ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অন্তর্কোন্দলে ভুগছে তৃণমূল আ.লীগ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ২০২ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ প্রতিবেদন:
আগামী ২০-২১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। অনুষ্ঠিতব্য ওই সম্মেলনের অংশ হিসাবে আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্য মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা, মহানগর, উপজেলাসহ প্রতিটি ইউনিটির সম্মেলন শেষ করতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেত্রীর বেঁধে দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্য সম্মেলন শেষ করতে কাজ করছেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ ও তৃণমূলপর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা। এদিকে তৃণমূল সম্মেলন ঘিরে ফের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, অস্থিরতা ও সংঘর্ষে জড়াচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটির স্থানীয় সাংসদপন্থি নেতারা। যা নিয়ে অন্তর্কোন্দলে ভুগছে আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতারা। সূত্র, পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকার বিরোধিতা করেন আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক সংসদ সদস্য। মূলত নিজ বলয় ভারি করতে ভোটের মাঠে নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করেন তারা। ওইসব সাংসদ সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রকাশ্যে বিরোধিতা শুরু করেছেন। একক ক্ষমতার দাটপ দেখিয়ে দখলে নিচ্ছেন দলটির দায়িত্বশীল পদপদবি। অথচ সম্মেলনের মাধ্যমে তৃণমূলে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদের নিয়ে কমিটি গঠনে নির্দেশনা দিয়ে ছিলেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে সেসব নির্দেশনা তোয়াক্কা করছেন না স্থানীয় সাংসদ ও সাংসদপন্থি নেতারা। মূলত তারা ক্ষমতার রাজত্ব করছেন পুরো নির্বাচনি এলাকাজুড়ে। তাদের ক্ষমতার কাছে পাত্তা পাচ্ছে না তৃণমূলের ত্যাগী, পরিশ্রমী, ক্লিন-ইমেজ ও বিতর্কমুক্ত নেতারা। সাংসদ ও সাংসদপন্থি নেতাদের বলয়ভিত্তিক নেতৃত্ব নিয়ে প্রায় প্রতিদিন ঘটছে সংঘর্ষ। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
জানাযায়, মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা-উপজেলা কমিটির সম্মেলন ঘিরে সরগরম তৃণমূল আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলের দায়িত্বশীল পদে থাকতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতারা। কিন্তু মাঠের রাজনীতির চিত্র ভিন্ন। এমপি বলয় থেকে বসানো হচ্ছে দায়িত্বশীল পদে। আর এতে বাদ পড়ছেন দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ত্যাগী নেতাকর্মীরা। এসব কমিটির মাধ্যমে প্রভাবশালীদের হাত ভারি হচ্ছে। তৃণমূলে শেখ হাসিনার নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও শক্তি দুটোই কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সার্বিকভাবে দলের কোনো লাভ হচ্ছে না। ফলে আওয়ামী লীগ এখন আওয়ামী লীগের শত্রুতে পরিণতি হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে সংঘর্ষ এখন নিত্যদিনের রুটিন। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা সম্মেলন নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁনের সমর্থকদের সঙ্গে ফের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের নেতাকর্মীদের। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ নভেম্বর খোকসা উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁন ও কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে। এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় প্রায় ৫০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। সম্মেলনের পর থেকে মাঝে মধ্যেই দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলছিল। এরপর গত শুক্রবার বিকালে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁনের সমর্থকদের সঙ্গে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের নেতাকর্মীদের ফের মারামারি হয়। এরই জেরে গতকাল শনিবার সকালে সদর খাঁনের সমর্থক ইউপি চেয়ারম্যান আনিচুর রহমান ও সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের সমর্থক বাবুলের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উজ্জ্বল নামের একজন গুলিবিদ্ধ হয়। এছাড়া আরও চারজন আহত হন।
গত ২০ নভেম্বর সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শহিদ উল্যাহ খান সোহেল ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ১৬ নভেম্বর কমিটি ঘোষণা নিয়ে ফরিদপুরের নগরকান্দা-সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সংঘর্ষে সম্মেলন স্থগিত করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। শুধু এই সকল সম্মেলনে নয়, দেশে প্রায় দুই শতাধিক উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রকাশ্যে পক্ষপাতিত্ব করছে স্থানীয় সাংসদ ও সাংসদপস্থি নেতারা। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ দলটির তৃণমূল নেতাকর্মীরা। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা সম্মেলন নিয়ে সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মো. সদর উদ্দিন খান বলেন, এই বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আপনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করেন। কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী বলেন, জামায়াত-বিএনপি থেকে আসা কিছু নেতা স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে অভ্যন্তীরণ কোন্দল সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় রাজনৈতিক দল। এই দলের নেতাকর্মীদের সংখ্যা অনেক। তাই নেতাকর্মীদের মাঝে ছোট ছোট কিছু ঘটনা ঘটতে পারে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

অন্তর্কোন্দলে ভুগছে তৃণমূল আ.লীগ

আপলোড টাইম : ১০:৩৫:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯

সমীকরণ প্রতিবেদন:
আগামী ২০-২১ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। অনুষ্ঠিতব্য ওই সম্মেলনের অংশ হিসাবে আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্য মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা, মহানগর, উপজেলাসহ প্রতিটি ইউনিটির সম্মেলন শেষ করতে কঠোর নির্দেশনা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নেত্রীর বেঁধে দেয়া নির্দিষ্ট সময়ের মধ্য সম্মেলন শেষ করতে কাজ করছেন আওয়ামী লীগের শীর্ষ ও তৃণমূলপর্যায়ের দায়িত্বশীল নেতারা। এদিকে তৃণমূল সম্মেলন ঘিরে ফের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, অস্থিরতা ও সংঘর্ষে জড়াচ্ছে ক্ষমতাসীন দলটির স্থানীয় সাংসদপন্থি নেতারা। যা নিয়ে অন্তর্কোন্দলে ভুগছে আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতারা। সূত্র, পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকার বিরোধিতা করেন আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক সংসদ সদস্য। মূলত নিজ বলয় ভারি করতে ভোটের মাঠে নৌকার বিরুদ্ধে কাজ করেন তারা। ওইসব সাংসদ সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রকাশ্যে বিরোধিতা শুরু করেছেন। একক ক্ষমতার দাটপ দেখিয়ে দখলে নিচ্ছেন দলটির দায়িত্বশীল পদপদবি। অথচ সম্মেলনের মাধ্যমে তৃণমূলে স্বচ্ছ ভাবমূর্তির নেতাদের নিয়ে কমিটি গঠনে নির্দেশনা দিয়ে ছিলেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে সেসব নির্দেশনা তোয়াক্কা করছেন না স্থানীয় সাংসদ ও সাংসদপন্থি নেতারা। মূলত তারা ক্ষমতার রাজত্ব করছেন পুরো নির্বাচনি এলাকাজুড়ে। তাদের ক্ষমতার কাছে পাত্তা পাচ্ছে না তৃণমূলের ত্যাগী, পরিশ্রমী, ক্লিন-ইমেজ ও বিতর্কমুক্ত নেতারা। সাংসদ ও সাংসদপন্থি নেতাদের বলয়ভিত্তিক নেতৃত্ব নিয়ে প্রায় প্রতিদিন ঘটছে সংঘর্ষ। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা।
জানাযায়, মেয়াদোত্তীর্ণ জেলা-উপজেলা কমিটির সম্মেলন ঘিরে সরগরম তৃণমূল আওয়ামী লীগের রাজনীতি। দলের দায়িত্বশীল পদে থাকতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছে ত্যাগী ও পরিশ্রমী নেতারা। কিন্তু মাঠের রাজনীতির চিত্র ভিন্ন। এমপি বলয় থেকে বসানো হচ্ছে দায়িত্বশীল পদে। আর এতে বাদ পড়ছেন দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ত্যাগী নেতাকর্মীরা। এসব কমিটির মাধ্যমে প্রভাবশালীদের হাত ভারি হচ্ছে। তৃণমূলে শেখ হাসিনার নিবেদিতপ্রাণ কর্মী ও শক্তি দুটোই কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সার্বিকভাবে দলের কোনো লাভ হচ্ছে না। ফলে আওয়ামী লীগ এখন আওয়ামী লীগের শত্রুতে পরিণতি হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের মাঝে সংঘর্ষ এখন নিত্যদিনের রুটিন। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা সম্মেলন নিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁনের সমর্থকদের সঙ্গে ফের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের নেতাকর্মীদের। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ পাঁচজন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২৫ নভেম্বর খোকসা উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁন ও কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে ঘটনা ঘটে। এসময় ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ায় প্রায় ৫০ জন নেতাকর্মী আহত হয়। সম্মেলনের পর থেকে মাঝে মধ্যেই দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলছিল। এরপর গত শুক্রবার বিকালে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সদর উদ্দিন খাঁনের সমর্থকদের সঙ্গে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের নেতাকর্মীদের ফের মারামারি হয়। এরই জেরে গতকাল শনিবার সকালে সদর খাঁনের সমর্থক ইউপি চেয়ারম্যান আনিচুর রহমান ও সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জের সমর্থক বাবুলের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে উজ্জ্বল নামের একজন গুলিবিদ্ধ হয়। এছাড়া আরও চারজন আহত হন।
গত ২০ নভেম্বর সম্মেলনকে কেন্দ্র করে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী শহিদ উল্যাহ খান সোহেল ও বর্তমান সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম চৌধুরী এমপির সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। ওই সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ১৬ নভেম্বর কমিটি ঘোষণা নিয়ে ফরিদপুরের নগরকান্দা-সালথা উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে সংঘর্ষে সম্মেলন স্থগিত করে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ। শুধু এই সকল সম্মেলনে নয়, দেশে প্রায় দুই শতাধিক উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে প্রকাশ্যে পক্ষপাতিত্ব করছে স্থানীয় সাংসদ ও সাংসদপস্থি নেতারা। যা নিয়ে ক্ষুব্ধ দলটির তৃণমূল নেতাকর্মীরা। কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলা সম্মেলন নিয়ে সংঘর্ষের বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মো. সদর উদ্দিন খান বলেন, এই বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। আপনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদকের সাথে যোগাযোগ করেন। কুষ্টিয়া জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজগর আলী বলেন, জামায়াত-বিএনপি থেকে আসা কিছু নেতা স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে অভ্যন্তীরণ কোন্দল সৃষ্টি করছে। আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক বলেন, আওয়ামী লীগ অনেক বড় রাজনৈতিক দল। এই দলের নেতাকর্মীদের সংখ্যা অনেক। তাই নেতাকর্মীদের মাঝে ছোট ছোট কিছু ঘটনা ঘটতে পারে।