ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১০:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জুলাই ২০২০
  • / ২১০ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণকালে ডিসি নজরুল ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ‘জেলায় ২৯টি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব আছে। এই ল্যাবগুলোতে সঠিকভাবে কাজ হলে, প্রত্যেকেই ডিজিটালাইজেশনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে। এখন গ্লোবাইজেশনের যুগ। ঘরে বসে আয় করা যায়। তবে শিখতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। কোয়ালিটি এডুকেশন অর্জন করতে হবে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে, অল্পতে হার না মেনে বারবার কাজ করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে। সফলতা আসবেই। হতাশ হওয়া যাবে না।’ গতকাল বৃহস্পতিবার অনলাইন ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘ইন্টারনেটের গতির যে সমস্যা আছে। তা আর বেশি দিন থাকবে না। জেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ডের কাজ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ৮টি ইউনিয়নে এ কাজ প্রায় শেষ। করোনাভাইরাসের কারণে কাজ কিছুটা থেমে ছিল। তা ছাড়া কয়েক বছর আগের কথায় ভাবুন, একটা ডাউনলোড চাপিয়ে আমরা অন্য কাজ করতাম। পরে দেখতাম সেটি ডাউনলোড হয়েছে কি না। আগে সময় লাগত। এখন কিন্তু অত সময় লাগে না। আমরা আসলে এখন আর অপেক্ষা করতেই চাই না। কয়েক সেকেন্ড দেরি হলেই আমরা বিরক্ত হয়। তবে আমি বলতে পারি, অতিদ্রুতই এ সমস্যারও সমাধান হবে।’
নজরুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘লকডাউন না থাকলেও আগের মতো শতভাগ স্বাভাবিক হয়নি মানুষের জীবন। সামাজিক ও শারীরিক দূরুত্ব মেনে চলতে হচ্ছে, মানুষের সঙ্গে মিশতে হলে ভাবতে হচ্ছে। মাস্ক ব্যবহার থেকে শুরু করে নানা প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মানতে হচ্ছে। এখনো বেশিরভাগ মানুষ ঘরেই থাকছেন। অপ্রয়োজনে বের হচ্ছেন না। অন্যবার ব্যাপক আয়োজনে খোলা মাঠে প্যাভিলিয়ন করে ডিজিটাল মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এবার এই করোনাভাইরাসের জন্য প্রথমবারের মতো অনলাইনে এ মেলা অনুষ্ঠিত হলো। আসলে এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য হলো চুয়াডাঙ্গার মানুষকে এ জেলা এবং সরকারি অফিসসহ সব সরকারি সেবার বিষয়ে জানানো। ১৯৬ জন এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে এ প্রতিযোগিতার কোনো নির্দেশনা ছিল না। মেলা যাতে মানুষ দেখে, সে জন্য আমি নিজ উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলাম। আশা করি, কেন্দ্রীয় ড্যাশবোর্ডে আমাদের জেলার ভিজিটর সংখ্যা বেশি থাকবে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আগে সভা সমাবেশ হতো। এখন কিন্তু তা হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কিছুই থেমে নেই। অনলাইনে সব কার্যক্রম চলছে। এর পুরোপুরি অবদান ডিজিটাল বাংলাদেশের। যখন এটা শুরু করা হয়েছিল, তখন অনেকেই এটা নিয়ে বিদ্রুপ করেছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী চিন্তায় এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ সফল। এই যে মেলায় যারা অংশগ্রহণ করেছে, তাঁদেরকে ৫০টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সবকটি প্যাভিলিয়নেই যেয়ে দেখতে হয়েছে। তাই আমি মনে করি, মেলাটি সফল হয়েছে।’
পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মনিরা পারভীনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খান। জেলা কালেক্টরেটের সহকারী কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) সুরাইয়া মমতাজের উপস্থাপনায় অন্ঠুানে আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার মো. ফিরোজ হোসেন ও হাবিবুর রহমান। উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রথম আলোর চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক শাহ আলম সনি ও কুইজ বিজয়ীদের মধ্যে সাইফুল্লাহ মাহমুদ।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মতো অনলাইন প্লাটফর্মে ডিজিটাল মেলা-২০২০ অনুষ্ঠিত হয়। জেলার ডিজিটাল কার্যক্রমকে জাতীয় তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে নাগরিকদের কাছে উপস্থাপনের লক্ষ্যেই এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলা গত ২৮ জুন থেকে শুরু হয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত চলে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর ও এটুআইয়ের সহযোগিতায় এই আয়োজন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা ডট গভ ডট বিডি (পযঁধফধহমধ.মড়া.নফ) ওয়েবসাইটে এই মেলা হয়। মেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং শিক্ষা কার্যক্রমে ডিজিটাল মাধ্যমের ব্যবহার সম্বলিত তথ্য ও গৃহীত বিভিন্ন ব্যবস্থাও মেলায় প্রদর্শন করা হয়। মেলার বিশেষ প্যাভিলিয়ন হিসেবে ছিল মুজিব শতবর্ষ প্যাভিলিয়ন ও জেলা ব্র্যান্ডিং প্যাভিলিয়ন। মুজিব শতবর্ষ প্যাভিলিয়নে মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপনে গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম এবং জেলা ব্র্যান্ডিং প্যাভিলিয়নে চুয়াডাঙ্গা জেলার ব্র্যান্ডিং বিষয়ক বিভিন্ন তথ্যাবলি অনলাইন প্লাটফর্মে নাগরিকদের সম্মুখে উপস্থাপন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন এ মেলা উপলক্ষে আয়োজন করে অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার। ১ জুলাই সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এ প্রতিযোগিতা চলে। প্রতিযোগিতায় মোট ১৪ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। চ্যাম্পিয়ন সাইফুল্লাহ মাহমুদকে ৫ হাজার টাকা, রানার্স আপ জুবায়েদুল আনোয়ারকে ৩ হাজার এবং ২য় রানার্স আপ দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর নিজস্ব প্রতিবেদক মেহেরাব্বিন সানভীকে ২ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দেন জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। একই সঙ্গে পরবর্তী ১০ জনকে ১ হাজার টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতায় ১৩ জনকে পুরস্কার প্রদান করার কথা থাকলেও ১৩ ও ১৪তম স্থান অধিকারী সমপরিমাণ নম্বর প্রাপ্ত হওয়ায় মেধাক্রম অনুযায়ী প্রথম ১৪ জনকে পুরস্কার প্রদান করে জেলা প্রশাসন। পুরস্কার প্রাপ্ত অন্যরা হলেন, হুসাইন মো. জাবির, আসলাম খান, খালিদ হাসান, আবুজার গিফারী, আজকেরাতুল আনাম, আবু তায়েব, তৌফিক হাসান, আব্দুল্লাহ আল নোমান, সালেহা বেগম, মাহফুজুর রহমান, জান্নাতুল ফেরদৌস।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে

আপলোড টাইম : ১০:১০:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ জুলাই ২০২০

চুয়াডাঙ্গায় কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণকালে ডিসি নজরুল ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার বলেছেন, ‘জেলায় ২৯টি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব আছে। এই ল্যাবগুলোতে সঠিকভাবে কাজ হলে, প্রত্যেকেই ডিজিটালাইজেশনের সঙ্গে সংযুক্ত হতে পারবে। এখন গ্লোবাইজেশনের যুগ। ঘরে বসে আয় করা যায়। তবে শিখতে হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। কোয়ালিটি এডুকেশন অর্জন করতে হবে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হবে, অল্পতে হার না মেনে বারবার কাজ করতে হবে। চেষ্টা করতে হবে। সফলতা আসবেই। হতাশ হওয়া যাবে না।’ গতকাল বৃহস্পতিবার অনলাইন ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণকালে এসব কথা বলেন তিনি।
জেলা প্রশাসক বলেন, ‘ইন্টারনেটের গতির যে সমস্যা আছে। তা আর বেশি দিন থাকবে না। জেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নে ব্রডব্যান্ডের কাজ শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ৮টি ইউনিয়নে এ কাজ প্রায় শেষ। করোনাভাইরাসের কারণে কাজ কিছুটা থেমে ছিল। তা ছাড়া কয়েক বছর আগের কথায় ভাবুন, একটা ডাউনলোড চাপিয়ে আমরা অন্য কাজ করতাম। পরে দেখতাম সেটি ডাউনলোড হয়েছে কি না। আগে সময় লাগত। এখন কিন্তু অত সময় লাগে না। আমরা আসলে এখন আর অপেক্ষা করতেই চাই না। কয়েক সেকেন্ড দেরি হলেই আমরা বিরক্ত হয়। তবে আমি বলতে পারি, অতিদ্রুতই এ সমস্যারও সমাধান হবে।’
নজরুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘লকডাউন না থাকলেও আগের মতো শতভাগ স্বাভাবিক হয়নি মানুষের জীবন। সামাজিক ও শারীরিক দূরুত্ব মেনে চলতে হচ্ছে, মানুষের সঙ্গে মিশতে হলে ভাবতে হচ্ছে। মাস্ক ব্যবহার থেকে শুরু করে নানা প্রকার স্বাস্থ্যবিধি মানতে হচ্ছে। এখনো বেশিরভাগ মানুষ ঘরেই থাকছেন। অপ্রয়োজনে বের হচ্ছেন না। অন্যবার ব্যাপক আয়োজনে খোলা মাঠে প্যাভিলিয়ন করে ডিজিটাল মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এবার এই করোনাভাইরাসের জন্য প্রথমবারের মতো অনলাইনে এ মেলা অনুষ্ঠিত হলো। আসলে এ প্রতিযোগিতার মূল উদ্দেশ্য হলো চুয়াডাঙ্গার মানুষকে এ জেলা এবং সরকারি অফিসসহ সব সরকারি সেবার বিষয়ে জানানো। ১৯৬ জন এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল। ঢাকা থেকে কেন্দ্রীয়ভাবে এ প্রতিযোগিতার কোনো নির্দেশনা ছিল না। মেলা যাতে মানুষ দেখে, সে জন্য আমি নিজ উদ্যোগে এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছিলাম। আশা করি, কেন্দ্রীয় ড্যাশবোর্ডে আমাদের জেলার ভিজিটর সংখ্যা বেশি থাকবে।’
জেলা প্রশাসক আরও বলেন, ‘আগে সভা সমাবেশ হতো। এখন কিন্তু তা হচ্ছে না। কিন্তু কোনো কিছুই থেমে নেই। অনলাইনে সব কার্যক্রম চলছে। এর পুরোপুরি অবদান ডিজিটাল বাংলাদেশের। যখন এটা শুরু করা হয়েছিল, তখন অনেকেই এটা নিয়ে বিদ্রুপ করেছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী চিন্তায় এখন ডিজিটাল বাংলাদেশ সফল। এই যে মেলায় যারা অংশগ্রহণ করেছে, তাঁদেরকে ৫০টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য সবকটি প্যাভিলিয়নেই যেয়ে দেখতে হয়েছে। তাই আমি মনে করি, মেলাটি সফল হয়েছে।’
পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মনিরা পারভীনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়া খান। জেলা কালেক্টরেটের সহকারী কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) সুরাইয়া মমতাজের উপস্থাপনায় অন্ঠুানে আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার মো. ফিরোজ হোসেন ও হাবিবুর রহমান। উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের মধ্যে বক্তব্য দেন প্রথম আলোর চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক শাহ আলম সনি ও কুইজ বিজয়ীদের মধ্যে সাইফুল্লাহ মাহমুদ।
উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের কারণে চুয়াডাঙ্গায় প্রথমবারের মতো অনলাইন প্লাটফর্মে ডিজিটাল মেলা-২০২০ অনুষ্ঠিত হয়। জেলার ডিজিটাল কার্যক্রমকে জাতীয় তথ্য বাতায়নের মাধ্যমে নাগরিকদের কাছে উপস্থাপনের লক্ষ্যেই এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলা গত ২৮ জুন থেকে শুরু হয়ে ৩০ জুন পর্যন্ত চলে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের উদ্যোগে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর ও এটুআইয়ের সহযোগিতায় এই আয়োজন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা ডট গভ ডট বিডি (পযঁধফধহমধ.মড়া.নফ) ওয়েবসাইটে এই মেলা হয়। মেলায় কোভিড-১৯ মোকাবিলায় সরকার কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ এবং শিক্ষা কার্যক্রমে ডিজিটাল মাধ্যমের ব্যবহার সম্বলিত তথ্য ও গৃহীত বিভিন্ন ব্যবস্থাও মেলায় প্রদর্শন করা হয়। মেলার বিশেষ প্যাভিলিয়ন হিসেবে ছিল মুজিব শতবর্ষ প্যাভিলিয়ন ও জেলা ব্র্যান্ডিং প্যাভিলিয়ন। মুজিব শতবর্ষ প্যাভিলিয়নে মুজিব শতবর্ষ উদ্যাপনে গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম এবং জেলা ব্র্যান্ডিং প্যাভিলিয়নে চুয়াডাঙ্গা জেলার ব্র্যান্ডিং বিষয়ক বিভিন্ন তথ্যাবলি অনলাইন প্লাটফর্মে নাগরিকদের সম্মুখে উপস্থাপন করা হয়। চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন এ মেলা উপলক্ষে আয়োজন করে অনলাইন কুইজ প্রতিযোগিতার। ১ জুলাই সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত এ প্রতিযোগিতা চলে। প্রতিযোগিতায় মোট ১৪ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। চ্যাম্পিয়ন সাইফুল্লাহ মাহমুদকে ৫ হাজার টাকা, রানার্স আপ জুবায়েদুল আনোয়ারকে ৩ হাজার এবং ২য় রানার্স আপ দৈনিক সময়ের সমীকরণ-এর নিজস্ব প্রতিবেদক মেহেরাব্বিন সানভীকে ২ হাজার টাকা পুরস্কার তুলে দেন জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। একই সঙ্গে পরবর্তী ১০ জনকে ১ হাজার টাকা করে পুরস্কার দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতায় ১৩ জনকে পুরস্কার প্রদান করার কথা থাকলেও ১৩ ও ১৪তম স্থান অধিকারী সমপরিমাণ নম্বর প্রাপ্ত হওয়ায় মেধাক্রম অনুযায়ী প্রথম ১৪ জনকে পুরস্কার প্রদান করে জেলা প্রশাসন। পুরস্কার প্রাপ্ত অন্যরা হলেন, হুসাইন মো. জাবির, আসলাম খান, খালিদ হাসান, আবুজার গিফারী, আজকেরাতুল আনাম, আবু তায়েব, তৌফিক হাসান, আব্দুল্লাহ আল নোমান, সালেহা বেগম, মাহফুজুর রহমান, জান্নাতুল ফেরদৌস।