ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গায় প্রতারণা করে জমি রেজিস্ট্রির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:১৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ৮৭ বার পড়া হয়েছে

আলমডাঙ্গা অফিস:
আলমডাঙ্গার বকসিপুরে এক নারীর মেয়ে-জামাইয়ের বিরুদ্ধে ৮ শতক জমি প্রতারণা করে রেজিস্ট্রি করে নেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে বকসিপুর গ্রামের মৃত আকবর আলীর স্ত্রী আমেনা খাতুনের পক্ষে তাঁর ছেলে ইউনুস আলী প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, তাঁর ছোট মেয়ে ফুলি খাতুন ও জামাই লাল্টুকে তাঁর বাড়িতে জায়গা দেন। কিছুদিন পর মেয়ে জামাইকে ২ শতক জমি দেবেন বলে মনস্থ করেন। সেই মোতাবেক ২০০৯ সালের ১৩ জানুয়ারি আমেনা খাতুনকে তাঁর মেয়ে-জামাই রেজিস্ট্রি অফিসে নিয়ে যান। তাঁদের থাকার জন্য ২ শতক জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার কথা থাকলেও আমেনা খাতুন লেখাপড়া না জানায় বাড়ির ৮ শতক জমি দুটি দলিলের মাধ্যমে (যার দলিল নম্বর ২৫৪ ও ২৫৫/৯) লিখে টিপ সই দিয়ে রেজিস্ট্রি করে নেন। কিছুদিন পর ছেলে-মেয়েদের জমি ভাগ করে দিতে চাইলে ছোট মেয়ে-জামাই জানায় তাঁর শাশুড়িী ৮ শতক জমিই লিখে দিয়েছেন। বাড়ির মালিক তাঁরা। একপর্যায়ে আমেনা খাতুনকে বাড়ি থেকে বের করে দেন। আমেনা খাতুনের অভিযোগ, মুহুরি সাথে তার মেয়ে-জামাই যোগসাজস করে প্রতারণার মাধ্যমে বাড়ির পুরো ৮ শতক জমি লিখে নিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্রতারণার বিচারের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গায় প্রতারণা করে জমি রেজিস্ট্রির অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

আপলোড টাইম : ১০:১৯:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ ডিসেম্বর ২০২০

আলমডাঙ্গা অফিস:
আলমডাঙ্গার বকসিপুরে এক নারীর মেয়ে-জামাইয়ের বিরুদ্ধে ৮ শতক জমি প্রতারণা করে রেজিস্ট্রি করে নেওয়ার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকেলে বকসিপুর গ্রামের মৃত আকবর আলীর স্ত্রী আমেনা খাতুনের পক্ষে তাঁর ছেলে ইউনুস আলী প্রেসক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, তাঁর ছোট মেয়ে ফুলি খাতুন ও জামাই লাল্টুকে তাঁর বাড়িতে জায়গা দেন। কিছুদিন পর মেয়ে জামাইকে ২ শতক জমি দেবেন বলে মনস্থ করেন। সেই মোতাবেক ২০০৯ সালের ১৩ জানুয়ারি আমেনা খাতুনকে তাঁর মেয়ে-জামাই রেজিস্ট্রি অফিসে নিয়ে যান। তাঁদের থাকার জন্য ২ শতক জমি রেজিস্ট্রি করে দেওয়ার কথা থাকলেও আমেনা খাতুন লেখাপড়া না জানায় বাড়ির ৮ শতক জমি দুটি দলিলের মাধ্যমে (যার দলিল নম্বর ২৫৪ ও ২৫৫/৯) লিখে টিপ সই দিয়ে রেজিস্ট্রি করে নেন। কিছুদিন পর ছেলে-মেয়েদের জমি ভাগ করে দিতে চাইলে ছোট মেয়ে-জামাই জানায় তাঁর শাশুড়িী ৮ শতক জমিই লিখে দিয়েছেন। বাড়ির মালিক তাঁরা। একপর্যায়ে আমেনা খাতুনকে বাড়ি থেকে বের করে দেন। আমেনা খাতুনের অভিযোগ, মুহুরি সাথে তার মেয়ে-জামাই যোগসাজস করে প্রতারণার মাধ্যমে বাড়ির পুরো ৮ শতক জমি লিখে নিয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্রতারণার বিচারের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবি জানিয়েছেন।