ইপেপার । আজ সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪

কুড়ুলগাছির বুইচিতলায় বিষপানে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৫১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮
  • / ৩৫৯ বার পড়া হয়েছে

কুড়ুলগাছি প্রতিনিধি: দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছি ইউনিয়নের বুইচিতলা গ্রামে পেটের ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে দুই সন্তানের জননী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে ঘাসমারা বিষপান করে সে আত্মহত্যা করে। জানা গেছে, কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের বুইচিতলা গ্রামের রবিউল হকের স্ত্রী সাজিদা খাতুন (৪০) নামের দুই সন্তানের জননী দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন অসুখে ভুগছিলেন। যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গতকাল শুক্রবার দুপুরে সে ঘাসমারা বিষপান করেন। এসময় তাকে দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় ডাক্তার মোহাম্মদ আলী হলুর নিকট নিয়ে গেলে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে এলাকাবাসী ও নিহতর পরিবারের দাবি পেটে ব্যাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে ঘাঁ পচড়ায় ভরে গিয়েছিলো নিহত সাজিদা খাতুনের। এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার এসআই শ্রী শ্যামল কুমার বলেন, আমি এই তদন্তে এসেছি তবে কোন বাদি বা বিবাদী নাই, তাছাড়া লাশের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ মোতাবেক লাশ ময়নাতদন্ত করেই লাশ দাফন করতে হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

কুড়ুলগাছির বুইচিতলায় বিষপানে দুই সন্তানের জননীর আত্মহত্যা

আপলোড টাইম : ০৮:৫১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ অগাস্ট ২০১৮

কুড়ুলগাছি প্রতিনিধি: দামুড়হুদা উপজেলার কুড়–লগাছি ইউনিয়নের বুইচিতলা গ্রামে পেটের ব্যাথা সহ্য করতে না পেরে দুই সন্তানের জননী বিষপানে আত্মহত্যা করেছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে ঘাসমারা বিষপান করে সে আত্মহত্যা করে। জানা গেছে, কুড়ুলগাছি ইউনিয়নের বুইচিতলা গ্রামের রবিউল হকের স্ত্রী সাজিদা খাতুন (৪০) নামের দুই সন্তানের জননী দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন অসুখে ভুগছিলেন। যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে গতকাল শুক্রবার দুপুরে সে ঘাসমারা বিষপান করেন। এসময় তাকে দ্রুত উদ্ধার করে স্থানীয় ডাক্তার মোহাম্মদ আলী হলুর নিকট নিয়ে গেলে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। এ বিষয়ে এলাকাবাসী ও নিহতর পরিবারের দাবি পেটে ব্যাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশে ঘাঁ পচড়ায় ভরে গিয়েছিলো নিহত সাজিদা খাতুনের। এ বিষয়ে দামুড়হুদা মডেল থানার এসআই শ্রী শ্যামল কুমার বলেন, আমি এই তদন্তে এসেছি তবে কোন বাদি বা বিবাদী নাই, তাছাড়া লাশের শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তবে উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নির্দেশ মোতাবেক লাশ ময়নাতদন্ত করেই লাশ দাফন করতে হবে।