ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদার ঝাঁঝাডাঙ্গার শহিদুলকে অপহরণ, ২ ঘণ্টা পর মুক্তি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০
  • / ১৬২ বার পড়া হয়েছে

দর্শনা অফিস:
দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়নের ঝাঁঝাডাঙ্গা গ্রামের এক ব্যক্তি অপহরণের ২ ঘণ্টা পর ছাড়া পেয়েছেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যার দিকে ৩-৪ জন অপরিচিত লোক দর্শনা পুরাতন বাজারের ঘাস বাজার থেকে ঝাঁঝাডাঙ্গা গ্রামের সানোয়ার হোসেনের ছেলে শহিদুল ইসলামকে (৪৭) তুলে নিয়ে যায়। এর প্রায় ২ ঘণ্টা পর শহিদুলের কাছে থাকা ১৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেয় বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানান।
জানা যায়, গতকাল শহিদুল ইসলামকে অপহরণ করার পর তাঁর মোবাইল ফোন ( নম্বর-০১৯০৬৫৭৪৫৩) থেকে তাঁর বাড়িয়ে ফোন করে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। পরানপুর মাঠের মধ্যে ওই চাঁদার টাকা নিয়ে আসতে বলে অপহরণকারীরা। মোবাইল ফোনে এ সংবাদ পেয়ে শহিদুল ইসলামের ভাই, বোন ও বাড়ির পাশের লোকজন নছিমন ও মোটরসাইকেলযোগে পরানপুর মোসড়ার মাঠে ছুটে এসে টর্চ লাইট নিয়ে মাঠের মধ্যে প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী শহিদুলকে খুঁজতে থাকেন। এরই মাঝে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তবে কিছুক্ষণ পর শহিদুল ইসলামের ফোন থেকে ফোন করে জানানো হয় যে শহিদুলকে দর্শনা পরানপুর সড়কের দর্শনা কাস্টমস অফিসের নিকট ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ খবর পেয়ে দ্রুত ওই স্থানে গিয়ে শহিদুল ইসলামকে তাঁর পরিবারের লোকজন উদ্ধার করেন। শহিদুলকে ছেড়ে দিলেও তাঁর নিকটে থাকা ১৫ হাজার টাকা অপহরণকারীরা ছিনিয়ে নিয়েছে বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদার ঝাঁঝাডাঙ্গার শহিদুলকে অপহরণ, ২ ঘণ্টা পর মুক্তি

আপলোড টাইম : ১০:০৩:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২০

দর্শনা অফিস:
দামুড়হুদা উপজেলার পারকৃষ্ণপুর-মদনা ইউনিয়নের ঝাঁঝাডাঙ্গা গ্রামের এক ব্যক্তি অপহরণের ২ ঘণ্টা পর ছাড়া পেয়েছেন। গতকাল বুধবার সন্ধ্যার দিকে ৩-৪ জন অপরিচিত লোক দর্শনা পুরাতন বাজারের ঘাস বাজার থেকে ঝাঁঝাডাঙ্গা গ্রামের সানোয়ার হোসেনের ছেলে শহিদুল ইসলামকে (৪৭) তুলে নিয়ে যায়। এর প্রায় ২ ঘণ্টা পর শহিদুলের কাছে থাকা ১৫ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে তাঁকে ছেড়ে দেয় বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানান।
জানা যায়, গতকাল শহিদুল ইসলামকে অপহরণ করার পর তাঁর মোবাইল ফোন ( নম্বর-০১৯০৬৫৭৪৫৩) থেকে তাঁর বাড়িয়ে ফোন করে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়। পরানপুর মাঠের মধ্যে ওই চাঁদার টাকা নিয়ে আসতে বলে অপহরণকারীরা। মোবাইল ফোনে এ সংবাদ পেয়ে শহিদুল ইসলামের ভাই, বোন ও বাড়ির পাশের লোকজন নছিমন ও মোটরসাইকেলযোগে পরানপুর মোসড়ার মাঠে ছুটে এসে টর্চ লাইট নিয়ে মাঠের মধ্যে প্রায় ২ ঘণ্টাব্যাপী শহিদুলকে খুঁজতে থাকেন। এরই মাঝে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। তবে কিছুক্ষণ পর শহিদুল ইসলামের ফোন থেকে ফোন করে জানানো হয় যে শহিদুলকে দর্শনা পরানপুর সড়কের দর্শনা কাস্টমস অফিসের নিকট ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এ খবর পেয়ে দ্রুত ওই স্থানে গিয়ে শহিদুল ইসলামকে তাঁর পরিবারের লোকজন উদ্ধার করেন। শহিদুলকে ছেড়ে দিলেও তাঁর নিকটে থাকা ১৫ হাজার টাকা অপহরণকারীরা ছিনিয়ে নিয়েছে বলে তাঁর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।