ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

জীবননগরে মদ খেয়ে কৃষককে কুপিয়ে জখম

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ২১০ বার পড়া হয়েছে

জীবননগর অফিস:
জীবননগরে ইন্তা ওরফে ইমদা নামের এক ব্যক্তির অত্যাচারে অতিষ্ঠ পুরো গ্রামবাসী বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাতে নিজেকে বিজিবির সোর্স পরিচয়দানকারী সীমান্ত ইউনিয়নের গয়েশপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে ইন্তা মদ খেয়ে মাতলামি শুরু করে। একপর্যায়ে একই গ্রামের আতিয়ার নামের এক ব্যাক্তি তাকে মাতলামি করতে নিষেধ করেন এবং বাড়ি যেয়ে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য বলেন। এতে ইন্তা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় ধারালো দা দিয়ে আতিয়ারের মাথায় আঘাত করে গ্রুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা আতিয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গ্রামের অনেকে বলেন ইন্তা ওরফে ইমদা নিজেকে বিজিবির সোর্স পরিচয় দিয়ে নানা কুকর্ম করে। কেউ কিছু বলতে গেলে সে তাদের ওপর হামলা করে। তাউ ভয়ে কেউ মুখ খোলে না।
সীমান্ত ইউপি চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিন ময়েন বলেন, ‘ইমদার দায়ের কোপে আতিয়ার গুরুত্বর আহত হয়েছে। এটা আমি শুনেছি এবং রাতেই আমি হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম।’
জীবননগর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘গয়েশপুর গ্রামে মারামারি অথবা জখমের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেব।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

জীবননগরে মদ খেয়ে কৃষককে কুপিয়ে জখম

আপলোড টাইম : ১০:১৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯

জীবননগর অফিস:
জীবননগরে ইন্তা ওরফে ইমদা নামের এক ব্যক্তির অত্যাচারে অতিষ্ঠ পুরো গ্রামবাসী বলে অভিযোগ উঠেছে। গত শুক্রবার রাতে নিজেকে বিজিবির সোর্স পরিচয়দানকারী সীমান্ত ইউনিয়নের গয়েশপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে ইন্তা মদ খেয়ে মাতলামি শুরু করে। একপর্যায়ে একই গ্রামের আতিয়ার নামের এক ব্যাক্তি তাকে মাতলামি করতে নিষেধ করেন এবং বাড়ি যেয়ে বিশ্রাম নেওয়ার জন্য বলেন। এতে ইন্তা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় ধারালো দা দিয়ে আতিয়ারের মাথায় আঘাত করে গ্রুরুতর জখম করে। পরে স্থানীয়রা আতিয়ারকে উদ্ধার করে প্রথমে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে এনে ভর্তি করে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে গ্রামের অনেকে বলেন ইন্তা ওরফে ইমদা নিজেকে বিজিবির সোর্স পরিচয় দিয়ে নানা কুকর্ম করে। কেউ কিছু বলতে গেলে সে তাদের ওপর হামলা করে। তাউ ভয়ে কেউ মুখ খোলে না।
সীমান্ত ইউপি চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিন ময়েন বলেন, ‘ইমদার দায়ের কোপে আতিয়ার গুরুত্বর আহত হয়েছে। এটা আমি শুনেছি এবং রাতেই আমি হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম।’
জীবননগর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘গয়েশপুর গ্রামে মারামারি অথবা জখমের বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেব।’