ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এটিএম বুথে জাল নোট পেলে করণীয়

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:৫৩:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮
  • / ৩৩২ বার পড়া হয়েছে

প্রযুক্তি ডেস্ক: বর্তমানে টাকা সংগ্রহের ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম এটিএম। কিন্তু এটিএম-এ যদি নকল নোট হাতে আসে, তখন কি করবেন? কেননা সেই মুহূর্তে কেউ এর সাক্ষী থাকে না। এটিএম-এ নকল নোট রোধ করতে বিভিন্ন ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়। তাও যদি আসে তখন গ্রাহককে বিপাকে পড়তে হয়। কেননা বিদেশে এটিএম রিসিপ্টে কারেন্সির নম্বর উল্লেখ থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে শুধু কত টাকা তোলা হচ্ছে তার অ্যামাউন্টই উল্লেখ থাকে। এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এরকম সন্দেহ হলে প্রথমেই নোটটি সিসিটিভি-র সামনে ধরা উচিত। যাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে নোটটি এটিএম-থেকেই পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এটিএম-এ যে নিরাপত্তারক্ষী আছেন তার কাছে নোটের ডিটেলস দিয়ে অভিযোগ দায়ের করে রাখা শ্রেয়। এতে নোটটি এটিএম থেকে কোন সময়ে বেরিয়েছে, তা স্পষ্ট হবে। পাশাপাশি যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে রিজার্ভ ব্যাংকেও। এছাড়া পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করতে হবে। তদন্ত চলাকালীন সিসিটিভি ফুটেজই প্রমাণ করবে নোটটি এটিএম থেকে বেরিয়েছে। প্রমাণ দেবে নিরাপত্তারক্ষীর কাছে জমা হওয়া অভিযোগও। একই সঙ্গে ব্যাংকও জানাবে যে গ্রাহক, এই অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

এটিএম বুথে জাল নোট পেলে করণীয়

আপলোড টাইম : ০৯:৫৩:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ মে ২০১৮

প্রযুক্তি ডেস্ক: বর্তমানে টাকা সংগ্রহের ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি মাধ্যম এটিএম। কিন্তু এটিএম-এ যদি নকল নোট হাতে আসে, তখন কি করবেন? কেননা সেই মুহূর্তে কেউ এর সাক্ষী থাকে না। এটিএম-এ নকল নোট রোধ করতে বিভিন্ন ধাপে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হয়। তাও যদি আসে তখন গ্রাহককে বিপাকে পড়তে হয়। কেননা বিদেশে এটিএম রিসিপ্টে কারেন্সির নম্বর উল্লেখ থাকে, কিন্তু বাংলাদেশে শুধু কত টাকা তোলা হচ্ছে তার অ্যামাউন্টই উল্লেখ থাকে। এ ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, এরকম সন্দেহ হলে প্রথমেই নোটটি সিসিটিভি-র সামনে ধরা উচিত। যাতে স্পষ্ট বোঝা যায় যে নোটটি এটিএম-থেকেই পাওয়া গিয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে এটিএম-এ যে নিরাপত্তারক্ষী আছেন তার কাছে নোটের ডিটেলস দিয়ে অভিযোগ দায়ের করে রাখা শ্রেয়। এতে নোটটি এটিএম থেকে কোন সময়ে বেরিয়েছে, তা স্পষ্ট হবে। পাশাপাশি যে ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট আছে সেখানেও সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগ জানিয়ে রাখতে হবে। প্রয়োজন হলে রিজার্ভ ব্যাংকেও। এছাড়া পুলিশের কাছেও অভিযোগ দায়ের করতে হবে। তদন্ত চলাকালীন সিসিটিভি ফুটেজই প্রমাণ করবে নোটটি এটিএম থেকে বেরিয়েছে। প্রমাণ দেবে নিরাপত্তারক্ষীর কাছে জমা হওয়া অভিযোগও। একই সঙ্গে ব্যাংকও জানাবে যে গ্রাহক, এই অসুবিধার কথা জানিয়েছেন।