ইপেপার । আজমঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গা পূজা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩৮:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৮
  • / ১১৩৮ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে পূজাম-পে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন
ডেস্ক রিপোর্ট: চলে এল মহালায়া আকাশে বাতাসে যখন পূজো পূজো গন্ধ, শরতের আকাশে পেজা তুলোর রাশির মতো মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। মাঠে ঘাটে কাশফুলের ছড়াছড়ি বাতাশে শিউলি ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা আবাল বৃদ্ধ বনিতা। মেতে উঠতে চলেছে শারদীয়া উৎসবে। তারই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে হিন্দু তথা স্বনাতন ধর্মালম্বীদের শারদীয় দূর্গা উৎসব আজ থেকে শুরু হচ্ছে। বছর ঘুরে আবারো হিন্দু তথা স্বনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রাণের শারদীয় দূর্গা পূজার আগমনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক জানিয়েছেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্বাপেক্ষা বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে আজ। এ বছর চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বমোট ১১৩টি পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজার আয়োজন করা হয়েছে। এরমধ্যে সদর উপজেলায় ৩১টি, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ৩৫টি, দামুড়হুদা উপজেলায় ২১টি ও জীবননগর উপজেলায় ২৬টি পূজাম-পে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজাম-পের নিরাপত্তা জোরদারের জন্য পুলিশ ও গ্রাম্য চৌকিদার ছাড়াও অতিরিক্ত ঝুকিপূর্ণ ম-পে আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে। একই সাথে পূজা চলাকালীন সময়ে বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশনসহ ঝুকিপূর্ণ স্থানগুলোতে স্ব-স্ব উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়মিত টহল অব্যাহত রাখছেন।
জীবননগর অফিস জানিয়েছে, আজ সোমবার বিভিন্ন উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গা পূজা। এ বছর জীবননগর উপজেলায় ২৪টি ম-পে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে চোখ ধাঁধাঁনো পুজো ম-পগুলোতে প্রতিমা তৈরি সম্পন্ন, সাজানো, মঞ্চসজ্জ্বা ও তোরণ নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ এ ধর্মীয় উৎসবকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে উপজেলায় ভিন্ন আমেজ বইতে শুরু করেছে। বিশেষ করে পূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দঘন পরিবেশে শারদীয় দুর্গা উৎসব উদযাপনের লক্ষ্যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, এবার প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেড়েছে। এঁটেল মাটি, বাঁশ, সুঁতলীর দাম বাজারে অনেক চড়া। ফলে প্রতিমা তৈরিতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ প্রতিমা ভাস্কররাও তাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়েছেন। তারপরও থেমে নেই হিন্দু সম্প্রদায়ের এ সর্ববৃহৎ উৎসব আয়োজনের। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ সোমবার শারদীয়া দুর্গাদেবীর বোধন ও ষষ্ঠ্যাদি কল্পারম্ভের মধ্য দিয়ে পূজা অনুষ্ঠান শুরু হবে এবং ১৯ অক্টোবর বিজয়া দশমী পূজা শেষে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে এ উৎসবের সমাপ্তি হবে।
জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গনি মিয়া জানান, শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে উৎসব চলাকালীন সময়ে কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। শারদীয় দূগা পূজা যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে হয় তার সমস্থ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধি জানিয়েছে, “ধর্ম যার যার, উৎসব সবার” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার পৌর শহর ও ৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে আজ সোমবার ১৫ই অক্টোবর ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে ৫১টি পূজা ম-পে অনুষ্ঠিত হচ্ছে হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা। ৫২টি পূজার মধ্যে কোটচাঁদপুর পৌর শহরে ১৮টি আর ৩৩টি ৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে। পূজা উপলক্ষে প্রতিটি পূজা ম-প সেজেছে ভিন্ন ভিন্ন সাজে। সাজের মধ্যে লাইটিং, আলোকসজ্জ্বা, বড় বড় গেট, প্যান্ডেল ও বিভিন্ন স্টলে প্রতিমা তৈরি। নির্বিঘেœ পূজা উদযাপন করতে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
কোটচাঁদপুর উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ রায় এ প্রতিবেদককে জানান, আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা। আর আজ ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই উৎসব শুরু হয়েছে। আমরা প্রতিটি পূজা ম-পের কমিটির সাথে সারাক্ষণ যোগাযোগ রাখছি এবং নির্বিঘেœ পূজা উদযাপন করতে সকল প্রকার সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
কোটচাঁদপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা বলেন, এবার এই উপজলায় মোট ৫১টি পূজা ম-পে শারদীয় দূর্গা পূজা উদযাপন হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পূজা সুন্দর পরিবেশে উদযাপন করার জন্য সকল প্রকার প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে আমি পূজা উদযাপন কমিটির সাথে বৈঠক করে সব ধরনের নির্দেশনা দিয়েছি যাতে সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশে শারদীয়া দূর্গা উদযাপন হয়।
কোটচাঁদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহা জানান, শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে পৌর শহরসহ উপজেলায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রতিটি পূজা ম-পে ৪-৬ জন করে আনসার সদস্য সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা দেয়ার জন্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এছাড়াও কঠোর নিরাপত্তা দিতে পুলিশের টিম মাঠে থাকবে টহলরত অবস্থায়। এতে করে সম্পূর্ণ নির্বিঘেœ জোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হবে ৫ দিনব্যাপী হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজ থেকে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গা পূজা

আপলোড টাইম : ১০:৩৮:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৮

চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে পূজাম-পে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন
ডেস্ক রিপোর্ট: চলে এল মহালায়া আকাশে বাতাসে যখন পূজো পূজো গন্ধ, শরতের আকাশে পেজা তুলোর রাশির মতো মেঘ ভেসে বেড়াচ্ছে। মাঠে ঘাটে কাশফুলের ছড়াছড়ি বাতাশে শিউলি ফুলের গন্ধে মাতোয়ারা আবাল বৃদ্ধ বনিতা। মেতে উঠতে চলেছে শারদীয়া উৎসবে। তারই ধারাবাহিকতায় চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহে হিন্দু তথা স্বনাতন ধর্মালম্বীদের শারদীয় দূর্গা উৎসব আজ থেকে শুরু হচ্ছে। বছর ঘুরে আবারো হিন্দু তথা স্বনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রাণের শারদীয় দূর্গা পূজার আগমনের সুবাতাস বইতে শুরু করেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক জানিয়েছেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্বাপেক্ষা বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হচ্ছে আজ। এ বছর চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বমোট ১১৩টি পূজামন্ডপে শারদীয় দুর্গাপূজার আয়োজন করা হয়েছে। এরমধ্যে সদর উপজেলায় ৩১টি, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ৩৫টি, দামুড়হুদা উপজেলায় ২১টি ও জীবননগর উপজেলায় ২৬টি পূজাম-পে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। পূজাম-পের নিরাপত্তা জোরদারের জন্য পুলিশ ও গ্রাম্য চৌকিদার ছাড়াও অতিরিক্ত ঝুকিপূর্ণ ম-পে আনসার ও ভিডিপি সদস্য নিয়োগ দেয়া হয়েছে। একই সাথে পূজা চলাকালীন সময়ে বাসস্ট্যান্ড, রেলওয়ে স্টেশনসহ ঝুকিপূর্ণ স্থানগুলোতে স্ব-স্ব উপজেলার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়মিত টহল অব্যাহত রাখছেন।
জীবননগর অফিস জানিয়েছে, আজ সোমবার বিভিন্ন উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যদিয়ে শুরু হচ্ছে শারদীয় দুর্গা পূজা। এ বছর জীবননগর উপজেলায় ২৪টি ম-পে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে চোখ ধাঁধাঁনো পুজো ম-পগুলোতে প্রতিমা তৈরি সম্পন্ন, সাজানো, মঞ্চসজ্জ্বা ও তোরণ নির্মাণের কাজ শেষ হয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ এ ধর্মীয় উৎসবকে সামনে রেখে ইতোমধ্যে উপজেলায় ভিন্ন আমেজ বইতে শুরু করেছে। বিশেষ করে পূজা উপলক্ষে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। উপজেলায় শান্তিপূর্ণভাবে উৎসাহ-উদ্দীপনা ও আনন্দঘন পরিবেশে শারদীয় দুর্গা উৎসব উদযাপনের লক্ষ্যে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা গেছে, এবার প্রতিমা তৈরিতে খরচ বেড়েছে। এঁটেল মাটি, বাঁশ, সুঁতলীর দাম বাজারে অনেক চড়া। ফলে প্রতিমা তৈরিতে প্রয়োজনীয় সামগ্রীসহ প্রতিমা ভাস্কররাও তাদের মজুরি বাড়িয়ে দিয়েছেন। তারপরও থেমে নেই হিন্দু সম্প্রদায়ের এ সর্ববৃহৎ উৎসব আয়োজনের। উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, আজ সোমবার শারদীয়া দুর্গাদেবীর বোধন ও ষষ্ঠ্যাদি কল্পারম্ভের মধ্য দিয়ে পূজা অনুষ্ঠান শুরু হবে এবং ১৯ অক্টোবর বিজয়া দশমী পূজা শেষে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে এ উৎসবের সমাপ্তি হবে।
জীবননগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শেখ গনি মিয়া জানান, শারদীয় দুর্গা পূজা উপলক্ষে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে উৎসব চলাকালীন সময়ে কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। শারদীয় দূগা পূজা যাতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে হয় তার সমস্থ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
কোটচাঁদপুর প্রতিনিধি জানিয়েছে, “ধর্ম যার যার, উৎসব সবার” এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার পৌর শহর ও ৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে আজ সোমবার ১৫ই অক্টোবর ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে ৫১টি পূজা ম-পে অনুষ্ঠিত হচ্ছে হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা। ৫২টি পূজার মধ্যে কোটচাঁদপুর পৌর শহরে ১৮টি আর ৩৩টি ৫টি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে। পূজা উপলক্ষে প্রতিটি পূজা ম-প সেজেছে ভিন্ন ভিন্ন সাজে। সাজের মধ্যে লাইটিং, আলোকসজ্জ্বা, বড় বড় গেট, প্যান্ডেল ও বিভিন্ন স্টলে প্রতিমা তৈরি। নির্বিঘেœ পূজা উদযাপন করতে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
কোটচাঁদপুর উপজেলা পূজা উদযাপন কমিটির সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ রায় এ প্রতিবেদককে জানান, আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা। আর আজ ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে ৫ দিনব্যাপী এই উৎসব শুরু হয়েছে। আমরা প্রতিটি পূজা ম-পের কমিটির সাথে সারাক্ষণ যোগাযোগ রাখছি এবং নির্বিঘেœ পূজা উদযাপন করতে সকল প্রকার সহযোগিতা করে যাচ্ছি।
কোটচাঁদপুর উপজেলার নির্বাহী অফিসার নাজনীন সুলতানা বলেন, এবার এই উপজলায় মোট ৫১টি পূজা ম-পে শারদীয় দূর্গা পূজা উদযাপন হচ্ছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পূজা সুন্দর পরিবেশে উদযাপন করার জন্য সকল প্রকার প্রস্তুতি গ্রহন করা হয়েছে এবং ইতিমধ্যে আমি পূজা উদযাপন কমিটির সাথে বৈঠক করে সব ধরনের নির্দেশনা দিয়েছি যাতে সুস্থ ও সুন্দর পরিবেশে শারদীয়া দূর্গা উদযাপন হয়।
কোটচাঁদপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) বিপ্লব কুমার সাহা জানান, শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে পৌর শহরসহ উপজেলায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। প্রতিটি পূজা ম-পে ৪-৬ জন করে আনসার সদস্য সার্বক্ষনিক নিরাপত্তা দেয়ার জন্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এছাড়াও কঠোর নিরাপত্তা দিতে পুলিশের টিম মাঠে থাকবে টহলরত অবস্থায়। এতে করে সম্পূর্ণ নির্বিঘেœ জোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হবে ৫ দিনব্যাপী হিন্দু ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শ্রী শ্রী শারদীয় দূর্গা পূজা।