ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আলমডাঙ্গার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে ইউএনও

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১২:১৩:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০১৯
  • / ২৬১ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশ এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ফণী’র প্রভাবে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে
আলমডাঙ্গা অফিস:
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ফণী’র প্রভাবে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে চুয়াডাঙ্গা ও এর আশপাশের এলাকায়। বৃষ্টির সঙ্গে বইছে হালকা বাতাস। এছাড়া আকাশে ভারি কালো মেঘও রয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। দুপুর ১টার দিকে কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ। তারপর শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। এতে তাপমাত্রার সঙ্গে গরমের প্রভাবটাও কমে আসছে। বৃষ্টি দেখে স্থানীয়রা দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যান। আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাহাত মান্নান উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ, মহিলা কলেজে ইতোমধ্যে গরীব শ্রেণীর মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দরিদ্র মানুষের জন্য জায়গা করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গার আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল ছিল। পরে দুপুর ১টার দিকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হতে থাকে। এর ঠিক এক ঘণ্টা পরেই বৃষ্টি শুরু হয়। তবে ১৫ মিনিট বৃষ্টিপাতের পর এর পরিমাণ কমে গেছে। তবে আকাশ এখনো মেঘাছন্ন রয়েছে। যে কোনো সময় বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ফলে কর্মক্ষেত্রে বের হতে অনেককেই বেগ পেতে হয়েছে। বৃষ্টি প্রস্তুতি না থাকায় অনকেকেই ভিজতেও দেখা গেছে। বৃষ্টির কারণে রাস্তায় বের হওয়া মানুষ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দোকানে আশ্রয় নিয়েছে।
এদিকে, আলমডাঙ্গা উপজেলার বাড়াদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুদ পারভেজ ও সচিব হালকা ঝড়ো বৃষ্টির পর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম পরিদর্শন করেন। এ সময় অনুপনগর গ্রামের একজন অসহায় নারীর জরাজীর্ণ বাড়ী পরিদর্শন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আলমডাঙ্গার ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে ইউএনও

আপলোড টাইম : ১২:১৩:৪০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মে ২০১৯

চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশ এলাকায় ঘূর্ণিঝড় ফণী’র প্রভাবে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে
আলমডাঙ্গা অফিস:
শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ফণী’র প্রভাবে বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে চুয়াডাঙ্গা ও এর আশপাশের এলাকায়। বৃষ্টির সঙ্গে বইছে হালকা বাতাস। এছাড়া আকাশে ভারি কালো মেঘও রয়েছে। গতকাল শুক্রবার দুপুর ২টার দিকে বৃষ্টি শুরু হয়। দুপুর ১টার দিকে কালো মেঘে ছেয়ে যায় আকাশ। তারপর শুরু হয় ভারী বৃষ্টিপাত। এতে তাপমাত্রার সঙ্গে গরমের প্রভাবটাও কমে আসছে। বৃষ্টি দেখে স্থানীয়রা দ্রুত নিরাপদ স্থানে সরে যান। আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাহাত মান্নান উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করেন, দুর্যোগ মোকাবেলায় আলমডাঙ্গা সরকারি কলেজ, মহিলা কলেজে ইতোমধ্যে গরীব শ্রেণীর মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দরিদ্র মানুষের জন্য জায়গা করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টা পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা, আলমডাঙ্গার আকাশ রৌদ্রজ্জ্বল ছিল। পরে দুপুর ১টার দিকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হতে থাকে। এর ঠিক এক ঘণ্টা পরেই বৃষ্টি শুরু হয়। তবে ১৫ মিনিট বৃষ্টিপাতের পর এর পরিমাণ কমে গেছে। তবে আকাশ এখনো মেঘাছন্ন রয়েছে। যে কোনো সময় বৃষ্টি ও বাতাসের তীব্রতা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। ফলে কর্মক্ষেত্রে বের হতে অনেককেই বেগ পেতে হয়েছে। বৃষ্টি প্রস্তুতি না থাকায় অনকেকেই ভিজতেও দেখা গেছে। বৃষ্টির কারণে রাস্তায় বের হওয়া মানুষ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দোকানে আশ্রয় নিয়েছে।
এদিকে, আলমডাঙ্গা উপজেলার বাড়াদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুদ পারভেজ ও সচিব হালকা ঝড়ো বৃষ্টির পর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম পরিদর্শন করেন। এ সময় অনুপনগর গ্রামের একজন অসহায় নারীর জরাজীর্ণ বাড়ী পরিদর্শন করেন।