ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় চলছে উন্মুক্ত নকল!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৪১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ মে ২০১৮
  • / ৩৯৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহ সরকারি কেসি কলেজে উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক অনুষ্ঠিত ডিগ্রী পরীক্ষায় নকল সরবরাহ করা হচ্ছে। এক শ্রেনীর শিক্ষক টাকার বিনিময়ে নির্ধারিত শিক্ষার্থদের নকল সাপ্লাই করছেন। সরেজমিনে গিয়ে জানা ও দেখা গেছে, বড় অংকের টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার হলে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের সহযোগীতায় তাদের পকেটে করে বয়ে আনা নকল সরবরাহ করছে। গতকাল শুক্রবার ইংরেজি পরীক্ষা শেষে ছাত্রীরা বেরিয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের একঅংশ বলেন টাকা পয়সার বিনিময়ে শিক্ষার্থীদর সহযোগীতায় কে,সি কলেজের ইসলাম শিক্ষা বিভাগে কর্মরত মাসুদরানা তার পকেটে অবৈধভাবে নকল বয়ে এনে ছাত্রছাত্রিদের মাঝে নকল সরবরাহ করছে। যে সব ছাত্রছাত্রী টাকা পয়সার চুক্তি করেছেন তাদেরকে অবাধে নকল করার অবৈধ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আর যারা চুক্তি করে নাই তাদের কোন প্রকার সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। ব্যপকহারে অবৈধ ভাবে নকল করে পরীক্ষা চলার কারনে ভালো ছাত্রছাত্রীরা বিপাকে পড়ছে। দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মচারিরা কোন ক্ষমতার বলে ও কেন এই অবাধে অবৈধ নকল সরবরাহ করে পরীক্ষার হলের সার্বিক পরিবেশ নষ্ট করছে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অবাধে অবৈধ নকল সরবরাহ করার ঘটনায় ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। এদিকে নির্বাহী ম্যজিষ্ট্রেট সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির জানান আগামী পরীক্ষাগুলোতে নকল মুক্ত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ও ইংরাজি পরীক্ষার দিনের শিক্ষক ও কর্মচারিদের দের অবাধে নকল সরবরাহ করার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় চলছে উন্মুক্ত নকল!

আপলোড টাইম : ০৫:৪১:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ মে ২০১৮

ঝিনাইদহ অফিস: ঝিনাইদহ সরকারি কেসি কলেজে উন্মক্ত বিশ্ববিদ্যালয় কতৃক অনুষ্ঠিত ডিগ্রী পরীক্ষায় নকল সরবরাহ করা হচ্ছে। এক শ্রেনীর শিক্ষক টাকার বিনিময়ে নির্ধারিত শিক্ষার্থদের নকল সাপ্লাই করছেন। সরেজমিনে গিয়ে জানা ও দেখা গেছে, বড় অংকের টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার হলে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকদের সহযোগীতায় তাদের পকেটে করে বয়ে আনা নকল সরবরাহ করছে। গতকাল শুক্রবার ইংরেজি পরীক্ষা শেষে ছাত্রীরা বেরিয়ে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের এক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের একঅংশ বলেন টাকা পয়সার বিনিময়ে শিক্ষার্থীদর সহযোগীতায় কে,সি কলেজের ইসলাম শিক্ষা বিভাগে কর্মরত মাসুদরানা তার পকেটে অবৈধভাবে নকল বয়ে এনে ছাত্রছাত্রিদের মাঝে নকল সরবরাহ করছে। যে সব ছাত্রছাত্রী টাকা পয়সার চুক্তি করেছেন তাদেরকে অবাধে নকল করার অবৈধ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। আর যারা চুক্তি করে নাই তাদের কোন প্রকার সুযোগ সুবিধা দেওয়া হচ্ছে না। ব্যপকহারে অবৈধ ভাবে নকল করে পরীক্ষা চলার কারনে ভালো ছাত্রছাত্রীরা বিপাকে পড়ছে। দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মচারিরা কোন ক্ষমতার বলে ও কেন এই অবাধে অবৈধ নকল সরবরাহ করে পরীক্ষার হলের সার্বিক পরিবেশ নষ্ট করছে এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অবাধে অবৈধ নকল সরবরাহ করার ঘটনায় ঝিনাইদহ জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবেন বলে সাংবাদিকদের জানান। এদিকে নির্বাহী ম্যজিষ্ট্রেট সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির জানান আগামী পরীক্ষাগুলোতে নকল মুক্ত করার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ও ইংরাজি পরীক্ষার দিনের শিক্ষক ও কর্মচারিদের দের অবাধে নকল সরবরাহ করার বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।