ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গা নাগদাহের চিলাভালকি গ্রামে আতঙ্ক : বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:২৩:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০১৭
  • / ৩৫৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের চিলা ভালকি গ্রাম থেকে একটি বোম সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, চিলা ভালকি গ্রামের মৃত বদর উদ্দীন মন্ডলের ছেলে ঘোলদাড়ি বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ী থেকে গতকাল সকাল আনুমানিক ছয়টার দিকে এই বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করে পুলিশ। ঘোলদাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মিজান সমীকরণকে জানান, গতকাল সকালে সংবাদ পেয়ে চিলাভালকি গ্রামের কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ীর উঠানের একপাশ থেকে একটি বোম সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, এঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কেউ আতঙ্ক ছড়াতে লাল টেপ জড়িয়ে বোমা সাদৃশ্য এই বস্তু কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ীর উঠানে রেখে যায় বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এলাকাবাসীর অনেকে বলছেন, বেশকিছুদিন যাবত গ্রামে মসজিদ ও ঈদগাহ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছে। এই বিরোধের কারণে অন্যপক্ষ আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য বোমা সাদৃশ্য বস্তু রাখতে বলে নাম না প্রকাশের শর্তে গ্রামের অনেকে সাংবাদিকদের জানায়। তবে, এলাকায় যে কোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে বলে জানা যায়। এঘটনার পর থেকে গ্রামজুড়ে বোম আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। অবশ্য পুলিশ সেটা উদ্ধারের পর জানায় এটা বোম নয়, তখন এই আতঙ্ক দূর হয়ে যায়।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গা নাগদাহের চিলাভালকি গ্রামে আতঙ্ক : বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার

আপলোড টাইম : ০৫:২৩:৩১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: আলমডাঙ্গা উপজেলার নাগদাহ ইউনিয়নের চিলা ভালকি গ্রাম থেকে একটি বোম সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করেছে পুলিশ। জানা গেছে, চিলা ভালকি গ্রামের মৃত বদর উদ্দীন মন্ডলের ছেলে ঘোলদাড়ি বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষক কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ী থেকে গতকাল সকাল আনুমানিক ছয়টার দিকে এই বোমা সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করে পুলিশ। ঘোলদাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই মিজান সমীকরণকে জানান, গতকাল সকালে সংবাদ পেয়ে চিলাভালকি গ্রামের কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ীর উঠানের একপাশ থেকে একটি বোম সাদৃশ্য বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। তবে, এঘটনায় কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। কেউ আতঙ্ক ছড়াতে লাল টেপ জড়িয়ে বোমা সাদৃশ্য এই বস্তু কুদ্দুস মাস্টারের বাড়ীর উঠানে রেখে যায় বলে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে। এলাকাবাসীর অনেকে বলছেন, বেশকিছুদিন যাবত গ্রামে মসজিদ ও ঈদগাহ নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছে। এই বিরোধের কারণে অন্যপক্ষ আতঙ্ক সৃষ্টি করার জন্য বোমা সাদৃশ্য বস্তু রাখতে বলে নাম না প্রকাশের শর্তে গ্রামের অনেকে সাংবাদিকদের জানায়। তবে, এলাকায় যে কোন প্রকার অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে বলে জানা যায়। এঘটনার পর থেকে গ্রামজুড়ে বোম আতঙ্কে সাধারণ মানুষ। অবশ্য পুলিশ সেটা উদ্ধারের পর জানায় এটা বোম নয়, তখন এই আতঙ্ক দূর হয়ে যায়।