ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে ৩ লাখ টাকা খোয়ালেন গরু ব্যবসায়ী

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৭:২৩:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩
  • / ৯ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ডুগডুগি গরুর হাট থেকে ইখলাচ হোসেন (৪৫) নামের এক ব্যবাসায়ীর ৩ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা। গতকাল সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ডুগডুগির পশুর হাটে অজ্ঞানপর্টির খপ্পরে পড়েন তিনি। খবর পেয়ে তার বড় ভাই মজনু স্থানীয়দের সহায়তায় ইখলাসকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। ভুক্তভোগী গুরু ব্যবসায়ী আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে ইখলাচ হোসেন (৪৫)।
মজনু বলেন, ‘আমি ও ছোট ভাই ইখলাস দুজনেই গরুর ব্যবসা করি। আজ দুই ভাই টাকা নিয়ে ডুগডুগি গরুর হাটে আসি। ইখলাসের নিকট গরু কেনার জন্য তিন লাখ টাকা ছিলো। দুপুরে হাটের একটি দোকান থেকে চা খাওয়ার সময় সে অচেতন পয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করি। হাসপতালে নেওয়ার পরে ইখলাসের কোমড়ে মাত্র ১০ হাজার টাকার একটি বান্ডিল পাওয়া গেছে। বাকী টাকা অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা নিয়ে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহরাব হোসেন বলেন, ‘দুপুরে অচেতন অবস্থায় ইখলাস নামের ওই ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক শরীরে প্রবেশ করায় তিনি অজ্ঞান হয়েছেন। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। তার চেতনা ফিড়তে ১২ ঘণ্টা বা এর থেকেও বেশি সময় লাগতে পারে।’

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে ৩ লাখ টাকা খোয়ালেন গরু ব্যবসায়ী

আপলোড টাইম : ০৭:২৩:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক:
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার ডুগডুগি গরুর হাট থেকে ইখলাচ হোসেন (৪৫) নামের এক ব্যবাসায়ীর ৩ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা। গতকাল সোমবার দুপুর ১২টার দিকে ডুগডুগির পশুর হাটে অজ্ঞানপর্টির খপ্পরে পড়েন তিনি। খবর পেয়ে তার বড় ভাই মজনু স্থানীয়দের সহায়তায় ইখলাসকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করে। ভুক্তভোগী গুরু ব্যবসায়ী আলমডাঙ্গা উপজেলার মুন্সিগঞ্জ গ্রামের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে ইখলাচ হোসেন (৪৫)।
মজনু বলেন, ‘আমি ও ছোট ভাই ইখলাস দুজনেই গরুর ব্যবসা করি। আজ দুই ভাই টাকা নিয়ে ডুগডুগি গরুর হাটে আসি। ইখলাসের নিকট গরু কেনার জন্য তিন লাখ টাকা ছিলো। দুপুরে হাটের একটি দোকান থেকে চা খাওয়ার সময় সে অচেতন পয়ে পড়ে। খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহায়তায় তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করি। হাসপতালে নেওয়ার পরে ইখলাসের কোমড়ে মাত্র ১০ হাজার টাকার একটি বান্ডিল পাওয়া গেছে। বাকী টাকা অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা নিয়ে গেছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সোহরাব হোসেন বলেন, ‘দুপুরে অচেতন অবস্থায় ইখলাস নামের ওই ব্যক্তিকে জরুরি বিভাগে নেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক শরীরে প্রবেশ করায় তিনি অজ্ঞান হয়েছেন। তাৎক্ষণিক চিকিৎসা দিয়ে তাকে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করা হয়েছে। তার চেতনা ফিড়তে ১২ ঘণ্টা বা এর থেকেও বেশি সময় লাগতে পারে।’