ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বই ও আলমারি বিতরণকালে ডিসি মনিরা বেগম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৪৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২২
  • / ৫ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক মনিরা বেগম বলেন, ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ইসলামের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র ইসলামই পারে সমাজে ভাতৃত্ববোধ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে। জেলা প্রশাসক গতকাল বুধবার সকালে ঝিনাইদহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে ১১টি নতুন পাঠাগারে বই ও আলমারি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। জেলা প্রশাসক বলেন, গ্রামের মসজিদ পাঠাগার শক্তিশালী করা হলে সমাজ থেকে কুসংস্কার ও অনাচারী কর্মকাণ্ড দূর হয়ে যাবে।
ঝিনাইদহ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মো. আব্দুল হামিদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শৈলকুপা উপজেলার কৃপালপুর জামে মসজিদের সম্পাদক মো. শামীমুল ইসলাম ও বংকিরা সায়াদাতিয়া বায়তুল মামুর মসজিদের সভাপতি হায়দার আলী জোয়ারদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের কাজ চলমান রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় ইসলামিক পুস্তক দিয়ে মসজিদ পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এই পাঠাগারে মাধ্যমে এলাকার যুব সমাজকে ইসলামের পথে আনা সম্ভব হবে। জেলা প্রশাসক উপস্থিত মসজিদের সভাপতি ও সম্পাদকগণের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারা নিজ নিজ গ্রামের যুব সমাজকে ইসলামী বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করবেন। শুধু বই আলমারির মধ্যে রাখলেই চলবে না। যুব সমাজকে বই পাঠের সুযোগ করে দিতে হবে।’ আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি ১১টি নতুন পাঠাগারে বইসহ আলমারি এবং ১২টি উন্নত পাঠাগারের সভাপতি ও সম্পাদকের কাছে বই তুলে দেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ঝিনাইদহে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের বই ও আলমারি বিতরণকালে ডিসি মনিরা বেগম

আপলোড টাইম : ০৯:৪৭:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২২

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক মনিরা বেগম বলেন, ধর্মীয় মূল্যবোধ সৃষ্টিতে ইসলামের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র ইসলামই পারে সমাজে ভাতৃত্ববোধ ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে। জেলা প্রশাসক গতকাল বুধবার সকালে ঝিনাইদহ ইসলামিক ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে ১১টি নতুন পাঠাগারে বই ও আলমারি বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। জেলা প্রশাসক বলেন, গ্রামের মসজিদ পাঠাগার শক্তিশালী করা হলে সমাজ থেকে কুসংস্কার ও অনাচারী কর্মকাণ্ড দূর হয়ে যাবে।
ঝিনাইদহ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক মো. আব্দুল হামিদ খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শৈলকুপা উপজেলার কৃপালপুর জামে মসজিদের সম্পাদক মো. শামীমুল ইসলাম ও বংকিরা সায়াদাতিয়া বায়তুল মামুর মসজিদের সভাপতি হায়দার আলী জোয়ারদার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলাম প্রচার ও প্রসারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানটির মাধ্যমে দেশে ইসলাম প্রচার ও প্রসারের কাজ চলমান রয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় ইসলামিক পুস্তক দিয়ে মসজিদ পাঠাগার প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। এই পাঠাগারে মাধ্যমে এলাকার যুব সমাজকে ইসলামের পথে আনা সম্ভব হবে। জেলা প্রশাসক উপস্থিত মসজিদের সভাপতি ও সম্পাদকগণের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘আপনারা নিজ নিজ গ্রামের যুব সমাজকে ইসলামী বই পড়তে উদ্বুদ্ধ করবেন। শুধু বই আলমারির মধ্যে রাখলেই চলবে না। যুব সমাজকে বই পাঠের সুযোগ করে দিতে হবে।’ আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি ১১টি নতুন পাঠাগারে বইসহ আলমারি এবং ১২টি উন্নত পাঠাগারের সভাপতি ও সম্পাদকের কাছে বই তুলে দেন।