ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

তরিকুল হত্যা মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:৩৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ২৭৫ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহে যুবক তরিকুল হত্যা মামলা প্রধান আসামী বাধনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর উপজেলার মথুরাপুর গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরি। আটককৃত বাধন মথুরাপুর গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে। ঝিনাইদহ সদর থানার এসআই বদিউর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে তরিকুল হত্যা মামলা প্রধান আসামী মথুরাপুর গ্রামে অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক উদ্ধার করা হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরি। উল্লেখ্যঃ গত ৩১ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় মথুরাপুর গ্রামে চাচাতো ভাই তরিকুলের সাথে বাইসাইকেল নিয়ে বাধনের বাক-বিতন্ডা হয়। এক পর্যায়ে বাঁধন তরিকুলকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনলে চিকিৎসক তরিকুলকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় নিহতের মা রাজীয়া বেগম বাদী হয়ে বাধনকে প্রধান আসামী করে ৩ জনরে নামে ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তবে পুলিশ প্রথম থেকেই এই মৃত্যুকে নিছক দুর্ঘটনা বলে আসছিলো। কিন্তু তাকে হত্যা করা হয়ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

তরিকুল হত্যা মামলার প্রধান আসামী গ্রেফতার

আপলোড টাইম : ১২:৩৬:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ জানুয়ারী ২০১৯

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহে যুবক তরিকুল হত্যা মামলা প্রধান আসামী বাধনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে সদর উপজেলার মথুরাপুর গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরি। আটককৃত বাধন মথুরাপুর গ্রামের বজলুর রহমানের ছেলে। ঝিনাইদহ সদর থানার এসআই বদিউর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে তরিকুল হত্যা মামলা প্রধান আসামী মথুরাপুর গ্রামে অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পরে তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক উদ্ধার করা হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছুরি। উল্লেখ্যঃ গত ৩১ ডিসেম্বর সোমবার সন্ধ্যায় মথুরাপুর গ্রামে চাচাতো ভাই তরিকুলের সাথে বাইসাইকেল নিয়ে বাধনের বাক-বিতন্ডা হয়। এক পর্যায়ে বাঁধন তরিকুলকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে আনলে চিকিৎসক তরিকুলকে মৃত ঘোষণা করে। এ ঘটনায় নিহতের মা রাজীয়া বেগম বাদী হয়ে বাধনকে প্রধান আসামী করে ৩ জনরে নামে ঝিনাইদহ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করে। তবে পুলিশ প্রথম থেকেই এই মৃত্যুকে নিছক দুর্ঘটনা বলে আসছিলো। কিন্তু তাকে হত্যা করা হয়ছে।