ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আমেরিকাতে ইডিপি’র বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:২১:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ মার্চ ২০১৯
  • / ৩২২ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরের মেয়ে আম্বিয়া বেগমের সাফল্য
মেহেরপুর অফিস:
আমেরিকার নিউইয়র্কের সবচেয়ে সক্রিয় ও সামজিক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান অ্যাম্পাওয়ারিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট ইন্ক. (ইডিপি)র চতুর্থ বর্ষপূর্তি ও সাধারণ সভা এক বর্ণাঢ্য পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে আমেরিকার জুইস সেন্টার হলরুমে। এ উপলক্ষে গত রবিবার নিউইয়র্কের জ্যাকশন হাইটস-এর জুইস সেন্টারে বসেছিল গুনী ব্যক্তিদের মিলনমেলা। তীব্র তুষার বৃষ্টি ও শৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে আমন্ত্রিত অতিথি ও গণমাধ্যম কর্মীরা ইডিপির আমন্ত্রণে অনুষ্ঠানে গিয়ে মেহেরপুরের মেয়ে আম্বিয়া বেগমের সৃষ্টিকে নানা সুনামে ভূষিত করে প্রতিষ্ঠানটির আরও সাফল্য ও মঙ্গল কামনা করেন। সম্পূর্ণ ননপ্রফিটেবল, ননপলিটিকেল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইডিপি’র পথচলা শুরু হয় চার বছর আগে।
ইপিডি’র প্রতিষ্ঠাতা ও সেক্রেটারি জেনারেল আম্বিয়া বেগম ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা। প্রতিষ্ঠাানের সভাপতি এম এস আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়ার্কের বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ডেমোক্রেট রাজনৈতিক দলের নেতা মোর্শেদ আলম, আইনজীবী মোহাম্মদ এন. মজুমদার, আইনজীবী সারোয়ার চৌধুরী, ইডিপির পরিচালক আশিকুর রহমান আশিক, বাংলাদেশ আমেরিকান উইমেন এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও ডিস্ট্রিক্ট ৮৭ জুডিশিয়াল ডেলিগেট রেক্সোনা মজুমদার,নেন্সি পার্নাল, নীলা জেরিন ও আমেরিকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া সমিতির সভাপতি আসাদুজ্জামান।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে ইডিপি’র প্রতিষ্ঠাতা আম্বিয়া বেগম বলেন, ‘আমি মানুষের সেবা করবো এই মনোভাব নিয়ে কাজ শুরু করি ৪ বছর আগে। কারো কাছ থেকে কোন আর্থিক সহযোগিতা না নিয়ে, সম্পূর্ণ নিজের চাকরির পয়সায় এই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলি। মানব সেবামূলক এই কাজে আমাকে যারা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। সমাজের বঞ্চিত নারী পুরুষদের জন্য আমরা কাজ করছি। ইমিগ্রান্টদের জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণ ও পরামর্শের মাধ্যমে দক্ষ ও সচেতন জনবল গড়ে তোলা। যা চলমান থাকবে।’
মোর্শেদ আলম ইডিপি’র কার্যক্রমের প্রশংসা করে বলেন, আমেরিকাতে একটি প্রতিষ্ঠানের বৈধ স্বীকৃতি পাওয়া অনেক কঠিন ও অসম্ভব কাজ। আম্বিয়া বেগম সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। আমেরিকান সরকার, সিটি ও চীফ এ্যন্টর্নী জেনারেল থেকে বৈধ অনুমোদন ও স্বীকৃতি পাওয়ায় আজ এই প্রতিষ্টানের বর্ষপূর্তিতে শুভেচ্ছা জানিয়ে বাণী দিয়েছেন- জাতিসংঘ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি, নিউইয়র্কের সিটি মেয়র, আমেরিকাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কনস্যুল জেনারেল, বাংলাদেশ সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ডিরেক্টর জেনারেল সহ আমেরিকার গুনী ও বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ। একজন মানুষের এমন সাফল্য সত্যিই অবাক করার মত। সমাজসেবা একটি ভাল উদ্যোগ তবে কঠিন কাজ যা শুরু করেছেন এর প্রতিষ্ঠাতা। আমি তার সফলতা কামনা করছি। বিশিষ্ট আইনজীবি এম এন মজুমদার আম্বিয়া বেগমকে এদেশের মাদার তেরেসা উল্লেখ করে বলেন, ইডিপি শুরু হয়েছে কঠিন ত্যাগের বিনিময়ে। আমি তা খুর কাছ থেকে দেখিছি। অত্যন্ত পরিশ্রম করার ফসল ইডিপি। ইডিপি সত্যি সত্যি একদিন তার গন্তব্যে পৌঁছাবে তা এখন স্পষ্ট। সমাজ বদলে দেওয়ার জন্য একজন মানুষের অদম্য ইচ্ছাই যথেষ্ট সেটা আম্বিয়া বেগম আজ প্রমান করে দেখালেন।
নেন্সি পার্নাল বলেন, আমি ইডিপির প্রতিটি কাজকে অনুসরণ করি। অনেক নারী এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আজ আত্বনির্ভশীলতার পথ খুঁজে পেয়েছে। অনেক পরিশ্রমের পর প্রতিষ্ঠানটির এই সাফল্য দেখে আমি আবেগআপ্লুত। আমি আরো সাফল্য কামনা করছি। আমেরিকায় চিকিৎসা বিজ্ঞানে আলোচিত ব্যাক্তিত্ব নীলা জেরিন বলেন, নতুন প্রজন্মের অনেক কিছু শেখার আছে এখান থেকে। ইডিপি যে ইতিবাচক কাজ হাতে নিয়েছে তাতে আমি সত্যিই সত্যিই মুগ্ধ। ইডিপি মানুষকে বৈধভাবে কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগায়। একটা সুন্দর সমাজ গঠনে এটাই সবচেয়ে বড় কাজ। ইডিপির সভাপতি এমএস আলম বলেন, আম্বিয়া বেগমের হাত ধরে এই প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজেকে যুক্ত করতে পেরে আজ নিজেকে খুব সার্থক মনে করছি। আমরা দেশে সফল নই, সার্থক মানুষ চাই। সেই লক্ষ্যে কাজ করছে ইডিপি। অনেক কষ্টের পর সাফল্য, তারপর সার্থকতা আসে। ইডিপি তারই প্রমাণ। আমরা অত্যন্ত সচেতনভাবে ও সততার সঙ্গে কাজ করে প্রতিষ্টানটিকে এগিয়ে নিতে চাই। কারণ আমাদের বহুদূর যেতে হবে।
ইডিপির অন্যতম পরিচালক আশিকুর রহমান আশিক বলেন, আমার মা যে স্বপ্ন দেখতেন, তা আজ বাস্তবে আমি দেখতে পাচ্ছি। মায়ের স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি আমি এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করি। ইডিপি তার নিজস্ব পথেই এগুবে। ন্যায় ও সততার প্রশ্নে কখনো বিচ্যুত হবে না। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, একজন বাংলাদেশী মেয়ের এমন সাফল্য আজ অনেকের কাছে ঈর্ষার, অনেকের কাছে আবার অনুপ্রেরণার।ইডিপিকে তার গন্তব্যে যেতে হলে সততা ও নিষ্ঠার পরিচয় বারবার দিতে হবে। আমি আশা করি ইডিপি সেই গন্তব্যে পৌছুতে বদ্ধপরিকর। শেষে ভারত খ্যাত নৃত্যশিল্পী ও নীলা জেরিন তার নৃত্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় দলীয় নৃত্য পরিবেশিত হয়। এছাড়া ইডিপি সংগীতালয় এর সদস্যরা গান পরিবেশ করেন। যা উপস্থিত সকলের কাছে ছিলো মনোমুগ্ধকর।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আমেরিকাতে ইডিপি’র বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান

আপলোড টাইম : ০৯:২১:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ মার্চ ২০১৯

মেহেরপুরের মেয়ে আম্বিয়া বেগমের সাফল্য
মেহেরপুর অফিস:
আমেরিকার নিউইয়র্কের সবচেয়ে সক্রিয় ও সামজিক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান অ্যাম্পাওয়ারিং এন্ড ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট ইন্ক. (ইডিপি)র চতুর্থ বর্ষপূর্তি ও সাধারণ সভা এক বর্ণাঢ্য পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে আমেরিকার জুইস সেন্টার হলরুমে। এ উপলক্ষে গত রবিবার নিউইয়র্কের জ্যাকশন হাইটস-এর জুইস সেন্টারে বসেছিল গুনী ব্যক্তিদের মিলনমেলা। তীব্র তুষার বৃষ্টি ও শৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে আমন্ত্রিত অতিথি ও গণমাধ্যম কর্মীরা ইডিপির আমন্ত্রণে অনুষ্ঠানে গিয়ে মেহেরপুরের মেয়ে আম্বিয়া বেগমের সৃষ্টিকে নানা সুনামে ভূষিত করে প্রতিষ্ঠানটির আরও সাফল্য ও মঙ্গল কামনা করেন। সম্পূর্ণ ননপ্রফিটেবল, ননপলিটিকেল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইডিপি’র পথচলা শুরু হয় চার বছর আগে।
ইপিডি’র প্রতিষ্ঠাতা ও সেক্রেটারি জেনারেল আম্বিয়া বেগম ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান বক্তা। প্রতিষ্ঠাানের সভাপতি এম এস আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়ার্কের বিশিষ্ট সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, ডেমোক্রেট রাজনৈতিক দলের নেতা মোর্শেদ আলম, আইনজীবী মোহাম্মদ এন. মজুমদার, আইনজীবী সারোয়ার চৌধুরী, ইডিপির পরিচালক আশিকুর রহমান আশিক, বাংলাদেশ আমেরিকান উইমেন এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও ডিস্ট্রিক্ট ৮৭ জুডিশিয়াল ডেলিগেট রেক্সোনা মজুমদার,নেন্সি পার্নাল, নীলা জেরিন ও আমেরিকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া সমিতির সভাপতি আসাদুজ্জামান।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সূচনা বক্তব্যে ইডিপি’র প্রতিষ্ঠাতা আম্বিয়া বেগম বলেন, ‘আমি মানুষের সেবা করবো এই মনোভাব নিয়ে কাজ শুরু করি ৪ বছর আগে। কারো কাছ থেকে কোন আর্থিক সহযোগিতা না নিয়ে, সম্পূর্ণ নিজের চাকরির পয়সায় এই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলি। মানব সেবামূলক এই কাজে আমাকে যারা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। সমাজের বঞ্চিত নারী পুরুষদের জন্য আমরা কাজ করছি। ইমিগ্রান্টদের জন্য আমরা কাজ করছি। আমাদের উদ্দেশ্য প্রশিক্ষণ ও পরামর্শের মাধ্যমে দক্ষ ও সচেতন জনবল গড়ে তোলা। যা চলমান থাকবে।’
মোর্শেদ আলম ইডিপি’র কার্যক্রমের প্রশংসা করে বলেন, আমেরিকাতে একটি প্রতিষ্ঠানের বৈধ স্বীকৃতি পাওয়া অনেক কঠিন ও অসম্ভব কাজ। আম্বিয়া বেগম সেই অসম্ভবকে সম্ভব করেছেন। আমেরিকান সরকার, সিটি ও চীফ এ্যন্টর্নী জেনারেল থেকে বৈধ অনুমোদন ও স্বীকৃতি পাওয়ায় আজ এই প্রতিষ্টানের বর্ষপূর্তিতে শুভেচ্ছা জানিয়ে বাণী দিয়েছেন- জাতিসংঘ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি, নিউইয়র্কের সিটি মেয়র, আমেরিকাস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসের কনস্যুল জেনারেল, বাংলাদেশ সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী, বাংলাদেশ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের ডিরেক্টর জেনারেল সহ আমেরিকার গুনী ও বিশিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ। একজন মানুষের এমন সাফল্য সত্যিই অবাক করার মত। সমাজসেবা একটি ভাল উদ্যোগ তবে কঠিন কাজ যা শুরু করেছেন এর প্রতিষ্ঠাতা। আমি তার সফলতা কামনা করছি। বিশিষ্ট আইনজীবি এম এন মজুমদার আম্বিয়া বেগমকে এদেশের মাদার তেরেসা উল্লেখ করে বলেন, ইডিপি শুরু হয়েছে কঠিন ত্যাগের বিনিময়ে। আমি তা খুর কাছ থেকে দেখিছি। অত্যন্ত পরিশ্রম করার ফসল ইডিপি। ইডিপি সত্যি সত্যি একদিন তার গন্তব্যে পৌঁছাবে তা এখন স্পষ্ট। সমাজ বদলে দেওয়ার জন্য একজন মানুষের অদম্য ইচ্ছাই যথেষ্ট সেটা আম্বিয়া বেগম আজ প্রমান করে দেখালেন।
নেন্সি পার্নাল বলেন, আমি ইডিপির প্রতিটি কাজকে অনুসরণ করি। অনেক নারী এই প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আজ আত্বনির্ভশীলতার পথ খুঁজে পেয়েছে। অনেক পরিশ্রমের পর প্রতিষ্ঠানটির এই সাফল্য দেখে আমি আবেগআপ্লুত। আমি আরো সাফল্য কামনা করছি। আমেরিকায় চিকিৎসা বিজ্ঞানে আলোচিত ব্যাক্তিত্ব নীলা জেরিন বলেন, নতুন প্রজন্মের অনেক কিছু শেখার আছে এখান থেকে। ইডিপি যে ইতিবাচক কাজ হাতে নিয়েছে তাতে আমি সত্যিই সত্যিই মুগ্ধ। ইডিপি মানুষকে বৈধভাবে কাজ করার অনুপ্রেরণা জোগায়। একটা সুন্দর সমাজ গঠনে এটাই সবচেয়ে বড় কাজ। ইডিপির সভাপতি এমএস আলম বলেন, আম্বিয়া বেগমের হাত ধরে এই প্রতিষ্ঠানের সাথে নিজেকে যুক্ত করতে পেরে আজ নিজেকে খুব সার্থক মনে করছি। আমরা দেশে সফল নই, সার্থক মানুষ চাই। সেই লক্ষ্যে কাজ করছে ইডিপি। অনেক কষ্টের পর সাফল্য, তারপর সার্থকতা আসে। ইডিপি তারই প্রমাণ। আমরা অত্যন্ত সচেতনভাবে ও সততার সঙ্গে কাজ করে প্রতিষ্টানটিকে এগিয়ে নিতে চাই। কারণ আমাদের বহুদূর যেতে হবে।
ইডিপির অন্যতম পরিচালক আশিকুর রহমান আশিক বলেন, আমার মা যে স্বপ্ন দেখতেন, তা আজ বাস্তবে আমি দেখতে পাচ্ছি। মায়ের স্বপ্নকে এগিয়ে নিতে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি আমি এই প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত হয়ে নিজেকে গর্বিত মনে করি। ইডিপি তার নিজস্ব পথেই এগুবে। ন্যায় ও সততার প্রশ্নে কখনো বিচ্যুত হবে না। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সৈয়দ মোহাম্মদ উল্লাহ বলেন, একজন বাংলাদেশী মেয়ের এমন সাফল্য আজ অনেকের কাছে ঈর্ষার, অনেকের কাছে আবার অনুপ্রেরণার।ইডিপিকে তার গন্তব্যে যেতে হলে সততা ও নিষ্ঠার পরিচয় বারবার দিতে হবে। আমি আশা করি ইডিপি সেই গন্তব্যে পৌছুতে বদ্ধপরিকর। শেষে ভারত খ্যাত নৃত্যশিল্পী ও নীলা জেরিন তার নৃত্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় দলীয় নৃত্য পরিবেশিত হয়। এছাড়া ইডিপি সংগীতালয় এর সদস্যরা গান পরিবেশ করেন। যা উপস্থিত সকলের কাছে ছিলো মনোমুগ্ধকর।