ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দু’চোর পাঁকড়াও!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১০:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০১৯
  • / ৩১১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার সদর হাসপাতাল থেকে এক ঘন্টার ব্যবধানে একই স্থান থেকে দুই চোরকে পাকড়াও করেছে পুলিশ ও জনতা। গতকাল মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা ও বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দু’টি চোরকে পাকড়াও করার ঘটনা ঘটেছে। হাতেনাতে ধরা পড়া চোরেরা হলো- জীবননগর আন্দুলবাড়ীয়া খাঁ-পাড়ার লিটন শাহ’র ছেলে হোসেন (২৮) ও চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার দক্ষিণ গোরস্থানপাড়ার শাহ নওয়াজের ছেলে নুরুল (৫০)।
জানা যায়, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ঔষধ কাউন্টারের সামনে থেকে চোর হোসেন এক রোগীর পকেটে হাত দিয়ে টাকা বের করতে গেলে ওই রোগী তার হাত চেপে ধরে। এ সময় পালাতে গেলে অন্যান্যরা তাকে পাকড়াও করে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসারের কক্ষে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শামীম কবির চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে চোর হোসেনকে আটক করে নিয়ে যায়। জানা যায়, ইতোপূর্বে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকেই হোসেন আরো একবার চুরির দ্বায়ে ধরা পড়ে।
এদিকে, একটি চোর আটকের ১ ঘন্টার মাথায় আরো একটি চোর পাকড়াওয়ের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হাসাতালের প্রাঙ্গণে শষা বিক্রেতা ফজলু মন্ডল ঔষধ কাউন্টারের সামনে ঔষধ নেয়ার জন্য লাইনে দাড়িয়ে ছিল। এ সময় নুরুল তার পকেটে হাত দিয়ে টাকা বের করতে গেলে ফজলু মন্ডল তার হাত ধরে ফেলে। এ সময় পালাতে চেষ্টা করলে এএসআই মনির চোরকে পাকড়াও করে। পরে থানায় খবর দিলে পুনরায় পুলিশ এসে দ্বিতীয় চোর নুরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দু’চোর পাঁকড়াও!

আপলোড টাইম : ১০:১০:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ মে ২০১৯

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার সদর হাসপাতাল থেকে এক ঘন্টার ব্যবধানে একই স্থান থেকে দুই চোরকে পাকড়াও করেছে পুলিশ ও জনতা। গতকাল মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টা ও বেলা সাড়ে ১২টার দিকে দু’টি চোরকে পাকড়াও করার ঘটনা ঘটেছে। হাতেনাতে ধরা পড়া চোরেরা হলো- জীবননগর আন্দুলবাড়ীয়া খাঁ-পাড়ার লিটন শাহ’র ছেলে হোসেন (২৮) ও চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার দক্ষিণ গোরস্থানপাড়ার শাহ নওয়াজের ছেলে নুরুল (৫০)।
জানা যায়, মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ঔষধ কাউন্টারের সামনে থেকে চোর হোসেন এক রোগীর পকেটে হাত দিয়ে টাকা বের করতে গেলে ওই রোগী তার হাত চেপে ধরে। এ সময় পালাতে গেলে অন্যান্যরা তাকে পাকড়াও করে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসারের কক্ষে নিয়ে যায়। পরে হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. শামীম কবির চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে চোর হোসেনকে আটক করে নিয়ে যায়। জানা যায়, ইতোপূর্বে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল থেকেই হোসেন আরো একবার চুরির দ্বায়ে ধরা পড়ে।
এদিকে, একটি চোর আটকের ১ ঘন্টার মাথায় আরো একটি চোর পাকড়াওয়ের ঘটনা ঘটেছে। জানা যায়, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে হাসাতালের প্রাঙ্গণে শষা বিক্রেতা ফজলু মন্ডল ঔষধ কাউন্টারের সামনে ঔষধ নেয়ার জন্য লাইনে দাড়িয়ে ছিল। এ সময় নুরুল তার পকেটে হাত দিয়ে টাকা বের করতে গেলে ফজলু মন্ডল তার হাত ধরে ফেলে। এ সময় পালাতে চেষ্টা করলে এএসআই মনির চোরকে পাকড়াও করে। পরে থানায় খবর দিলে পুনরায় পুলিশ এসে দ্বিতীয় চোর নুরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়।