ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদায় মানসিক প্রতিবন্ধী ছেলের হাসুয়ার কোপে পিতা হাসপাতালে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
  • / ৬৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
দামুড়হুদায় মানসিক প্রতিবন্ধী ছেলের হাসুয়ার কোপে ইসলাম আলী (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ গুরুতর জখম হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার পারকেশ্টপুর মদনা ইউনিয়নের জিরাট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা গুরুতর জখম অবস্থায় বৃদ্ধ ইসলাম আলীকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসলাম আলীকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। জখম ইসলাম আলী জিরাট গ্রামের স্কুলপাড়ার মৃত রওশন আলীর ছেলে।
জখম ইসলাম আলী জানায়, ১০ বছর পূর্বে ঢাকার একটি কাঠের কারখানায় কাজ করতো তাঁর ছেলে স্বপণ (২৫)। সেখানে কাজ করা অবস্থায় সে পাগল হয়ে যায়। এর পর থেকে সে বাড়িতেই ছিলো। আমার সঙ্গে মাঠে কাজ করে, বাড়িতেও গরুর ঘাষ কাটে। তবে ছেলের একটা বদ ওভ্যেস সে বিড়ি খাই। আজ (গতকাল) স্বপনের বিড়ি ফুরিয়ে যায়। আমি বিড়ি কিনতে যাচ্ছিলাম এমন সময় বিড়ি কই বলে তার হাতে থাকা হাসুয়া দিয়ে আমার হাতে কোপ দেয়। পরে পরিবারের সদস্যরা আমাকে জাসপাতালে ভর্তি করে।
জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. উৎপলা বিশ্বাস বলেন, ‘বৃদ্ধর হাতে একটি ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখমের চিহ্ন রয়েছে। জরুরি বিভাগ থেকে তাঁকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদায় মানসিক প্রতিবন্ধী ছেলের হাসুয়ার কোপে পিতা হাসপাতালে

আপলোড টাইম : ০৯:৩২:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক:
দামুড়হুদায় মানসিক প্রতিবন্ধী ছেলের হাসুয়ার কোপে ইসলাম আলী (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ গুরুতর জখম হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুর দুইটার দিকে দামুড়হুদা উপজেলার পারকেশ্টপুর মদনা ইউনিয়নের জিরাট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা গুরুতর জখম অবস্থায় বৃদ্ধ ইসলাম আলীকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়। জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ইসলাম আলীকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি করেন। জখম ইসলাম আলী জিরাট গ্রামের স্কুলপাড়ার মৃত রওশন আলীর ছেলে।
জখম ইসলাম আলী জানায়, ১০ বছর পূর্বে ঢাকার একটি কাঠের কারখানায় কাজ করতো তাঁর ছেলে স্বপণ (২৫)। সেখানে কাজ করা অবস্থায় সে পাগল হয়ে যায়। এর পর থেকে সে বাড়িতেই ছিলো। আমার সঙ্গে মাঠে কাজ করে, বাড়িতেও গরুর ঘাষ কাটে। তবে ছেলের একটা বদ ওভ্যেস সে বিড়ি খাই। আজ (গতকাল) স্বপনের বিড়ি ফুরিয়ে যায়। আমি বিড়ি কিনতে যাচ্ছিলাম এমন সময় বিড়ি কই বলে তার হাতে থাকা হাসুয়া দিয়ে আমার হাতে কোপ দেয়। পরে পরিবারের সদস্যরা আমাকে জাসপাতালে ভর্তি করে।
জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. উৎপলা বিশ্বাস বলেন, ‘বৃদ্ধর হাতে একটি ধারালো অস্ত্রের আঘাতে জখমের চিহ্ন রয়েছে। জরুরি বিভাগ থেকে তাঁকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রাখা হয়েছে।