ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দামুড়হুদার চন্দ্রবাসে দুই লাখ টাকার চুল চুরি

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৪৫:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭
  • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: দামুড়হুদা উপজেলার চন্দ্রবাস গ্রামে প্রক্রিয়াজাত করণের কাজ করতে গিয়ে প্রায় দু’লাখ টাকার চুল চুরি করে ধরা পড়েছে দুই শ্রমিক। জানা গেছে, চন্দ্রবাস গ্রামের চুল ব্যবসায়ী আ. রহমান মালিথার ছেলে হারুন মালিথার বাড়ীতে আনুমানিক দু’মাস ধরে চুল প্রক্রিয়াজাত করণ কাজ করছে হরিরামপুর গ্রামের আলাই ফকিরের ছেলে রানা। সহকারী হিসাবে কাজ করে আসছে বকস’র ছেলে টিটন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে প্রায়ই চুল চুরি করে বিক্রি করে তারা দুজন। মালিকের সন্দেহ হলে গত সোমবার রানা ও টিটনকে ৪ কেজি চুল কম কেন জিজ্ঞাসা করলে তারা একপর্যায়ে চুল চুরির বিষয়টি স্বীকার করে। রানা চুল চুরি করে ইতিমধ্যই একটি নতুন মটর সাইকেল কিনেছে। রানার পরিবারের অবস্থা খুবই শোচনীয়। রানার ও টিটন চুল চুরির ঘটনায় স্বীকারোক্তি দিয়ে বলে- আমরা ৪ কেজি চুল চুরি করে বিক্রি করে দিয়েছি। ৪ কেজি চুলের আনুমানিক মূল্য ৬০ হাজার টাকা। পরে হরিরামপুরের নেতা করিমসহ স্থানীয় মাতব্বর ও চন্দ্রবাসের সাবেক মেম্বর হালিমসহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে চুল চুরির বিষয়টি স্বীকার করে সবার পা ধরে ক্ষমা চেয়ে শেষ রক্ষা করে। পরে মাতব্বররা তাদের দুজনকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

দামুড়হুদার চন্দ্রবাসে দুই লাখ টাকার চুল চুরি

আপলোড টাইম : ১১:৪৫:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৭

কার্পাসডাঙ্গা অফিস: দামুড়হুদা উপজেলার চন্দ্রবাস গ্রামে প্রক্রিয়াজাত করণের কাজ করতে গিয়ে প্রায় দু’লাখ টাকার চুল চুরি করে ধরা পড়েছে দুই শ্রমিক। জানা গেছে, চন্দ্রবাস গ্রামের চুল ব্যবসায়ী আ. রহমান মালিথার ছেলে হারুন মালিথার বাড়ীতে আনুমানিক দু’মাস ধরে চুল প্রক্রিয়াজাত করণ কাজ করছে হরিরামপুর গ্রামের আলাই ফকিরের ছেলে রানা। সহকারী হিসাবে কাজ করে আসছে বকস’র ছেলে টিটন। কাজের ফাঁকে ফাঁকে প্রায়ই চুল চুরি করে বিক্রি করে তারা দুজন। মালিকের সন্দেহ হলে গত সোমবার রানা ও টিটনকে ৪ কেজি চুল কম কেন জিজ্ঞাসা করলে তারা একপর্যায়ে চুল চুরির বিষয়টি স্বীকার করে। রানা চুল চুরি করে ইতিমধ্যই একটি নতুন মটর সাইকেল কিনেছে। রানার পরিবারের অবস্থা খুবই শোচনীয়। রানার ও টিটন চুল চুরির ঘটনায় স্বীকারোক্তি দিয়ে বলে- আমরা ৪ কেজি চুল চুরি করে বিক্রি করে দিয়েছি। ৪ কেজি চুলের আনুমানিক মূল্য ৬০ হাজার টাকা। পরে হরিরামপুরের নেতা করিমসহ স্থানীয় মাতব্বর ও চন্দ্রবাসের সাবেক মেম্বর হালিমসহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের উপস্থিতিতে চুল চুরির বিষয়টি স্বীকার করে সবার পা ধরে ক্ষমা চেয়ে শেষ রক্ষা করে। পরে মাতব্বররা তাদের দুজনকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে।