ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তিতুদহে বোরো রোপনে ব্যস্ত চাষী!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ২৪৮ বার পড়া হয়েছে

আকিমুল ইসলাম: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের বিভিন্ন এলাকাতে বোরো ধান রোপণ শুরু হয়েছে। এলাকার সর্বত্র বোরো ধান রোপণে এখন ব্যস্ত সময় পার করছে তিতুদহের বোরো ধান চাষীরা। পৌষ-মাঘ এই দুই মাস কৃষকরা বোরো ধান আবাদ করে থাকেন। বীজতলা থেকে চারা তোলা, ক্ষেত তৈরি ও চারা রোপণে ভীষণ ব্যস্ত চাষীরা। এ বছর তিতুদহের বিভিন্ন এলাকায় বোরো ধানের আবাদ কমার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কৃষকরা ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় একদিকে তারা ধানের চাষ কম করছে, পাশাপাশি অন্যান্য ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে বোরা ধান রোপণ করা হয়। তিতুদহের খাড়াগোদা, গড়াইটুপি, গহেরপুরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনেক কৃষকের বোরো ধান লাগানো প্রায় শেষ। আবার অনেকেই এখনো বোরো চারা লাগাচ্ছে। তবে ধানের দাম নিয়ে কৃষকদের মনে একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। তারা বলছে, বিঘা প্রতি যে খরচ হচ্ছে তাতে করে ধান বিক্রি করে আসল টাকায় উঠে না। সরকারের কাছে দাবি তাদের যেন ধানের ন্যায্য মূল্যটা বজায় রাখা হয়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

তিতুদহে বোরো রোপনে ব্যস্ত চাষী!

আপলোড টাইম : ০৯:১৫:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০১৯

আকিমুল ইসলাম: চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার তিতুদহের বিভিন্ন এলাকাতে বোরো ধান রোপণ শুরু হয়েছে। এলাকার সর্বত্র বোরো ধান রোপণে এখন ব্যস্ত সময় পার করছে তিতুদহের বোরো ধান চাষীরা। পৌষ-মাঘ এই দুই মাস কৃষকরা বোরো ধান আবাদ করে থাকেন। বীজতলা থেকে চারা তোলা, ক্ষেত তৈরি ও চারা রোপণে ভীষণ ব্যস্ত চাষীরা। এ বছর তিতুদহের বিভিন্ন এলাকায় বোরো ধানের আবাদ কমার আশঙ্কা করা হচ্ছে। কৃষকরা ধানের ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় একদিকে তারা ধানের চাষ কম করছে, পাশাপাশি অন্যান্য ফসলের উৎপাদন বাড়ছে। জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে বোরা ধান রোপণ করা হয়। তিতুদহের খাড়াগোদা, গড়াইটুপি, গহেরপুরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অনেক কৃষকের বোরো ধান লাগানো প্রায় শেষ। আবার অনেকেই এখনো বোরো চারা লাগাচ্ছে। তবে ধানের দাম নিয়ে কৃষকদের মনে একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে। তারা বলছে, বিঘা প্রতি যে খরচ হচ্ছে তাতে করে ধান বিক্রি করে আসল টাকায় উঠে না। সরকারের কাছে দাবি তাদের যেন ধানের ন্যায্য মূল্যটা বজায় রাখা হয়।