ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

চুয়াডাঙ্গায় কয়েক শতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর আত্মসমর্পনের পর এবার ঝিনাইদহে রেঞ্জ ডিআইজি’র ৯৪৩ জন বিক্রেতা ও মাদকসেবীর আত্মসমর্পন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৩৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০১৭
  • / ৩০১ বার পড়া হয়েছে

Jhenidah-anti-drug-and-jong

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: পুলিশের আহ্বানে চুয়াডাঙ্গা জেলার কয়েক শতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর আত্মসমর্পনের পর এবার ঝিনাইদহে ৭১ জন মাদক বিক্রেতা ও ৮৭২ জন মাদকসেবী আত্মসমর্পন করেছে। সোমবার ঝিনাইদহ শহরের ওয়াজির আলী হাই স্কুল মাঠে মাদক ও জঙ্গীবাদ বিরোধী সমাবেশে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি এসএম মনিরুজ্জামানের উপস্থিতিতে তারা স্বাভাবিক পথে ফিরে আসার ঘোষনা দেন। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আব্দুল হাই এমপি, ঝিনাইদহ-৩ আসনের এমপি নবী নেওয়াজ, ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার, ঝিনাইদহ সরকারী কেসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ড. এবিএম রেজাউল করিম, ম্যজিষ্ট্রেট আসাদুজ্জামান, খুলনা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান, ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হান, পিপি এড ইসমাইল হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ, ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু, ইসলামী ফাউন্ডেশনের ডিডি তোজাম্মেল হক, হিন্দু বৈদ্ধ থ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতা নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাস, জেলা ছাত্রলীগের সভঅপতি শাকিল আহম্মেদ, ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম হিরণ, আলোর পথে ফিরে আসা মাদক ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম রবি, মাকদসেবি সেলিম রেজা ও ফয়সাল হাসান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি খুলনা রেঞ্জের ডিআইজ এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, মাদক ও জঙ্গীবাদ নির্মুল করা একটি সামাজিক আন্দোলন। এ আন্দোলনে পুলিশের পাশাপাশি সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে। তাই সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একসাথে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন আপনার সন্তানরা কে কোথায় যাচ্ছে, কার সাথে মিশছে সেটা খেয়াল রাখতে হবে। তিনি পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, মাদক ব্যবসা বা সেবনকারীদের সাথে কারো জড়িত থাকার নুন্যতম ইঙ্গিত পেলেও তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পুলিশের হাত অনেক লম্বা উল্লেখ করে বলেন, এই জেলায় যারা মাদকের গডফাদার তাদের আমরা চিনি। এখনো সময় আছে এই ব্যবসা ছাড়–ন। নইলে যক শক্তিশালী হোন না কেন কোন ছাড় নেই। তিনি বলেন বাঙ্গালী জাতী পরাজয় বরণ করতে জানে না। আমরা ৪৮, ৫২ ও ৭১ সালে বিজয় অর্জন করেছি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট আমরা জাতীর জনককে হারিয়েও মাখা নত করিনি। বাঙ্গালী জাতি বীরের জাতী হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। তিনি বলেন যারা জঙ্গীবাদে বিশ্বাস করেন, তাদের দেশ এটি নয়। দেশত্ববোধে উদ্দিপ্ত মানুষগুলো জঙ্গীবাদকে প্রতিহত করবে। ডিআইজি মনিরুজ্জামান বলেন, কিছু কুলাঙ্গার ঝিনাইদহের সেবায়েতসহ ৪জন ভিন্ন মতের মানুষকে হত্যা করেছিলো। আমরা ঝিনাইদহবাসির সমর্থন নিয়ে তাদের দমন করেছি। দেশত্ববোধের মাধ্যমে এই জেলার মানুষ প্রমান করেছেন দেশপ্রেমিক। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে পরিগনিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে ডিআইজ বলেন, আমরা সামাজিক উন্নয়ন সুচকে ভারত, পাকিস্থান, নেপাল ও মায়ানমারকে ছাড়িয়ে গেছি। বিশ্বের কাছে আমরা একটি ঈর্শ্বানীয় রাষ্ট্র হিসেবে পরিগণিত হয়েছি। তিনি বলেন, ৭১ সালে পাকিস্থানের দোসর ছিল মার্কিক যুক্তরাষ্ট্র। সেই দেশের প্রেসিডেন্ট আমাদের তলাবিহীন ঝুড়ি বলেছিলো। আজ মার্কিনিদের মুল্যায়নে প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আছে। তিনি বলেন এ ভাবে দেশ এগুতে থাকলে ১৪ বছরের মধ্যে ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হবে। ডিআইজি ভারতের বোম্বে নগরীকে বস্তি নগরী হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ভারতে প্রতিদিন প্রায় এক কোটি মানুষ না খেয়ে ঘুমাতে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে না খেয়ে ঘুমাতে যাওয়ার মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। তিনি হুসিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, আজ যারা বাংলাদেশকে পাকিস্থান বা আফগান বানাতে চান তাদের স্বপ্ন কখনোই সফল হবে না। পুলিশ দেশের প্রতিটি জঙ্গী হামার সাথে জড়িতদের খুজে বের করে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। ডিআইজি মনিরুজ্জামান বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত কোমল হৃদয়ের মানুষ। বাঁচতে চাইলে জঙ্গীবাদ ছেড়ে আলোর পথে ফিরে আসুন। নিশ্চয় প্রধানমন্ত্রী তাদের ক্ষমা করবেন। তিনি বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন দিয়ে আমাদের একটি পকাকা ও মানচিত্র দিয়েছেন। তিনি যে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র চেয়েছিলেন, তার কন্যা সেটি পুরণ করেছেন। তিনি বলেন আমরা নিজস্ব অর্থয়নে পদ্মা সেতু করছি। দেশের বহু উন্নয়ন হচ্ছে আমাদের টাকায়। আমরা ভিক্ষার জাতি নয়, এটা প্রমান করেছি। এত কিছুর পরও আমরা মাদকের বিরুদ্ধেও জয়ী হবো। মাদকসেবীদের সুপথে থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, বিচ্যুতি হলে আপনাদের প্রতি আরো কঠোর হতে বাধ্য হবো। অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি এস এম মনিরুজ্জামান ঝিনাইদহসহ ৬ পৌরসভায় স্থাপিত ৭৩২টি সিসি ক্যামেরা উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে আলোর পথে পিরে আসা মাদক সেবী, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, সুশিল সমাজের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী ও শিক্ষক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

চুয়াডাঙ্গায় কয়েক শতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর আত্মসমর্পনের পর এবার ঝিনাইদহে রেঞ্জ ডিআইজি’র ৯৪৩ জন বিক্রেতা ও মাদকসেবীর আত্মসমর্পন

আপলোড টাইম : ০৫:৩৮:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০১৭

Jhenidah-anti-drug-and-jong

ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: পুলিশের আহ্বানে চুয়াডাঙ্গা জেলার কয়েক শতাধিক মাদক ব্যবসায়ীর আত্মসমর্পনের পর এবার ঝিনাইদহে ৭১ জন মাদক বিক্রেতা ও ৮৭২ জন মাদকসেবী আত্মসমর্পন করেছে। সোমবার ঝিনাইদহ শহরের ওয়াজির আলী হাই স্কুল মাঠে মাদক ও জঙ্গীবাদ বিরোধী সমাবেশে খুলনা রেঞ্জের ডিআইজি এসএম মনিরুজ্জামানের উপস্থিতিতে তারা স্বাভাবিক পথে ফিরে আসার ঘোষনা দেন। এ উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাবেশের সভাপতিত্ব করেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মোঃ মিজানুর রহমান। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী আব্দুল হাই এমপি, ঝিনাইদহ-৩ আসনের এমপি নবী নেওয়াজ, ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনার, ঝিনাইদহ সরকারী কেসি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ ড. এবিএম রেজাউল করিম, ম্যজিষ্ট্রেট আসাদুজ্জামান, খুলনা রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি হাবিবুর রহমান, ঝিনাইদহ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম রায়হান, পিপি এড ইসমাইল হোসেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কনক কান্তি দাস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আজবাহার আলী শেখ, ঝিনাইদহ পৌরসভার মেয়র সাইদুল করিম মিন্টু, ইসলামী ফাউন্ডেশনের ডিডি তোজাম্মেল হক, হিন্দু বৈদ্ধ থ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদের নেতা নারায়ন চন্দ্র বিশ্বাস, জেলা ছাত্রলীগের সভঅপতি শাকিল আহম্মেদ, ইউপি চেয়ারম্যান মহিদুল ইসলাম হিরণ, আলোর পথে ফিরে আসা মাদক ব্যবসায়ী রবিউল ইসলাম রবি, মাকদসেবি সেলিম রেজা ও ফয়সাল হাসান। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি খুলনা রেঞ্জের ডিআইজ এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, মাদক ও জঙ্গীবাদ নির্মুল করা একটি সামাজিক আন্দোলন। এ আন্দোলনে পুলিশের পাশাপাশি সমাজের সকল শ্রেণীর মানুষের নৈতিক দায়িত্ব রয়েছে। তাই সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একসাথে কাজ করতে হবে। তিনি বলেন আপনার সন্তানরা কে কোথায় যাচ্ছে, কার সাথে মিশছে সেটা খেয়াল রাখতে হবে। তিনি পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে বলেন, মাদক ব্যবসা বা সেবনকারীদের সাথে কারো জড়িত থাকার নুন্যতম ইঙ্গিত পেলেও তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হবে। পুলিশের হাত অনেক লম্বা উল্লেখ করে বলেন, এই জেলায় যারা মাদকের গডফাদার তাদের আমরা চিনি। এখনো সময় আছে এই ব্যবসা ছাড়–ন। নইলে যক শক্তিশালী হোন না কেন কোন ছাড় নেই। তিনি বলেন বাঙ্গালী জাতী পরাজয় বরণ করতে জানে না। আমরা ৪৮, ৫২ ও ৭১ সালে বিজয় অর্জন করেছি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট আমরা জাতীর জনককে হারিয়েও মাখা নত করিনি। বাঙ্গালী জাতি বীরের জাতী হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। তিনি বলেন যারা জঙ্গীবাদে বিশ্বাস করেন, তাদের দেশ এটি নয়। দেশত্ববোধে উদ্দিপ্ত মানুষগুলো জঙ্গীবাদকে প্রতিহত করবে। ডিআইজি মনিরুজ্জামান বলেন, কিছু কুলাঙ্গার ঝিনাইদহের সেবায়েতসহ ৪জন ভিন্ন মতের মানুষকে হত্যা করেছিলো। আমরা ঝিনাইদহবাসির সমর্থন নিয়ে তাদের দমন করেছি। দেশত্ববোধের মাধ্যমে এই জেলার মানুষ প্রমান করেছেন দেশপ্রেমিক। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের তৃতীয় অর্থনৈতিক শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবে পরিগনিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে ডিআইজ বলেন, আমরা সামাজিক উন্নয়ন সুচকে ভারত, পাকিস্থান, নেপাল ও মায়ানমারকে ছাড়িয়ে গেছি। বিশ্বের কাছে আমরা একটি ঈর্শ্বানীয় রাষ্ট্র হিসেবে পরিগণিত হয়েছি। তিনি বলেন, ৭১ সালে পাকিস্থানের দোসর ছিল মার্কিক যুক্তরাষ্ট্র। সেই দেশের প্রেসিডেন্ট আমাদের তলাবিহীন ঝুড়ি বলেছিলো। আজ মার্কিনিদের মুল্যায়নে প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী ১০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ আছে। তিনি বলেন এ ভাবে দেশ এগুতে থাকলে ১৪ বছরের মধ্যে ধনী রাষ্ট্রে পরিণত হবে। ডিআইজি ভারতের বোম্বে নগরীকে বস্তি নগরী হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, ভারতে প্রতিদিন প্রায় এক কোটি মানুষ না খেয়ে ঘুমাতে যায়। কিন্তু বাংলাদেশে না খেয়ে ঘুমাতে যাওয়ার মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। তিনি হুসিয়ারী উচ্চারণ করে বলেন, আজ যারা বাংলাদেশকে পাকিস্থান বা আফগান বানাতে চান তাদের স্বপ্ন কখনোই সফল হবে না। পুলিশ দেশের প্রতিটি জঙ্গী হামার সাথে জড়িতদের খুজে বের করে দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে। ডিআইজি মনিরুজ্জামান বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত কোমল হৃদয়ের মানুষ। বাঁচতে চাইলে জঙ্গীবাদ ছেড়ে আলোর পথে ফিরে আসুন। নিশ্চয় প্রধানমন্ত্রী তাদের ক্ষমা করবেন। তিনি বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু নিজের জীবন দিয়ে আমাদের একটি পকাকা ও মানচিত্র দিয়েছেন। তিনি যে সমৃদ্ধ রাষ্ট্র চেয়েছিলেন, তার কন্যা সেটি পুরণ করেছেন। তিনি বলেন আমরা নিজস্ব অর্থয়নে পদ্মা সেতু করছি। দেশের বহু উন্নয়ন হচ্ছে আমাদের টাকায়। আমরা ভিক্ষার জাতি নয়, এটা প্রমান করেছি। এত কিছুর পরও আমরা মাদকের বিরুদ্ধেও জয়ী হবো। মাদকসেবীদের সুপথে থাকার পরামর্শ দিয়ে তিনি বলেন, বিচ্যুতি হলে আপনাদের প্রতি আরো কঠোর হতে বাধ্য হবো। অনুষ্ঠানে রেঞ্জ ডিআইজি এস এম মনিরুজ্জামান ঝিনাইদহসহ ৬ পৌরসভায় স্থাপিত ৭৩২টি সিসি ক্যামেরা উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে আলোর পথে পিরে আসা মাদক সেবী, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, জনপ্রতিনিধি, সুশিল সমাজের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী ও শিক্ষক সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।