ইপেপার । আজ সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে নদীর বাধঁ অপসারণসহ

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৯:০৭:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অগাস্ট ২০১৮
  • / ৩৪৭ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুরে দু’জনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা
মাসুদ রানা, মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর ও নূরপুর গ্রামের ভৈরব নদে অবৈধ বাঁেশর বেড়া দিয়ে বাধ অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম অভিযান পরিচালনা করেন ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দু’জনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে। একই সঙ্গে একই উপজেলার নুরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে বাদশা এবং আশরাফপুর গ্রামের হায়াতুল ইসলামের ছেলে মিজারুল ইসলামের ৫ হাজার করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এসময় সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মীর মো. জাকির হোসেন, খামার ব্যবস্থাক ড. মো. আসাদ্দুজামান উপস্থিত ছিলেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল ইসলাম জানান, সাবেক জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ স্যারকে নিয়ে অভিযানে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পুনরায় বুধবার অভিযান চালিয়ে নুরপুর গ্রামের বাদশা ও আশরাফপুর গ্রামের মিজারুলকে আটক করে এসিল্যান্ড অফিসে নেওয়া হয় এবং আশরাফপুর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার নদীতে যতগুলো বাঁধ রয়েছে সবগুলো অপসারণ করা হয়। তিনি বলেন, মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষন আইন-১৯৫০ এর আওতায় দোষী সাব্যস্ত করে বাঁধগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং দু’জনের জরিমানা করা হয়েছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে নদীর বাধঁ অপসারণসহ

আপলোড টাইম : ০৯:০৭:২৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ অগাস্ট ২০১৮

মেহেরপুরে দু’জনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা
মাসুদ রানা, মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুর সদর উপজেলার আশরাফপুর ও নূরপুর গ্রামের ভৈরব নদে অবৈধ বাঁেশর বেড়া দিয়ে বাধ অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। গতকাল বুধবার দুপুরে সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সামিউল ইসলাম অভিযান পরিচালনা করেন ও ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে দু’জনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করে। একই সঙ্গে একই উপজেলার নুরপুর গ্রামের মফিজ উদ্দিনের ছেলে বাদশা এবং আশরাফপুর গ্রামের হায়াতুল ইসলামের ছেলে মিজারুল ইসলামের ৫ হাজার করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এসময় সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মীর মো. জাকির হোসেন, খামার ব্যবস্থাক ড. মো. আসাদ্দুজামান উপস্থিত ছিলেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সামিউল ইসলাম জানান, সাবেক জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহ স্যারকে নিয়ে অভিযানে গেলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। পুনরায় বুধবার অভিযান চালিয়ে নুরপুর গ্রামের বাদশা ও আশরাফপুর গ্রামের মিজারুলকে আটক করে এসিল্যান্ড অফিসে নেওয়া হয় এবং আশরাফপুর থেকে প্রায় এক কিলোমিটার নদীতে যতগুলো বাঁধ রয়েছে সবগুলো অপসারণ করা হয়। তিনি বলেন, মৎস্য রক্ষা ও সংরক্ষন আইন-১৯৫০ এর আওতায় দোষী সাব্যস্ত করে বাঁধগুলো ভেঙ্গে দেওয়া হয় এবং দু’জনের জরিমানা করা হয়েছে।