ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ আটকবর বাজারে অনুমোদন ছাড়াই চলছে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০২:৫২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৩৫২ বার পড়া হয়েছে

আটকবর ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক সেন্টার : হস্তক্ষেপ কামনা
কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি সুলতান জসিম: দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদাহ ইউনিয়নের আটকবর বাজারে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য রোগী সাধারনের সাথে প্রতারনা করে কোন রকমের অনুমতি বা লাইসেন্স ছাড়াই চলছে বাজারের প্রানকেন্দ্রে আটকবর ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেন্ট সেন্টার। এ ডায়াগনষ্টিক সেন্টারটি ৪ বন্ধু মিলে নিয়মনীতির কোন তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যাচ্ছে ডায়াগনষ্টিকের ব্যাবসা। কোন অদৃশ্য ক্ষমতার বলে কাকে ম্যানেজ করে চলছে এ অবৈধ ব্যবসা কেন ঔষুধ প্রশাসনের কর্মকর্তারা নীরব ভূমিকায় তা ভাবিয়ে তুলেছে সচেতন মহলকে। এভাবে কোন প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই প্রকাশ্য বাজারের উপর চলছে রোগ পরীক্ষা নিরীক্ষার কার্যক্রম।
জগন্নাথপুর গ্রামের ফারুক, আজিমুলসহ চন্দ্রবাসের একজন মিলে দিয়েছে এ ডায়াগনষ্টিক সেন্টারটি। সাধারণ রোগীদের কাছে বিভিন্ন পরীক্ষার নিরীক্ষার নামে এরা প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। অনুমোদনবিহীন এ ডায়াগনষ্টিকটি বন্ধে ও সাধারন রোগীদের প্রতারনার হাত থেকে বাঁচাতে এর পরিচালকসহ তিনজনকে অতিদ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে জেলার ড্রাগ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসীসহ সচেতন মহল।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদহ আটকবর বাজারে অনুমোদন ছাড়াই চলছে

আপলোড টাইম : ০২:৫২:২১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৮

আটকবর ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক সেন্টার : হস্তক্ষেপ কামনা
কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি সুলতান জসিম: দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদাহ ইউনিয়নের আটকবর বাজারে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে প্রকাশ্য রোগী সাধারনের সাথে প্রতারনা করে কোন রকমের অনুমতি বা লাইসেন্স ছাড়াই চলছে বাজারের প্রানকেন্দ্রে আটকবর ডিজিটাল ডায়াগনষ্টিক এন্ড কনসালটেন্ট সেন্টার। এ ডায়াগনষ্টিক সেন্টারটি ৪ বন্ধু মিলে নিয়মনীতির কোন তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যাচ্ছে ডায়াগনষ্টিকের ব্যাবসা। কোন অদৃশ্য ক্ষমতার বলে কাকে ম্যানেজ করে চলছে এ অবৈধ ব্যবসা কেন ঔষুধ প্রশাসনের কর্মকর্তারা নীরব ভূমিকায় তা ভাবিয়ে তুলেছে সচেতন মহলকে। এভাবে কোন প্রকার লাইসেন্স ছাড়াই প্রকাশ্য বাজারের উপর চলছে রোগ পরীক্ষা নিরীক্ষার কার্যক্রম।
জগন্নাথপুর গ্রামের ফারুক, আজিমুলসহ চন্দ্রবাসের একজন মিলে দিয়েছে এ ডায়াগনষ্টিক সেন্টারটি। সাধারণ রোগীদের কাছে বিভিন্ন পরীক্ষার নিরীক্ষার নামে এরা প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। অনুমোদনবিহীন এ ডায়াগনষ্টিকটি বন্ধে ও সাধারন রোগীদের প্রতারনার হাত থেকে বাঁচাতে এর পরিচালকসহ তিনজনকে অতিদ্রুত আইনের আওতায় এনে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে জেলার ড্রাগ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসীসহ সচেতন মহল।