ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় চার ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ড!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৫৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০১৯
  • / ২১৬ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক:
পণ্য ওজন বা পরিমাপ করার আধুনিক যন্ত্র তথা ডিজিটাল স্কেলে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন না থাকায় দুই মাছ বিক্রেতা ও দুই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিককে ১২ হাজার টাকা অর্থদ- করেছেন মোবাইল কোর্ট। ‘ওজন ও পরিমাপ মানদ- আইন-২০১৮’-এর ৩২ (১) ধারা লঙ্ঘন করায় তাঁদের অর্থদ- দিয়ে মুক্তি দেওয়া হয় এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধের ব্যাপারে সতর্ক করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটায় চুয়াডাঙ্গা ফেরিঘাট রোডে বিএসটিআই খুলনার পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মঈন উদ্দিনের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল ফেরদৌস এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন।
বাণিজ্যিক ওজন বা পরিমাপক যন্ত্র বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রতিপাদিত ও স্ট্যাম্পযুক্ত না থাকায় মাছ বিক্রেতা এনামুল হককে তিন হাজার ও তুষারকে এক হাজার টাকা এবং ফেরিঘাট রোডের ডিজিটাল পরিমাপ যন্ত্র বিক্রেতা মীর হায়দার আলীকে পাঁচ হাজার ও শংকর কুমার দেকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়াও সঠিক ওজন ও পরিমাপ দেখতে চুয়াডাঙ্গা দৌলাতদিয়াড়ের সীমান্ত পেট্রোলিয়াম ও সুগন্ধা ফিলিং স্টেশনে অভিযান চালান মোবাইল কোর্ট। তবে পাম্প দুটির পরিমাপক যন্ত্র সঠিক প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় চার ব্যবসায়ীকে অর্থদন্ড!

আপলোড টাইম : ০৮:৫৯:৪৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ অগাস্ট ২০১৯

বিশেষ প্রতিবেদক:
পণ্য ওজন বা পরিমাপ করার আধুনিক যন্ত্র তথা ডিজিটাল স্কেলে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) অনুমোদন না থাকায় দুই মাছ বিক্রেতা ও দুই ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের মালিককে ১২ হাজার টাকা অর্থদ- করেছেন মোবাইল কোর্ট। ‘ওজন ও পরিমাপ মানদ- আইন-২০১৮’-এর ৩২ (১) ধারা লঙ্ঘন করায় তাঁদের অর্থদ- দিয়ে মুক্তি দেওয়া হয় এবং সংশ্লিষ্ট অপরাধের ব্যাপারে সতর্ক করা হয়। গতকাল সোমবার বিকেল পাঁচটায় চুয়াডাঙ্গা ফেরিঘাট রোডে বিএসটিআই খুলনার পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মঈন উদ্দিনের সহযোগিতায় জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জান্নাতুল ফেরদৌস এ মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেন।
বাণিজ্যিক ওজন বা পরিমাপক যন্ত্র বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রতিপাদিত ও স্ট্যাম্পযুক্ত না থাকায় মাছ বিক্রেতা এনামুল হককে তিন হাজার ও তুষারকে এক হাজার টাকা এবং ফেরিঘাট রোডের ডিজিটাল পরিমাপ যন্ত্র বিক্রেতা মীর হায়দার আলীকে পাঁচ হাজার ও শংকর কুমার দেকে তিন হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ ছাড়াও সঠিক ওজন ও পরিমাপ দেখতে চুয়াডাঙ্গা দৌলাতদিয়াড়ের সীমান্ত পেট্রোলিয়াম ও সুগন্ধা ফিলিং স্টেশনে অভিযান চালান মোবাইল কোর্ট। তবে পাম্প দুটির পরিমাপক যন্ত্র সঠিক প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।