ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গা শহরের গুরত্বপূর্ণ স্থানসহ পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত-৯

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৩৬:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৯
  • / ২৫৬ বার পড়া হয়েছে

প্রতিনিয়ত বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা: অসর্তকতায় প্রধান কারণ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার সড়কে নানা কারণে দিন দিন ব্যস্ততা বাড়ছে। এখানকার গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যানবাহনের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে আনাড়ি ও অদক্ষ চালকের সংখ্যাও। এতে সড়কে প্রতিনিয়ত মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। বিপর্যস্ত হয়ে উঠছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাগামী ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন অভিভাবকরা। গতকাল বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা শহরের বড় বাজার ও কোর্ট মোড়সহ পৃথকস্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পৃথক স্থানে এ সকল দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আহতরা হলো- চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বেলগাছি ঈদগাহপাড়ার মৃত আবু বক্করের স্ত্রী জহুরুন নেসা (৮৪), আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা ইউনিয়নের ভালাইপুর পুরাতন মসজিদপাড়ার জমির উদ্দীনের ছেলে জয়নাল আবেদিন (২৫), মেহেরপুর পৌর এলাকার মিজানুর রহমানের স্ত্রী এনজিও কর্মী নার্গিস বেগম (৩৫), মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার রাইপুর ইউনিয়নের হেমায়েতপুর গ্রামের রাজাপাড়ার রাশিদুল ইসলামের স্ত্রী আন্না বেগম (২৭), মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার রাইপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে বজলু মিঞা (৩৫), একই এলাকার মৃত আমির আলীর ছেলে মারজুল ইসলাম (৪৭), চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়নের মনিরামপুর গ্রামের মোল্লাপাড়ার রবগুল মন্ডলের ছেলে খাইরুল ইসলাম (৫০), চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার মৃত মনসুর আলীর ছেলে সিরাজুল হক (৫৩), জীবননগর উথলী সেনেরহুদা গ্রামের মাঝেরপাড়ার পিয়ার আলীর স্ত্রী আশুরা বেগম (৬০) এবং একই এলাকার রিকাত আলীর ছেলে আলিম (৩৭)।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে বড় বাজারে কাঁচা বাজার করতে যাওয়ার সময় বাজারের প্রধান সড়ক পায়ে হেটে পার হচ্ছিল বৃদ্ধা জহুরুন নেসা। এ সময় একটি আলমসাধু এসে ধাক্কা দিলে জহুরুন নেসা গুরুত্বর আহত হয়। পুলিশের এএসআই তরিকুল ইসলাম আহত বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।


এদিকে, গতকাল দুপুরে চুয়াডাঙ্গা ব্র্যাক এনজিওতে কাজ শেষে স্কুটিযোগে নিজ জেলা মেহেরপুর ফেরার পথে চুয়াডাঙ্গার বঙ্গজপাড়ার বঙ্গজ úূর্ণ ইঞ্জিনিয়ারিয় ওয়ার্কসপের সামনে পৌছালে ভালাইপুর থেকে চুয়াডাঙ্গা শহরমুখি উচ্চ গতিতে ছুটে আসা একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেলে চালক জয়নাল আবেদিন ও স্কুটিচালিকা নার্গিস বেগম ও তার পিছনে বসে থাকা আন্না বেগম গুরুত্বর আহত হয়। এ সময় চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস জয়নাল আবেদিনকে ও স্থানীয়রা একটি পাখিভ্যানযোগে আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। জয়নাল আবেদিন ও আন্না বেগমকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি রাখলেও স্কুটি চালিকা নার্গিস বেগমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. এহসানুল হক তন্ময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী বড়বাজার মাস্টারপাড়ার লিয়াকত আলীর ছেলে রাজন আলী রাজু বলে, ঠিক দুপুর ২টা ২০ মিনিটের দিকে আমি ওয়ার্কশপ থেকে বের হচ্ছিলাম, তখনি দেখলাম ভালাইপুরের দিক থেকে একটি মোটরসাইকেল উচ্চগতিতে ছুটে এসে ভালাইপুরমুখী একটি স্কুটিকে ধাক্কা দেয়।
একইদিনে, দুপুরে চুয়াডাঙ্গার আলুকদিয়া বাজারে মোটরসাইকেলযোগে চুয়াডাঙ্গা আসার পথে পাখিভ্যানের সাথে সংঘর্ষ ঘটলে পাখিভ্যান চালক খাইরুলসহ মোটরসাইকেল চালক বজলু ও মোটরসাইকেলের পিছনে বসে থাকা মারফুল গুরুত্বর আহত হয়। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
অপরদিকে, জীবননগর থেকে সিএনজিযোগে চুয়াডাঙ্গার হাসপাতাল সড়কের উদ্দেশ্যে আসার সময় চুয়াডাঙ্গা কোর্ট মোড়ে একটি বাইসাইকেল আরোহীকে ধাক্কা দিলে সিএনজিটি উল্টে সাইকেল আরোহীসহ তিনজন সিএনজি আরোহী আহত হয়। এ সময় স্থানীয়রা তাকেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চুয়াডাঙ্গার কোর্ট মোড়ে সিএনজি ও বাইসাইকেলের সংর্ঘষের ব্যাপারে হুসাইন মালিক নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, কোর্ট মোড়ে বাসস্ট্যান্ডের সামনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাক থাকা সত্ত্বেও সিএনজিটি দ্রুতগতিতে ছুটে আসে। এ সময় একজন বাইকেল আরোহী রাস্তা পার হচ্ছিল। সিএনইজটি গতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে সাইকেল চালক রাস্তার উপর ছিটকে পরে ও সিএনজিটি উল্টে যায়। এ সময় আমরা আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি।
এদিকে, বিশ্লেষকরা বলছেন, অল্প দক্ষ বা অদক্ষ চালক দিয়ে গাড়ি চালানোই সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ। বেপরোয়া গাড়ি চালাতে গিয়ে যাতে জীবনহানি না হয়, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। পরিবার সবসময়ই চায় আপনি এবং আপনার প্রিয় গাড়ি দু’টোই থাকুক নিরাপদ।
চুয়াডাঙ্গা কোর্ট মোড়ের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা দুর্ঘটনা এড়াতে শহরের কোর্ট মোড়ে একটি স্পিডব্রেকার স্থাপনের দাবি জানিয়ে বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে লাইসেন্সবিহীন এসব চালক এবং পরিবহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গা শহরের গুরত্বপূর্ণ স্থানসহ পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় আহত-৯

আপলোড টাইম : ০৪:৩৬:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৯

প্রতিনিয়ত বাড়ছে সড়ক দুর্ঘটনা: অসর্তকতায় প্রধান কারণ
নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার সড়কে নানা কারণে দিন দিন ব্যস্ততা বাড়ছে। এখানকার গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কে যানবাহনের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি বাড়ছে আনাড়ি ও অদক্ষ চালকের সংখ্যাও। এতে সড়কে প্রতিনিয়ত মৃত্যুর মিছিল দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে। বিপর্যস্ত হয়ে উঠছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসাগামী ছাত্র/ছাত্রীদের নিয়ে শঙ্কায় পড়েছেন অভিভাবকরা। গতকাল বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা শহরের বড় বাজার ও কোর্ট মোড়সহ পৃথকস্থানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৯ জন হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে পৃথক স্থানে এ সকল দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
আহতরা হলো- চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার বেলগাছি ঈদগাহপাড়ার মৃত আবু বক্করের স্ত্রী জহুরুন নেসা (৮৪), আলমডাঙ্গা উপজেলার চিৎলা ইউনিয়নের ভালাইপুর পুরাতন মসজিদপাড়ার জমির উদ্দীনের ছেলে জয়নাল আবেদিন (২৫), মেহেরপুর পৌর এলাকার মিজানুর রহমানের স্ত্রী এনজিও কর্মী নার্গিস বেগম (৩৫), মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার রাইপুর ইউনিয়নের হেমায়েতপুর গ্রামের রাজাপাড়ার রাশিদুল ইসলামের স্ত্রী আন্না বেগম (২৭), মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার রাইপুর ইউনিয়নের চাঁদপুর গ্রামের মোজাম্মেল হকের ছেলে বজলু মিঞা (৩৫), একই এলাকার মৃত আমির আলীর ছেলে মারজুল ইসলাম (৪৭), চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আলুকদিয়া ইউনিয়নের মনিরামপুর গ্রামের মোল্লাপাড়ার রবগুল মন্ডলের ছেলে খাইরুল ইসলাম (৫০), চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকার মৃত মনসুর আলীর ছেলে সিরাজুল হক (৫৩), জীবননগর উথলী সেনেরহুদা গ্রামের মাঝেরপাড়ার পিয়ার আলীর স্ত্রী আশুরা বেগম (৬০) এবং একই এলাকার রিকাত আলীর ছেলে আলিম (৩৭)।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকালে নিজ বাড়ি থেকে বড় বাজারে কাঁচা বাজার করতে যাওয়ার সময় বাজারের প্রধান সড়ক পায়ে হেটে পার হচ্ছিল বৃদ্ধা জহুরুন নেসা। এ সময় একটি আলমসাধু এসে ধাক্কা দিলে জহুরুন নেসা গুরুত্বর আহত হয়। পুলিশের এএসআই তরিকুল ইসলাম আহত বৃদ্ধাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।


এদিকে, গতকাল দুপুরে চুয়াডাঙ্গা ব্র্যাক এনজিওতে কাজ শেষে স্কুটিযোগে নিজ জেলা মেহেরপুর ফেরার পথে চুয়াডাঙ্গার বঙ্গজপাড়ার বঙ্গজ úূর্ণ ইঞ্জিনিয়ারিয় ওয়ার্কসপের সামনে পৌছালে ভালাইপুর থেকে চুয়াডাঙ্গা শহরমুখি উচ্চ গতিতে ছুটে আসা একটি মোটরসাইকেলের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় মোটরসাইকেলে চালক জয়নাল আবেদিন ও স্কুটিচালিকা নার্গিস বেগম ও তার পিছনে বসে থাকা আন্না বেগম গুরুত্বর আহত হয়। এ সময় চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস জয়নাল আবেদিনকে ও স্থানীয়রা একটি পাখিভ্যানযোগে আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। জয়নাল আবেদিন ও আন্না বেগমকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি রাখলেও স্কুটি চালিকা নার্গিস বেগমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. এহসানুল হক তন্ময় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে।
ঘটনার বর্ণনা দিয়ে প্রত্যক্ষদর্শী বড়বাজার মাস্টারপাড়ার লিয়াকত আলীর ছেলে রাজন আলী রাজু বলে, ঠিক দুপুর ২টা ২০ মিনিটের দিকে আমি ওয়ার্কশপ থেকে বের হচ্ছিলাম, তখনি দেখলাম ভালাইপুরের দিক থেকে একটি মোটরসাইকেল উচ্চগতিতে ছুটে এসে ভালাইপুরমুখী একটি স্কুটিকে ধাক্কা দেয়।
একইদিনে, দুপুরে চুয়াডাঙ্গার আলুকদিয়া বাজারে মোটরসাইকেলযোগে চুয়াডাঙ্গা আসার পথে পাখিভ্যানের সাথে সংঘর্ষ ঘটলে পাখিভ্যান চালক খাইরুলসহ মোটরসাইকেল চালক বজলু ও মোটরসাইকেলের পিছনে বসে থাকা মারফুল গুরুত্বর আহত হয়। খবর পেয়ে চুয়াডাঙ্গা ফায়ার সার্ভিস আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
অপরদিকে, জীবননগর থেকে সিএনজিযোগে চুয়াডাঙ্গার হাসপাতাল সড়কের উদ্দেশ্যে আসার সময় চুয়াডাঙ্গা কোর্ট মোড়ে একটি বাইসাইকেল আরোহীকে ধাক্কা দিলে সিএনজিটি উল্টে সাইকেল আরোহীসহ তিনজন সিএনজি আরোহী আহত হয়। এ সময় স্থানীয়রা তাকেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
চুয়াডাঙ্গার কোর্ট মোড়ে সিএনজি ও বাইসাইকেলের সংর্ঘষের ব্যাপারে হুসাইন মালিক নামের একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, কোর্ট মোড়ে বাসস্ট্যান্ডের সামনে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাক থাকা সত্ত্বেও সিএনজিটি দ্রুতগতিতে ছুটে আসে। এ সময় একজন বাইকেল আরোহী রাস্তা পার হচ্ছিল। সিএনইজটি গতি নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে সাইকেলটিকে ধাক্কা দিলে সাইকেল চালক রাস্তার উপর ছিটকে পরে ও সিএনজিটি উল্টে যায়। এ সময় আমরা আহতদেরকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসি।
এদিকে, বিশ্লেষকরা বলছেন, অল্প দক্ষ বা অদক্ষ চালক দিয়ে গাড়ি চালানোই সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ। বেপরোয়া গাড়ি চালাতে গিয়ে যাতে জীবনহানি না হয়, সেদিকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। পরিবার সবসময়ই চায় আপনি এবং আপনার প্রিয় গাড়ি দু’টোই থাকুক নিরাপদ।
চুয়াডাঙ্গা কোর্ট মোড়ের ব্যবসায়ী ও স্থানীয়রা দুর্ঘটনা এড়াতে শহরের কোর্ট মোড়ে একটি স্পিডব্রেকার স্থাপনের দাবি জানিয়ে বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে লাইসেন্সবিহীন এসব চালক এবং পরিবহনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।