ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আল্লাহ ইমানদারদের মহান অভিভাবক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:১৫:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৮৩ বার পড়া হয়েছে

ধর্ম প্রতিবেদন:
আল্লাহ স্বয়ং নিজেকে ইমানদারদের অভিভাবক হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এটি ইমানদারদের জন্য একটি সম্মান। একই সঙ্গে একটি বড় ভরসা। আল কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান এনেছে আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তিনি তাদের অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন। আর যারা কুফুরি করে তাগুত তাদের অভিভাবক। তারা তাদের আলো থেকে অন্ধকারের দিকে বের করে আনে। এরাই হলো অগ্নি অধিবাসী, সেখানেই তারা চিরকাল থাকবে।’ সুরা বাকারা, আয়াত ২৫৭। মানুষ সৃষ্টির সেরা। সে মানুষই নিজেকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে দাবি করতে পারে যে ইমানদার। যে আল্লাহর সন্তুষ্টিবিধানে সক্ষম। নিজেকে সৎকর্মশীল হিসেবে প্রমাণ করতে সমর্থ। যারা ইমানদার তাদের অশুভ ও অকল্যাণকর শক্তির প্রতিভূ শয়তান সম্পর্কে সতর্ক ও দূরে থাকতে হবে। আল কোরআনে এ বিষয়ে তাগিদ দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ কোর না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ সুরা বাকারা, আয়াত ২০৮। ইমানদার হতে হলে সব ক্ষেত্রে তার ভালোবাসা ও শত্রুতার লক্ষ্য থাকতে হবে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তির ভালোবাসা ও শত্রুতা, দান করা ও না করা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যই হয়, প্রকৃতপক্ষে সে-ই পূর্ণ ইমানদার।’ বুখারি।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আল্লাহ ইমানদারদের মহান অভিভাবক

আপলোড টাইম : ০৯:১৫:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ জানুয়ারী ২০২১

ধর্ম প্রতিবেদন:
আল্লাহ স্বয়ং নিজেকে ইমানদারদের অভিভাবক হিসেবে ঘোষণা করেছেন। এটি ইমানদারদের জন্য একটি সম্মান। একই সঙ্গে একটি বড় ভরসা। আল কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যারা ইমান এনেছে আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তিনি তাদের অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন। আর যারা কুফুরি করে তাগুত তাদের অভিভাবক। তারা তাদের আলো থেকে অন্ধকারের দিকে বের করে আনে। এরাই হলো অগ্নি অধিবাসী, সেখানেই তারা চিরকাল থাকবে।’ সুরা বাকারা, আয়াত ২৫৭। মানুষ সৃষ্টির সেরা। সে মানুষই নিজেকে সৃষ্টির সেরা হিসেবে দাবি করতে পারে যে ইমানদার। যে আল্লাহর সন্তুষ্টিবিধানে সক্ষম। নিজেকে সৎকর্মশীল হিসেবে প্রমাণ করতে সমর্থ। যারা ইমানদার তাদের অশুভ ও অকল্যাণকর শক্তির প্রতিভূ শয়তান সম্পর্কে সতর্ক ও দূরে থাকতে হবে। আল কোরআনে এ বিষয়ে তাগিদ দিয়ে ইরশাদ হয়েছে, ‘হে ইমানদারগণ! তোমরা পরিপূর্ণভাবে ইসলামে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদাঙ্ক অনুসরণ কোর না। নিশ্চয়ই সে তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু।’ সুরা বাকারা, আয়াত ২০৮। ইমানদার হতে হলে সব ক্ষেত্রে তার ভালোবাসা ও শত্রুতার লক্ষ্য থাকতে হবে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করা। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তির ভালোবাসা ও শত্রুতা, দান করা ও না করা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্যই হয়, প্রকৃতপক্ষে সে-ই পূর্ণ ইমানদার।’ বুখারি।