ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

এক গরুর দাম চার লাখ টাকা!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ জুলাই ২০২০
  • / ১৭৭ বার পড়া হয়েছে

রিয়াজ মোল্লা, কালীগঞ্জ:
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বিশাল আকৃতির একটি গরুর দাম হাকা হয়েছে চার লাখ টাকা। আসন্ন কোরবানির ঈদে এই দামে বিক্রির আশা করছেন গরুটির মালিক। গরুর মালিক কালীগঞ্জ পৌরসভাধীন কাশিপুর গ্রামের আহাদ আলী। বর্তমানের তাঁর বাড়িতে রয়েছে বিশালদেহী এ গরুটি। গরুর মালিকের দাবি, ৬৪০ কেজি ওজনের গরুটি লালন পালন করতে এ পর্যন্ত তাঁর আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গত তিন বছর ধরে নিজ বাড়ির গোলায় ঘরে রেখে পালছেন এ গরুটি। এ সময়ে গরুটি বাড়ির বাইরে খুব একটা বের করা হয়নি। গরুর মালিক আহাদ আলী জানান, ‘গত তিন বছর আগে উন্নত জাতের গরুর সিমেন ইনজেকশনের মাধ্যমে আমার বাড়িতে পোষা একটি দেশি জাতের গাভী গরুর গর্ভে প্রবেশ করায়। এরপর নির্দিষ্ট সময় পার হলে এই গরুটির জন্ম হয়। গরুটি পালতে ভূষি, ঘাসসহ প্রতি মাসে খাবার খরচ হয় ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সে হিসাবে তাঁর চিকিৎসা, খাবারসহ এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গরুর মালিক আহাদ আলীর দাবি, দীর্ঘ এ সময়ে গরু পালন করতে কখনো মোটাতাজাকরণ ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি। সম্পূর্ন দেশীয় পদ্ধতিতে স্থানীয় খাবার খৈল, ভূষি ও কাচা ঘাষ দিয়ে লালন-পালন করে আসছি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

এক গরুর দাম চার লাখ টাকা!

আপলোড টাইম : ০৭:৪১:৩৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৫ জুলাই ২০২০

রিয়াজ মোল্লা, কালীগঞ্জ:
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে বিশাল আকৃতির একটি গরুর দাম হাকা হয়েছে চার লাখ টাকা। আসন্ন কোরবানির ঈদে এই দামে বিক্রির আশা করছেন গরুটির মালিক। গরুর মালিক কালীগঞ্জ পৌরসভাধীন কাশিপুর গ্রামের আহাদ আলী। বর্তমানের তাঁর বাড়িতে রয়েছে বিশালদেহী এ গরুটি। গরুর মালিকের দাবি, ৬৪০ কেজি ওজনের গরুটি লালন পালন করতে এ পর্যন্ত তাঁর আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গত তিন বছর ধরে নিজ বাড়ির গোলায় ঘরে রেখে পালছেন এ গরুটি। এ সময়ে গরুটি বাড়ির বাইরে খুব একটা বের করা হয়নি। গরুর মালিক আহাদ আলী জানান, ‘গত তিন বছর আগে উন্নত জাতের গরুর সিমেন ইনজেকশনের মাধ্যমে আমার বাড়িতে পোষা একটি দেশি জাতের গাভী গরুর গর্ভে প্রবেশ করায়। এরপর নির্দিষ্ট সময় পার হলে এই গরুটির জন্ম হয়। গরুটি পালতে ভূষি, ঘাসসহ প্রতি মাসে খাবার খরচ হয় ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা। সে হিসাবে তাঁর চিকিৎসা, খাবারসহ এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লক্ষাধিক টাকা খরচ হয়েছে। গরুর মালিক আহাদ আলীর দাবি, দীর্ঘ এ সময়ে গরু পালন করতে কখনো মোটাতাজাকরণ ওষুধ বা ইনজেকশন ব্যবহার করা হয়নি। সম্পূর্ন দেশীয় পদ্ধতিতে স্থানীয় খাবার খৈল, ভূষি ও কাচা ঘাষ দিয়ে লালন-পালন করে আসছি।