ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গা মুন্সিগঞ্জ বালিকা বিদ্যালয় গেটে দোকান নির্মাণ:শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা বিপাকে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:৩১:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০১৭
  • / ৪৫৭ বার পড়া হয়েছে

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি: আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ বাজারে মদন বাবুর মোড়ে অবস্থিত মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে একব্যাক্তি ফলের দোকান দেওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। তারা প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করলে উল্টে প্রধান শিক্ষক ছাত্রীদের বকাবকি করেছে বলে জানা গেছে। জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহি বালিকা বিদ্যালয়টির সামনে জেহালার মঙ্গল মিয়ার ছেলে শহিদুল ফলের দোকান বসিয়ে স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীদের যাতায়াতে বিগ্ন ঘটাচ্ছে। এ ব্যাপারে স্কুল কমিটির সদস্য বারেক আলীর সাথে যোগাযোগ করলে সে জানায় ঘটনা সত্য,আমরা শহিদুলকে ৬ মাস আগে দোকান সরিয়ে নিতে বল্লেও সে কোন খুটির জোরে দোকান বহাল তবিয়তে চালাচ্ছে তা আমাদের জানা নেই।তবে প্রধান শিক্ষক শ্রী শংকর পাত্র বিষয়টি জানলেও ভয়ে কিছু বলতে পারে না।অথবা তার সাথে দোকান দারের অন্য সম্পর্ক থাকতে পারে বলে অভিভাবক মহল মনে করছে। তাদের দাবি অনতি বলম্বে দোকান ঘরটি অপসারন করা হোক। এ বিষয়ে তারা স্কুল কমিটির সভাপতিকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গা মুন্সিগঞ্জ বালিকা বিদ্যালয় গেটে দোকান নির্মাণ:শিক্ষার্থীসহ পথচারীরা বিপাকে

আপলোড টাইম : ০৫:৩১:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ মার্চ ২০১৭

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি: আলমডাঙ্গা উপজেলার জেহালা ইউনিয়নের মুন্সিগঞ্জ বাজারে মদন বাবুর মোড়ে অবস্থিত মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে একব্যাক্তি ফলের দোকান দেওয়ায় ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। তারা প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করলে উল্টে প্রধান শিক্ষক ছাত্রীদের বকাবকি করেছে বলে জানা গেছে। জানা যায়, মুন্সিগঞ্জের ঐতিহ্যবাহি বালিকা বিদ্যালয়টির সামনে জেহালার মঙ্গল মিয়ার ছেলে শহিদুল ফলের দোকান বসিয়ে স্কুলের ছাত্র/ছাত্রীদের যাতায়াতে বিগ্ন ঘটাচ্ছে। এ ব্যাপারে স্কুল কমিটির সদস্য বারেক আলীর সাথে যোগাযোগ করলে সে জানায় ঘটনা সত্য,আমরা শহিদুলকে ৬ মাস আগে দোকান সরিয়ে নিতে বল্লেও সে কোন খুটির জোরে দোকান বহাল তবিয়তে চালাচ্ছে তা আমাদের জানা নেই।তবে প্রধান শিক্ষক শ্রী শংকর পাত্র বিষয়টি জানলেও ভয়ে কিছু বলতে পারে না।অথবা তার সাথে দোকান দারের অন্য সম্পর্ক থাকতে পারে বলে অভিভাবক মহল মনে করছে। তাদের দাবি অনতি বলম্বে দোকান ঘরটি অপসারন করা হোক। এ বিষয়ে তারা স্কুল কমিটির সভাপতিকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন।