ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গণধর্ষণ মামলার আসামি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪২:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০১৯
  • / ১৯৯ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহে সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বাদশা হোসেনকে (৩১) গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার সকালে সদর উপজেলার খাজুরা জোয়ার্দ্দার পাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া বাদশা খাজুরা এলাকার মৃত মুন্তাজ হোসেনের ছেলে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান খান জানান, গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বাদশা হোসেন খাজুরা এলাকায় অবস্থান করছেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাদশা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পুলিশকে আঘাত করার চেষ্টা করেন। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছোড়ে। এতে বাদশার পায়ে গুলি লাগে। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঈদুল আজহার দিন সন্ধ্যায় শহরের মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী পাশের বাড়িতে তাঁর মাকে খুঁজতে বের হয়। এ সময় বাদশা, একই এলাকার মণ্টু ম-লের ছেলে রুহুল আমিন ও জাফরের ছেলে মুন্নু তাকে মুখ বেঁধে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পর ক্যাডেট কলেজের সামনের একটি আবাসন এলাকায় ওই স্কুলছাত্রীকে ফেলে যান তাঁরা। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গণধর্ষণ মামলার আসামি গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার

আপলোড টাইম : ০৮:৪২:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ অগাস্ট ২০১৯

ঝিনাইদহ অফিস:
ঝিনাইদহে সপ্তম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বাদশা হোসেনকে (৩১) গুলিবিদ্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার সকালে সদর উপজেলার খাজুরা জোয়ার্দ্দার পাড়া এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া বাদশা খাজুরা এলাকার মৃত মুন্তাজ হোসেনের ছেলে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান খান জানান, গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি বাদশা হোসেন খাজুরা এলাকায় অবস্থান করছেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে বাদশা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পুলিশকে আঘাত করার চেষ্টা করেন। পুলিশ আত্মরক্ষার্থে গুলি ছোড়ে। এতে বাদশার পায়ে গুলি লাগে। পরে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সেখান থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ঈদুল আজহার দিন সন্ধ্যায় শহরের মুক্তিযোদ্ধা মসিউর রহমান বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী পাশের বাড়িতে তাঁর মাকে খুঁজতে বের হয়। এ সময় বাদশা, একই এলাকার মণ্টু ম-লের ছেলে রুহুল আমিন ও জাফরের ছেলে মুন্নু তাকে মুখ বেঁধে তুলে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করেন। ধর্ষণের পর ক্যাডেট কলেজের সামনের একটি আবাসন এলাকায় ওই স্কুলছাত্রীকে ফেলে যান তাঁরা। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা বাদী হয়ে সদর থানায় একটি মামলা করেন।