ইপেপার । আজ বুধবার, ১৩ নভেম্বর ২০২৪

৬২ নং বড় আড়ীয়ায় শিশুকন্যার গলায় প্লাস্টিকের টুকরো বেঁধে মৃত্যু

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০১:৫৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৬
  • / ৪০৩ বার পড়া হয়েছে

হিজলগাড়ী প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা ৬২ নং বড় আড়ীয়া গ্রামে ৮ মাসের শিশুকন্যার গলায় প্লাষ্টিকের টচ লাইটের  টুকরো  বেঁধে করুন মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার বিকাল ৫ টার দিকে। জানা গেছে,  চুয়াডাঙ্গা সদর তিতুদহ ইউনিয়নে ৬২ নং বড় আড়ীয়া গ্রামের করিমন চালক মো. কামরুলের ৮ মাস বয়সের  মেয়ে  শুভা  ঘরে মেঝেতে খেলতে খেলতে ঘরে মেঝেতে পড়ে থাকা প্লাস্টিক টচ লাইটের টুকরোটি নিয়ে মুখে দেয়। সেটা গিলতে গেলে গলায় বেধেঁ যাওয়ায় সে কাঁদতে থাকে। কান্না শুনে শুভার মা ও পরিবারে লোকজন ছুটে আস। তাহাকে দ্রুত হিজলগাড়ী চিকিৎসকের নিকট নেয়া হয়। অবস্থা অবন্নতি হলে চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে  রেফার্ড করেন। হাসপাতালে কিছুক্ষণ চিকিৎসা দেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কুষ্টিয়ায় রেফার্ড করেন। কুষ্টিয়া যাওয়ার পথে মৃতুবরণ করেন।  মৃত্যর সংবাদ  গ্রামে পৌছালে মায়ের আর্তনাত ও বাঁধভাঙা কান্নায় পরিবার ও গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। গতকাল সকাল ১০ টায়  দাফন সম্পন্না করা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

৬২ নং বড় আড়ীয়ায় শিশুকন্যার গলায় প্লাস্টিকের টুকরো বেঁধে মৃত্যু

আপলোড টাইম : ০১:৫৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ অগাস্ট ২০১৬

হিজলগাড়ী প্রতিনিধি: চুয়াডাঙ্গা ৬২ নং বড় আড়ীয়া গ্রামে ৮ মাসের শিশুকন্যার গলায় প্লাষ্টিকের টচ লাইটের  টুকরো  বেঁধে করুন মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার বিকাল ৫ টার দিকে। জানা গেছে,  চুয়াডাঙ্গা সদর তিতুদহ ইউনিয়নে ৬২ নং বড় আড়ীয়া গ্রামের করিমন চালক মো. কামরুলের ৮ মাস বয়সের  মেয়ে  শুভা  ঘরে মেঝেতে খেলতে খেলতে ঘরে মেঝেতে পড়ে থাকা প্লাস্টিক টচ লাইটের টুকরোটি নিয়ে মুখে দেয়। সেটা গিলতে গেলে গলায় বেধেঁ যাওয়ায় সে কাঁদতে থাকে। কান্না শুনে শুভার মা ও পরিবারে লোকজন ছুটে আস। তাহাকে দ্রুত হিজলগাড়ী চিকিৎসকের নিকট নেয়া হয়। অবস্থা অবন্নতি হলে চিকিৎসক চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে  রেফার্ড করেন। হাসপাতালে কিছুক্ষণ চিকিৎসা দেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কুষ্টিয়ায় রেফার্ড করেন। কুষ্টিয়া যাওয়ার পথে মৃতুবরণ করেন।  মৃত্যর সংবাদ  গ্রামে পৌছালে মায়ের আর্তনাত ও বাঁধভাঙা কান্নায় পরিবার ও গ্রামে শোকের ছায়া নেমে আসে। গতকাল সকাল ১০ টায়  দাফন সম্পন্না করা হয়েছে।