ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ইউএসএআইডি, এভিসি প্রজেক্টের সহযোগিতায় কনিকা সীড কোম্পানীর (প্রা:) লিমিটেড-এর মাঠ দিবস

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৪৯:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০১৭
  • / ৫৯৮ বার পড়া হয়েছে

“সোনালী স্বপ্নের বাংলাদেশ, কনিকার পাটবীজে ফলন বেশ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড’র আয়োজনে গতকাল ২৪ জুলাই, ২০১৭ ইং তারিখ রোজ সোমবার বিকাল ৩:৩০মিনিটের সময় চুয়াডাঙ্গা জেলার হাসাদহ কানাইডাঙ্গা সংলগ্ন মাঠে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসলের মাঠ দিবস অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাসাদহ মডেল ফাজিল মাদ্রাসা’র সহকারী শিক্ষক জনাব মাওলানা মো: আব্দুল বারী। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  মো: নূর আলম (লিটন), ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মো: জসিম উদ্দীন (জালাল), উপাধাক্ষ্য জীবননগর ডিগ্রী কলেজ, কৃষিবিদ মো: নাজিম উদ্দীন,  প্রোডাকশন ইনচার্জ, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড ও ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মো: জামানুর রহমান, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, হাসাদহ ব্লক, জীবননগর। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলোয়াত করেন মাওলানা মো: আব্দুল হক। এরপর স্বাগত বক্তব্য রাখেন অত্র কোম্পানী’র ম্যানেজার মো: মমিনুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য শেষে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিসহ  সকল অংশগ্রহণকারী কনিকা সীড কোম্পানীর পাট বীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসলের প্রর্দশনী প্লট পরিদর্শন করেন। প্লট পরিদর্শন শেষে বক্তব্য রাখেন, প্রদর্শনী প্লটের কৃষক মো: আজিজুর রহমান। তিনি বলেন প্রতি বছর পাট চাষ করি কিন্তু পাটের উচ্চতা ও আঁশের মান ভাল হয় না। এবার অত্র কোম্পানী’র পাটের বীজ ব্যবহার করে পাটের উচ্চতা ১৪.৫০ফুট হয়েছে যা আপনারা স্বচক্ষে দেখলেন এবং ভারতের পাটের তুলনায় ছাল মোটা।  আশা করছি বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) জমিতে ১৪-১৫ মণ  ফলন পাওয়া যাবে। এরপর অত্র কোম্পানী’র ডিলার মেসার্স রাজু বীজ ভান্ডারের স্বত্তাধিকারী মো: নজরুল ইসলাম বলেন, আমি কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর বীজআলু, ধানবীজ, ভুট্টাবীজ ও পাটবীজ বিক্রয় করি। কিন্তু উক্ত কোম্পানী’র সকল প্রকার বীজ গুনগত মানের বিধায় কৃষকের কাছে জনপ্রিয়তা খুবই বেশি। আমি বিভিন্ন জায়গায় অত্র কোম্পানী’র পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসল দেখেছি, অন্যান্য জাতের তুলনায় কনিকা পাট বীজ জাতটি খুবই ফলনশীল। যা কৃষক অন্যান্য পাটের তুলনায় এই পাটে জাত চাষ করলে অনেকাংশে লাভবান হবেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, হাসাদহ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জনাব মো: জামানুর রহমান। তিনি বলেন, কনিকার পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসল ভারতীয় পাটের তুলনায় কোন অংশে কম নই বরং বাংলাদেশের পাটের মান পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের। এরপর কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর প্রোডাকশন ইনচার্জ কৃষিবিদ মো: নাজিম উদ্দীন বক্তব্যে বলেন জমিতে জৈব সারসহ সঠিক মাত্রায় রাসায়নিক সার প্রয়োগ করলে আশানরুপ ফলন পাওয়া যাবে। তারপর বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জীবননগর ডিগ্রী কলেজের উপাধাক্ষ্য জনাব মো: জসিম উদ্দীন (জালাল)। তিনি বক্তব্যে বলেন, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড’কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশে বেসরকারী পর্যায়ে সর্বপ্রথম পাটবীজ উৎপাদন করার জন্য। কারন আর ভারতের পাট বীজের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। আমাদের দেশের কনিকা সীড কোম্পানী অধিক ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন করছে। আসুন আমরা সকলেই মিলে কনিকার পাটবীজ ব্যবহার করি দেশের টাকা দেশে রাখি। এরপর প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো: নূর আলম (লিটন) বলেন, অত্র কোম্পানী দীর্ঘদিন যাবৎ গুনগত মান সম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন শ্রেণীর বীজআলু, ধানবীজ, সবজী বীজসহ পাটবীজ উৎপাদন করে বাংলাদেশের ২৩টি জেলায় বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। গত মৌসুমে ইউএসএআইডি, এর্ভিসি প্রজেক্টের সহযোগিতায় অধিক ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করে, দেখা গেছে কৃষক বিদেশী পাটবীজের তুলনায় এই পাটবীজে ভাল ফলন পেয়েছে। তিনি আরো বলেন, পাট এক সময় সোনালী আঁশ ছিল, মাঝে পাটের আঁশ কৃষকের গলাই ফাঁস হলো কিন্তু সেদিন বেশি দুরে নয় বাংলাদেশ সরকার যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে পাট আমাদের দেশে সোনালী আঁশ হবেই। অত্র কোম্পানী বে-সরকারী পর্যায়ে পাট চাষীদের কথা চিন্তা করে, কঠোর মান নিয়ণÍ্রণ করে, গুণগত মানসম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল ও-৯৮৯৭ জাতের পাটবীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের জন্য কাজ করছে। আপনাদের আরো অবগত করতে চাই, উচ্চ ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন করার জন্য বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট-এর সাথে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর একটি এমওইউ স্বাক্ষর সম্পাদিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশ সরকার পাট শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য পাটের আঁশের বহুবিধ ব্যবহার শুরু হয়েছে। দেশের বাইরেও বাংলাদেশের পাটের আঁশের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও পাট খড়ি দিয়ে কম্পিউটার প্রিন্টারের কালি তৈরী হচ্ছে। এই পাট শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। আসুন আমরা সকলেই মিলে পাট শিল্পকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সর্বশেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি হাসাদহ মডেল ফাজিল মাদ্রাসা’র সহকারী শিক্ষক জনাব মাওলানা মো: আব্দুল বারী বক্তব্য কনিকা সীড কোম্পানী (প্রাঃ) লিমিটেড-এর উদ্যোগকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর ম্যানেজার মো: মমিনুল ইসলাম। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন অত্র কোম্পানী’র মার্কেটিং অফিসার আরাফাত রহমান ও ছলেমান মন্ডল প্রমুখ। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

ইউএসএআইডি, এভিসি প্রজেক্টের সহযোগিতায় কনিকা সীড কোম্পানীর (প্রা:) লিমিটেড-এর মাঠ দিবস

আপলোড টাইম : ০৪:৪৯:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০১৭

“সোনালী স্বপ্নের বাংলাদেশ, কনিকার পাটবীজে ফলন বেশ” এই স্লোগানকে সামনে রেখে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড’র আয়োজনে গতকাল ২৪ জুলাই, ২০১৭ ইং তারিখ রোজ সোমবার বিকাল ৩:৩০মিনিটের সময় চুয়াডাঙ্গা জেলার হাসাদহ কানাইডাঙ্গা সংলগ্ন মাঠে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসলের মাঠ দিবস অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাসাদহ মডেল ফাজিল মাদ্রাসা’র সহকারী শিক্ষক জনাব মাওলানা মো: আব্দুল বারী। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন  মো: নূর আলম (লিটন), ব্যবস্থাপনা পরিচালক, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মো: জসিম উদ্দীন (জালাল), উপাধাক্ষ্য জীবননগর ডিগ্রী কলেজ, কৃষিবিদ মো: নাজিম উদ্দীন,  প্রোডাকশন ইনচার্জ, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড ও ডিপ্লোমা কৃষিবিদ মো: জামানুর রহমান, উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা, হাসাদহ ব্লক, জীবননগর। শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলোয়াত করেন মাওলানা মো: আব্দুল হক। এরপর স্বাগত বক্তব্য রাখেন অত্র কোম্পানী’র ম্যানেজার মো: মমিনুল ইসলাম। স্বাগত বক্তব্য শেষে প্রধান অতিথি ও বিশেষ অতিথিসহ  সকল অংশগ্রহণকারী কনিকা সীড কোম্পানীর পাট বীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসলের প্রর্দশনী প্লট পরিদর্শন করেন। প্লট পরিদর্শন শেষে বক্তব্য রাখেন, প্রদর্শনী প্লটের কৃষক মো: আজিজুর রহমান। তিনি বলেন প্রতি বছর পাট চাষ করি কিন্তু পাটের উচ্চতা ও আঁশের মান ভাল হয় না। এবার অত্র কোম্পানী’র পাটের বীজ ব্যবহার করে পাটের উচ্চতা ১৪.৫০ফুট হয়েছে যা আপনারা স্বচক্ষে দেখলেন এবং ভারতের পাটের তুলনায় ছাল মোটা।  আশা করছি বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) জমিতে ১৪-১৫ মণ  ফলন পাওয়া যাবে। এরপর অত্র কোম্পানী’র ডিলার মেসার্স রাজু বীজ ভান্ডারের স্বত্তাধিকারী মো: নজরুল ইসলাম বলেন, আমি কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর বীজআলু, ধানবীজ, ভুট্টাবীজ ও পাটবীজ বিক্রয় করি। কিন্তু উক্ত কোম্পানী’র সকল প্রকার বীজ গুনগত মানের বিধায় কৃষকের কাছে জনপ্রিয়তা খুবই বেশি। আমি বিভিন্ন জায়গায় অত্র কোম্পানী’র পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসল দেখেছি, অন্যান্য জাতের তুলনায় কনিকা পাট বীজ জাতটি খুবই ফলনশীল। যা কৃষক অন্যান্য পাটের তুলনায় এই পাটে জাত চাষ করলে অনেকাংশে লাভবান হবেন। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, হাসাদহ ব্লকের উপ-সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জনাব মো: জামানুর রহমান। তিনি বলেন, কনিকার পাটবীজ দ্বারা উৎপাদিত পাট ফসল ভারতীয় পাটের তুলনায় কোন অংশে কম নই বরং বাংলাদেশের পাটের মান পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানের। এরপর কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর প্রোডাকশন ইনচার্জ কৃষিবিদ মো: নাজিম উদ্দীন বক্তব্যে বলেন জমিতে জৈব সারসহ সঠিক মাত্রায় রাসায়নিক সার প্রয়োগ করলে আশানরুপ ফলন পাওয়া যাবে। তারপর বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন জীবননগর ডিগ্রী কলেজের উপাধাক্ষ্য জনাব মো: জসিম উদ্দীন (জালাল)। তিনি বক্তব্যে বলেন, কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড’কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে, বাংলাদেশে বেসরকারী পর্যায়ে সর্বপ্রথম পাটবীজ উৎপাদন করার জন্য। কারন আর ভারতের পাট বীজের জন্য অপেক্ষা করতে হবে না। আমাদের দেশের কনিকা সীড কোম্পানী অধিক ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন করছে। আসুন আমরা সকলেই মিলে কনিকার পাটবীজ ব্যবহার করি দেশের টাকা দেশে রাখি। এরপর প্রধান অতিথি’র বক্তব্যে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো: নূর আলম (লিটন) বলেন, অত্র কোম্পানী দীর্ঘদিন যাবৎ গুনগত মান সম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল বিভিন্ন শ্রেণীর বীজআলু, ধানবীজ, সবজী বীজসহ পাটবীজ উৎপাদন করে বাংলাদেশের ২৩টি জেলায় বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। গত মৌসুমে ইউএসএআইডি, এর্ভিসি প্রজেক্টের সহযোগিতায় অধিক ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ করে, দেখা গেছে কৃষক বিদেশী পাটবীজের তুলনায় এই পাটবীজে ভাল ফলন পেয়েছে। তিনি আরো বলেন, পাট এক সময় সোনালী আঁশ ছিল, মাঝে পাটের আঁশ কৃষকের গলাই ফাঁস হলো কিন্তু সেদিন বেশি দুরে নয় বাংলাদেশ সরকার যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে পাট আমাদের দেশে সোনালী আঁশ হবেই। অত্র কোম্পানী বে-সরকারী পর্যায়ে পাট চাষীদের কথা চিন্তা করে, কঠোর মান নিয়ণÍ্রণ করে, গুণগত মানসম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল ও-৯৮৯৭ জাতের পাটবীজ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের জন্য কাজ করছে। আপনাদের আরো অবগত করতে চাই, উচ্চ ফলনশীল পাটবীজ উৎপাদন করার জন্য বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউট-এর সাথে কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর একটি এমওইউ স্বাক্ষর সম্পাদিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন বাংলাদেশ সরকার পাট শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য পাটের আঁশের বহুবিধ ব্যবহার শুরু হয়েছে। দেশের বাইরেও বাংলাদেশের পাটের আঁশের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এছাড়াও পাট খড়ি দিয়ে কম্পিউটার প্রিন্টারের কালি তৈরী হচ্ছে। এই পাট শিল্পকে টিকিয়ে রাখার জন্য সরকারের একার পক্ষে সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন। আসুন আমরা সকলেই মিলে পাট শিল্পকে আরো সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। সর্বশেষে অনুষ্ঠানের সভাপতি হাসাদহ মডেল ফাজিল মাদ্রাসা’র সহকারী শিক্ষক জনাব মাওলানা মো: আব্দুল বারী বক্তব্য কনিকা সীড কোম্পানী (প্রাঃ) লিমিটেড-এর উদ্যোগকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন কনিকা সীড কোম্পানী (প্রা:) লিমিটেড-এর ম্যানেজার মো: মমিনুল ইসলাম। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন অত্র কোম্পানী’র মার্কেটিং অফিসার আরাফাত রহমান ও ছলেমান মন্ডল প্রমুখ। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি