ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এক বজ্রপাতেই গেল ১৬ প্রাণ!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮
  • / ৩৩৫ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক: পূর্ব আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডার একটি গির্জায় এক বজ্রপাতেই কমপক্ষে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে দেড় শতাধিক মানুষ। তাদের মধ্যে ১৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার রুয়ান্ডার দক্ষিণাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা নায়ারুগুরুতে ভয়াবহ এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। নায়ারুগুরুর মেয়র হাবিতেগেকো ফ্রাঁসোয়া বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, বজ্রপাতে ১৪ জন ঘটনাস্থলেই মারা যান। অন্য দুজনের মৃত্যু হয় হাসপাতালে নেওয়ার পর। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মেয়র আরও বলেন, গত শুক্রবারও ওই এলাকায় বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ১৮ জন শিক্ষার্থী একসঙ্গে ছিলÍসেখানেই ওই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। তাদের মধ্যে তিনজনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ওই গির্জায় বজ্রপাত প্রতিরোধ করার মতো প্রয়োজনীয় যন্ত্র (ডিভাইস) নেই। এ কারণেই ভয়াবহ এই প্রাণহানির ঘটেছে। স্থানীয় প্রায় সব গির্জা একই পরিস্থিতিতে রয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

এক বজ্রপাতেই গেল ১৬ প্রাণ!

আপলোড টাইম : ০৭:৫৯:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মার্চ ২০১৮

বিশ্ব ডেস্ক: পূর্ব আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডার একটি গির্জায় এক বজ্রপাতেই কমপক্ষে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে দেড় শতাধিক মানুষ। তাদের মধ্যে ১৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রোববার বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার রুয়ান্ডার দক্ষিণাঞ্চলীয় পাহাড়ি জেলা নায়ারুগুরুতে ভয়াবহ এই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। নায়ারুগুরুর মেয়র হাবিতেগেকো ফ্রাঁসোয়া বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, বজ্রপাতে ১৪ জন ঘটনাস্থলেই মারা যান। অন্য দুজনের মৃত্যু হয় হাসপাতালে নেওয়ার পর। আহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১৪০ জনকে বিভিন্ন হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। মেয়র আরও বলেন, গত শুক্রবারও ওই এলাকায় বজ্রপাতে এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। ১৮ জন শিক্ষার্থী একসঙ্গে ছিলÍসেখানেই ওই বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। তাদের মধ্যে তিনজনকে হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, ওই গির্জায় বজ্রপাত প্রতিরোধ করার মতো প্রয়োজনীয় যন্ত্র (ডিভাইস) নেই। এ কারণেই ভয়াবহ এই প্রাণহানির ঘটেছে। স্থানীয় প্রায় সব গির্জা একই পরিস্থিতিতে রয়েছে।