ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২২
  • / ৬ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ। গণ-আন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন তৎকালীন স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদ। সে সময় তিনি অস্থায়ী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এর মাধ্যমে এরশাদের ৯ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে। আর মুক্তি পায় গণতন্ত্র। প্রতি বছর আওয়ামী লীগ এই দিনটি ‘গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ হিসেবে পালন করে। আর বিএনপি দিনটি পালন করে ‘স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ হিসেবে। দিনটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন পৃথক কর্মসূচির আয়োজন করেছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বাণীতে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী এবং দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ’৯০ পরবর্তী সময় থেকে দেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আমাদের সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশে সবসময় গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র সুসংহত হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনো নানাভাবে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। তিনি গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের রূহের মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ

আপলোড টাইম : ০৯:১৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২২

সমীকরণ প্রতিবেদন:
গণতন্ত্র মুক্তি দিবস আজ। গণ-আন্দোলনের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর পদত্যাগ করেন তৎকালীন স্বৈরশাসক এইচ এম এরশাদ। সে সময় তিনি অস্থায়ী সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করেন। এর মাধ্যমে এরশাদের ৯ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে। আর মুক্তি পায় গণতন্ত্র। প্রতি বছর আওয়ামী লীগ এই দিনটি ‘গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ হিসেবে পালন করে। আর বিএনপি দিনটি পালন করে ‘স্বৈরাচার পতন ও গণতন্ত্র মুক্তি দিবস’ হিসেবে। দিনটি উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠন পৃথক কর্মসূচির আয়োজন করেছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক বাণীতে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে আরো শক্তিশালী এবং দেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত ও সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ’৯০ পরবর্তী সময় থেকে দেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার রক্ষায় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে। ২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়ে আমাদের সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তিকে শক্তিশালী করতে এবং প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার দেশে সবসময় গণতন্ত্র, সংবিধান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ হয়েছে। দেশে গণতন্ত্র সুসংহত হয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রবিরোধী চক্র এখনো নানাভাবে গণতন্ত্র ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছে। তিনি গণতন্ত্র মুক্তি দিবসে গণতন্ত্র ও অধিকার আদায়ের সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী শহীদদের রূহের মাগফেরাত ও শান্তি কামনা করেন।