ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গাংনীতে স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:৪২:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
  • / ২৪৭ বার পড়া হয়েছে

গাংনী অফিস:
গাংনী বাজারে স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যারাতে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। গাংনী পৌরসভার মেয়র আশরাফুল ইসলাম আশরাফ ভেন্ডারের দাবি, অবৈধ স্থাপনা মানুষের সমস্যা হয়, তাই আমরা এটা উচ্ছেদ করতে চাইলে ওই দোকানদার আমাকে গালাগালি করে। তবে ব্যবসায়ীর দাবি অবৈধ স্থাপনা হলে রাতে কেন। আমাকে পৌরসভায় ডেকে নিতে পারে। রাতের আধারে এই স্থাপনা সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার অবৈধ হলে পুলিশ-প্রশাসনকে বলবে আমরা সরিয়ে নেব। এদিকে, এ স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র বাজারে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু সময় বাজারে লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। গাংনী পৌরসভার মেয়র আশরাফুল ইসলাম আশরাফ ভেন্ডার বলেন, বেশ কিছু ব্যক্তি আমার নিকট অভিযোগ করেন মের্সাস মালেক স্টোর দোকান ছাড়াও বেশ কয়েক জায়গা জুড়ে দোকানের স্থাপনা রেখেছেন। এতে জনগনের ও পরিবহন চলাচলে সমস্যা হয়। তাই সন্ধ্যারাতে আমরা বিষয়টি নিয়ে মালেক স্টোরের পরিচালক আব্দুল মালেকের কাছে গেলে সে আমাকে গালাগালি শুরু করে। পরে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তার উপর চড়াও হয়। বিষয়টি নিয়ে আমি খুবই হতাশ। কারণ সরকারী জমি দখলে নিয়ে দোকানদারী করে আবার বলতে গেলে গালাগালি করে। এভাবে কি করে গাংনী পৌর এলাকার মানুষের কাজ করব। কিভাবে উন্নয়ন করব আমি প্রশাসনের নিকট বিষয়টি আলোচনা করব। এদিকে আব্দুল মালেক জানান, সন্ধ্যারাতে মেয়র আশরাফুল ইসলাম আমার দোকানে রাখা টেবিলটি অবৈধ স্থাপনা ঠেলে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমরা সেটা বাধা দিয়েছি। আমরা বলেছি অবৈধ স্থাপনা রাতে উচ্ছেদ তো রাতে কেন। দিনের বেলায় আমাদের পৌরসভায় ডাকলে আমরা যেতে পারি। অবৈধ স্থাপনা হলে প্রশাসন দিয়ে উচ্ছেদ করিয়ে দেবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গাংনীতে স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা!

আপলোড টাইম : ১১:৪২:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

গাংনী অফিস:
গাংনী বাজারে স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র করে সন্ধ্যারাতে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। গাংনী পৌরসভার মেয়র আশরাফুল ইসলাম আশরাফ ভেন্ডারের দাবি, অবৈধ স্থাপনা মানুষের সমস্যা হয়, তাই আমরা এটা উচ্ছেদ করতে চাইলে ওই দোকানদার আমাকে গালাগালি করে। তবে ব্যবসায়ীর দাবি অবৈধ স্থাপনা হলে রাতে কেন। আমাকে পৌরসভায় ডেকে নিতে পারে। রাতের আধারে এই স্থাপনা সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমার অবৈধ হলে পুলিশ-প্রশাসনকে বলবে আমরা সরিয়ে নেব। এদিকে, এ স্থাপনা সরানোকে কেন্দ্র বাজারে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু সময় বাজারে লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। গাংনী পৌরসভার মেয়র আশরাফুল ইসলাম আশরাফ ভেন্ডার বলেন, বেশ কিছু ব্যক্তি আমার নিকট অভিযোগ করেন মের্সাস মালেক স্টোর দোকান ছাড়াও বেশ কয়েক জায়গা জুড়ে দোকানের স্থাপনা রেখেছেন। এতে জনগনের ও পরিবহন চলাচলে সমস্যা হয়। তাই সন্ধ্যারাতে আমরা বিষয়টি নিয়ে মালেক স্টোরের পরিচালক আব্দুল মালেকের কাছে গেলে সে আমাকে গালাগালি শুরু করে। পরে পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তার উপর চড়াও হয়। বিষয়টি নিয়ে আমি খুবই হতাশ। কারণ সরকারী জমি দখলে নিয়ে দোকানদারী করে আবার বলতে গেলে গালাগালি করে। এভাবে কি করে গাংনী পৌর এলাকার মানুষের কাজ করব। কিভাবে উন্নয়ন করব আমি প্রশাসনের নিকট বিষয়টি আলোচনা করব। এদিকে আব্দুল মালেক জানান, সন্ধ্যারাতে মেয়র আশরাফুল ইসলাম আমার দোকানে রাখা টেবিলটি অবৈধ স্থাপনা ঠেলে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে। আমরা সেটা বাধা দিয়েছি। আমরা বলেছি অবৈধ স্থাপনা রাতে উচ্ছেদ তো রাতে কেন। দিনের বেলায় আমাদের পৌরসভায় ডাকলে আমরা যেতে পারি। অবৈধ স্থাপনা হলে প্রশাসন দিয়ে উচ্ছেদ করিয়ে দেবে।