ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গড়াইটুপির ফার্মেসিগুলোতে নেশাদ্রব্য বিক্রির অভিযোগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২৯:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১
  • / ৪৮ বার পড়া হয়েছে

প্রতিবেদক, তিতুদাহ:
চুয়াডাঙ্গার সড়াবাড়ীয়া এলাকায় কাশির সিরাপ হিসেবে ব্যবহৃত ফেন্সিলেক্স-এর সাথে কয়েকটি ট্যাবলেট মিশিয়ে নেশাদ্রব্য তৈরি করে বিক্রি করা অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রাথমিক পর্যায়ে মাদকাসক্তদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও ধীরে ধীরে যুবকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর অধিক মুনাফার লোভে ফার্মেসী মালিকেরা এগুলো সরবরাহ করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার দর্শনা থানার অন্তর্গত গড়াইটুপি ইউনিয়নের সড়াবাড়ীয়া গ্রামের কিছু মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন ধরে এলাকায় নতুন এক প্রকার নেশাদ্রব্য তৈরি করে তা যুব সমাজের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তারা ফার্মেসী থেকে কাশির ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত ফেন্সিলেক্স কিনে তার সাথে সেডিল ট্যাবলেট, ডেক্সামিথাসন ট্যাবলেট ও সিভিট ট্যাবলেট মিশিয়ে এক প্রকার নেশাদ্রব্য পানীয় তৈরি করে তা সেবন এবং বিক্রি করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এবিষয়ে তিতুদহ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি এবং ঘটনাস্থলে গিয়ে ফার্মেসী মালিকদেরকে ওয়ার্নিং দিয়েছি। এ কাজে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গড়াইটুপির ফার্মেসিগুলোতে নেশাদ্রব্য বিক্রির অভিযোগ

আপলোড টাইম : ১১:২৯:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১

প্রতিবেদক, তিতুদাহ:
চুয়াডাঙ্গার সড়াবাড়ীয়া এলাকায় কাশির সিরাপ হিসেবে ব্যবহৃত ফেন্সিলেক্স-এর সাথে কয়েকটি ট্যাবলেট মিশিয়ে নেশাদ্রব্য তৈরি করে বিক্রি করা অভিযোগ উঠেছে। এতে প্রাথমিক পর্যায়ে মাদকাসক্তদের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও ধীরে ধীরে যুবকদের মাঝে ছড়িয়ে পড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আর অধিক মুনাফার লোভে ফার্মেসী মালিকেরা এগুলো সরবরাহ করছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার দর্শনা থানার অন্তর্গত গড়াইটুপি ইউনিয়নের সড়াবাড়ীয়া গ্রামের কিছু মাদকাসক্ত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন ধরে এলাকায় নতুন এক প্রকার নেশাদ্রব্য তৈরি করে তা যুব সমাজের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। তারা ফার্মেসী থেকে কাশির ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত ফেন্সিলেক্স কিনে তার সাথে সেডিল ট্যাবলেট, ডেক্সামিথাসন ট্যাবলেট ও সিভিট ট্যাবলেট মিশিয়ে এক প্রকার নেশাদ্রব্য পানীয় তৈরি করে তা সেবন এবং বিক্রি করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে।
এবিষয়ে তিতুদহ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি এবং ঘটনাস্থলে গিয়ে ফার্মেসী মালিকদেরকে ওয়ার্নিং দিয়েছি। এ কাজে জড়িতদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’