ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কিশোর বাতায়ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখবে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫৫:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৭
  • / ৮৯০ বার পড়া হয়েছে

জেলা ব্রান্ডিং কার্যক্রম ও কিশোর বাতায় সম্পর্কে অবহিতকরণ কর্মশালায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক

নিজস্ব প্রতিযোগিতা: চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) পোগ্রামের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা ব্রান্ডিং ও স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কিশোর বাতায়ন ও ‘আমার জেলা আমার অহংকার’ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ সম্পর্কিত অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথি থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। প্রধান অতিথি ছাত্র-ছাত্রীদের কিশোর বাতায়ন ব্যবহার করে তাদের মেধাকে বিকশিত করার জন্য উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন, ‘ছাত্র-ছাত্রীরা এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জেলার ঐতিহ্য জানবে এবং কিশোর বাতায়নের মাধ্যমে তা আপলোড করবে। কিশোর বাতায়ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখবে। একই সাথে আমাদের জেলা চুয়াডাঙ্গার ব্রান্ডিং পণ্য ‘ছাগল’, যা বিশ্বখ্যাত। এ সম্পর্কে ভালো তথ্য ছড়িয়ে দিতে পারলে এক সময় এ জেলা বিশ্ব দরবারে প্রশংসনীয় পরিচিতি পাবে।’ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার ফরহাদ আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর এস এম ই¯্রাফিল, জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আলমগীর হান্নানসহ চুয়াডাঙ্গা জেলার আ্যম্বাসাডারগণ। কর্মশালার মূল প্রবন্ধ পাওয়ার প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন সহকারি কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) ফখরুল ইসলাম। প্রবন্ধ উপস্থাপনে তিনি বলেন ‘আমার জেলা আমার অহংকার’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমাদের দেশ, আমাদের জেলা বিশ্বদরবারে পরিচিত হবে। আমাদের ভাবমূর্তী উজ্জল হবে। জেলা ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে জেলার ঐতিহ্য উঠে আসবে। এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ হবে দেশের পণ্য কেন্দ্রীক, সাহিত্য ও স্থান কেন্দ্রীক বৈশিষ্ট্যাবলী তুলে ধরা ও ডিজিটাল বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে উপস্থাপন করা। কিশোরদের মেধা ও মননের উৎকর্ষ্য সাধনে কিশোর বাতায়ন ভূমিকা রাখবে। পরে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ গ্রহন করে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ, মহিলা কলেজ, ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়সহ অন্তত ১০-১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও ছাত্রীরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

কিশোর বাতায়ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখবে

আপলোড টাইম : ১০:৫৫:৫৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০১৭

জেলা ব্রান্ডিং কার্যক্রম ও কিশোর বাতায় সম্পর্কে অবহিতকরণ কর্মশালায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক

নিজস্ব প্রতিযোগিতা: চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও একসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) পোগ্রামের আয়োজনে জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে জেলা ব্রান্ডিং ও স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে কিশোর বাতায়ন ও ‘আমার জেলা আমার অহংকার’ প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ সম্পর্কিত অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান অতিথি থেকে কর্মশালার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ। প্রধান অতিথি ছাত্র-ছাত্রীদের কিশোর বাতায়ন ব্যবহার করে তাদের মেধাকে বিকশিত করার জন্য উৎসাহিত করেন। তিনি বলেন, ‘ছাত্র-ছাত্রীরা এ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জেলার ঐতিহ্য জানবে এবং কিশোর বাতায়নের মাধ্যমে তা আপলোড করবে। কিশোর বাতায়ন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় ভূমিকা রাখবে। একই সাথে আমাদের জেলা চুয়াডাঙ্গার ব্রান্ডিং পণ্য ‘ছাগল’, যা বিশ্বখ্যাত। এ সম্পর্কে ভালো তথ্য ছড়িয়ে দিতে পারলে এক সময় এ জেলা বিশ্ব দরবারে প্রশংসনীয় পরিচিতি পাবে।’ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খোন্দকার ফরহাদ আহমেদ, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর সিদ্দিকুর রহমান, সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর এস এম ই¯্রাফিল, জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সী আলমগীর হান্নানসহ চুয়াডাঙ্গা জেলার আ্যম্বাসাডারগণ। কর্মশালার মূল প্রবন্ধ পাওয়ার প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন সহকারি কমিশনার (শিক্ষা ও আইসিটি) ফখরুল ইসলাম। প্রবন্ধ উপস্থাপনে তিনি বলেন ‘আমার জেলা আমার অহংকার’ প্রতিযোগিতার মাধ্যমে আমাদের দেশ, আমাদের জেলা বিশ্বদরবারে পরিচিত হবে। আমাদের ভাবমূর্তী উজ্জল হবে। জেলা ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে জেলার ঐতিহ্য উঠে আসবে। এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ হবে দেশের পণ্য কেন্দ্রীক, সাহিত্য ও স্থান কেন্দ্রীক বৈশিষ্ট্যাবলী তুলে ধরা ও ডিজিটাল বাংলাদেশকে বিশ্বদরবারে উপস্থাপন করা। কিশোরদের মেধা ও মননের উৎকর্ষ্য সাধনে কিশোর বাতায়ন ভূমিকা রাখবে। পরে উন্মুক্ত আলোচনায় অংশ গ্রহন করে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ, মহিলা কলেজ, ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়সহ অন্তত ১০-১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ও ছাত্রীরা।