জাতসিংঘ সাধারণ পরষিদে রোহঙ্গিাদরে স্বদশে ফরিয়িে নওেয়ার বষিয়ে একটি প্রস্তাব বপিুল ভোটে পাস হয়ছে।ে বাংলাদশেে আশ্রয় নয়ো রোহঙ্গিাদরে সম্মানজনকভাবে দশেে ফরিয়িে নয়িে তাদরে র্পূণ নাগরকি অধকিার দওেয়ার আহ্বান জানানো হয়ছেে ওই প্রস্তাব।ে এছাড়া রাখাইনে রোহঙ্গিা নধিন বন্ধ এবং সখোনে ত্রাণর্কমীদরে প্রবশোধকিার দওেয়ারও আহ্বান জানানো হয়ছে।ে ইসলামী সম্মলেন সংস্থা (ওআইস) উত্থাপতি ওই প্রস্তাবরে পক্ষে ভোট পড়ে ১২২ট,ি বপিক্ষে ১০ট।ি ভোটদানে বরিত ছলি ২৪টি দশে। এর আগে গত ১৬ নভম্বের সাধারণ পরষিদরে মানবাধকিার বষিয়ক র্থাড কমটিতিে একই আহ্বান জানয়িে একটি প্রস্তাব বপিুল সংখ্যাগরষ্ঠিতায় পাস হয়।
রাখাইনে রোহঙ্গিাদরে বরিুদ্ধে নরিাপত্তাবাহনিীর ওপর হামলার অভযিোগ করে সখোনে অভযিানরে নামে অমানবকি নর্যিাতন করছে ময়িানমার সনোবাহনিী। তারা রোহঙ্গিাদরে গ্রামরে পর গ্রাম পুড়য়িে দয়িছে।ে নর্বিচিারে নারীদরে র্ধষণ করছে,ে হত্যা করা হয়ছেে হাজার হাজার পুরুষক।ে জীবন বাঁচাতে লাখ লাখ রোহঙ্গিা বাংলাদশেে পালয়িে এসছে।ে বশ্বি জনমতকে থোড়াই কয়োর করে এখনো ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে দশেটরি সনোবাহনিী। মানবকি ববিচেনায় বাংলাদশে সরকার গত চার মাসে ছয় লাখরেও বশেি রোহঙ্গিাকে আশ্রয় দয়িছে।ে
এর আগে জাতগিত দাঙ্গার ঘটনায় ১৯৭৮ ও ১৯৯২ সালে দু’দফায় কয়কে লাখ রোহঙ্গিা উদ্বাস্তু হয়ে বাংলাদশেে প্রবশে কর।ে তখন আলোচনার মাধ্যমে কছিু রোহঙ্গিাকে ফরেত পাঠানো সম্ভব হলওে তাদরে বশেরিভাগ বাংলাদশেে রয়ে গছে।ে আশ্রয় নওেয়া লাখ লাখ রোহঙ্গিার কারণে বাংলাদশেরে সীমান্তর্বতী জলোসমূহে র্আথ-সামাজকি ও আইনশৃঙ্খলা পরস্থিতিরি অবনতি ঘটছ।ে বরিূপ প্রভাব পড়ছে পরবিশে ও প্রতবিশেরে ওপর। তাই যত দ্রুত সম্ভব রোহঙ্গিা সমস্যার শান্তপর্িূণ সমাধান হওয়া প্রয়োজন।
ময়িানমার সরকাররে মানবতাবরিোধী ভূমকিার বরিুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠছেে জাতসিংঘ, ইউরোপীয় ইউনয়িন এবং বভিন্নি মানবাধকিার সংগঠন। রোহঙ্গিা বষিয়ে জাতসিংঘ সাধারণ পরষিদরে এ ভোটাভুটতিে এটি স্পষ্ট হয়ছেে য,ে বশ্বি জনমত মানবতার পক্ষ।ে তবে সাধারণ পরষিদরে কোনো সদ্ধিান্ত সদস্যভুক্ত কোনো দশেরে জন্য মানার বাধ্যবাধকতা না থাকায় ময়িানমার এতে সায় দবেে কনিা তা নয়িে সংশয় রয়ছে।ে আর রোহঙ্গিা সংকট নয়িে সাধারণ পরষিদে দড়ে মাসরেও কম সময়রে মধ্যে দু’বার প্রস্তাব পাস হলওে এখন র্পযন্ত জাতসিংঘরে নরিাপত্তা পরষিদে ময়িানমাররে বরিুদ্ধে কোনো প্রস্তাব পাস হয়ন।ি এর কারণ স্থায়ী পাঁচ সদস্যরে মধ্যে দুই সদস্য চীন ও রাশয়িার বরিোধতিা।
এ অবস্থায় বাংলাদশেরে কূটনতৈকি তৎপরতা আরো বাড়াতে হব।ে ভূ-রাজনতৈকি ও কৌশলগত র্স্বাথরে কারণে চীন, রাশয়িা এবং এমনকি ভারতও ময়িানমাররে পক্ষে অবস্থান নয়িছে।ে তাই কূটনতৈকি তৎপরতা বৃদ্ধরি মাধ্যমে প্রভাবশালী এ তনি দশেকে পক্ষে আনার প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে আমাদরে। আর রোহঙ্গিা সংকটরে দ্রুত সমাধানে জাতসিংঘ সাধারণ পরষিদরে পাশাপাশি নরিাপত্তা পরষিদকওে এগয়িে আসতে হব।ে এ পরষিদ সক্রয়ি ভূমকিা রাখলে দ্রুত সংকটরে অবসান হতে পার।ে