ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদায় যৌতুকের দাবিতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ : মামলা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫০:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ জুলাই ২০১৮
  • / ৩১৩ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছি ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের রঘুনাথ হালদারের ছেলে রামপ্রসাদ হালদারের (২৫) বিরুদ্ধে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় রামপ্রসাদ হালদারের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহ আদালতে মামলা করেছে স্ত্রী চন্দনার পরিবার। জানা গেছে, চন্ডিপুর গ্রামের হালদারপাড়ার রঘুনাথ হালদারের ছেলে রামপ্রসাদ হালদারের সাথে আনুমানিক একবছর পূর্বে ঝিনাইদাহ জেলার হরিনাকু- থানার ৮নং চাঁদপুর ইউনিয়নের হামিরহাটি গ্রামের রঞ্জিত হালদারের কন্যা চন্দনার (২২) সাথে বিবাহ হয়। বিবাহের সময় চন্দনার পরিবার যৌতুক হিসাবে রামপ্রসাদ হালদারকে নগদ ৬০ হাজার টাকা, ২ ভরি সোনার গহনা ও পরে আরো দশ হাজার টাকাসহ আসবাব পত্র কিনে দেয়। এসব মিলে প্রায় ৪ লাখ টাকার মত যৌতুক গ্রহন করে রামপ্রসাদ হালদার। বিয়ের কিছুদিন যেতে না যেতেই রামপ্রসাদ হালদার, তার বাবা রঘুনাথ হালদার মা চায়না ও তার বোন মিলে আবারো মোটা অঙ্কের যৌতুকের টাকা দাবি করে। চন্দনা যৌতুকের টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে রামপ্রসাদ হালদার ও তার পরিবারের সদস্যরা মিলে চন্দনাকে বেধড়ক মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এ বিষয়ে চন্দনার মা রুপা খা জানান, বিয়ের পর থেকেই আমার মেয়েকে তারা অমানুষিক নির্যাতন করে। আমরা আদালতে মামলা করাই তারা মামলা তুলে নিতে তারা আমাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদায় যৌতুকের দাবিতে স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ : মামলা

আপলোড টাইম : ১০:৫০:৫৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ জুলাই ২০১৮

নিজস্ব প্রতিবেদক: দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছি ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের রঘুনাথ হালদারের ছেলে রামপ্রসাদ হালদারের (২৫) বিরুদ্ধে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় রামপ্রসাদ হালদারের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহ আদালতে মামলা করেছে স্ত্রী চন্দনার পরিবার। জানা গেছে, চন্ডিপুর গ্রামের হালদারপাড়ার রঘুনাথ হালদারের ছেলে রামপ্রসাদ হালদারের সাথে আনুমানিক একবছর পূর্বে ঝিনাইদাহ জেলার হরিনাকু- থানার ৮নং চাঁদপুর ইউনিয়নের হামিরহাটি গ্রামের রঞ্জিত হালদারের কন্যা চন্দনার (২২) সাথে বিবাহ হয়। বিবাহের সময় চন্দনার পরিবার যৌতুক হিসাবে রামপ্রসাদ হালদারকে নগদ ৬০ হাজার টাকা, ২ ভরি সোনার গহনা ও পরে আরো দশ হাজার টাকাসহ আসবাব পত্র কিনে দেয়। এসব মিলে প্রায় ৪ লাখ টাকার মত যৌতুক গ্রহন করে রামপ্রসাদ হালদার। বিয়ের কিছুদিন যেতে না যেতেই রামপ্রসাদ হালদার, তার বাবা রঘুনাথ হালদার মা চায়না ও তার বোন মিলে আবারো মোটা অঙ্কের যৌতুকের টাকা দাবি করে। চন্দনা যৌতুকের টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে রামপ্রসাদ হালদার ও তার পরিবারের সদস্যরা মিলে চন্দনাকে বেধড়ক মারপিট করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এ বিষয়ে চন্দনার মা রুপা খা জানান, বিয়ের পর থেকেই আমার মেয়েকে তারা অমানুষিক নির্যাতন করে। আমরা আদালতে মামলা করাই তারা মামলা তুলে নিতে তারা আমাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে।