ইপেপার । আজ সোমবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৪

ইউপি সচিবদের তিন দফা দাবী আদায়ের লক্ষে ধর্মঘট: দাবী বাস্তবায়ন না হলে সারাদেশে লাগাতার অনশন কর্মসূচীর ঘোষণা চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে ইউপি সচিবদের একদিনের অনশন ধর্মঘট পালন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৩:৫৫:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৭
  • / ৪৩০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক: ৩দফা দাবী আদায়ের লক্ষে একদিনের অনশন ধর্মঘট করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর শাখা।
আমাদের শহর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ৩দফা দাবী আদায়ের লক্ষে একদিনের অনশন ধর্মঘট করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা গতকাল রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে এ অনশন ধর্মঘট পালন করে নেতৃবৃন্দ। এসময় তারা সিলেকশন গ্রেড, বেতন-ভাতা ও পেনশন ব্যবস্থার তিন দফা দাবী করে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত একদিনের অবস্থান ধর্মঘটে ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি জেলা শাখার সভাপতি উথলী ইউপি সচিব লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য প্রদান করেন নেতৃবৃন্দরা। তারা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের পদবী পরিবর্তনসহ ১০ম গ্রেড ও অফিসার মর্যাদা প্রদান, বেতন-ভাতাসহ সকল সুবিধাদি সরকারী কোষাগার থেকে প্রদান এবং ইউনিয়ন পরিষদের কর্মচারীদের আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষে পেনশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার দাবীতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন কর্মসুচী পালন করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি বাপসা। এই তিন দফা দাবী নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানবন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। এরপরও কোন সুরাহা না হওয়ায় গত ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি আবারও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দুই দিনের অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে অনশন ধর্মঘট করে তারা। এরপরও দাবী বাস্তবায়ন না হলে কেন্দ্রীয় ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২ এপ্রিল ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অনশন কর্মসূচী পালন করবে বলে জানান ইউপি সচিবরা।
অনশন ধর্মঘটে অংশগ্রহণ করেন, ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা শাখার সাধারণ সম্পাদক তিতুদহ ইউপি সচিব ফয়জুর রহমান, চিৎলা ইউপি সচিব চিরকুমার সাহা, বাড়াদী ইউপি সচিব আনিছুর রহমান, দামুড়হুদা সদর ইউপি সচিব আলমগীর হোসেন, হাউলি ইউপি সচিব শাহাবুবুর রহমান, জেহালা ইউপি সচিব জামিরুল ইসলাম, আন্দুলবাড়িয়া ইউপি সচিব মনিরুজ্জামান, আইলহাঁস ইউপি সচিব আশাদুল ইসলাম, রায়পুর ইউপি সচিব হাসানুজ্জামানসহ আলুকদিয়া, কুড়ুলগাছি, কালিদাসপুর, উথলী, জামজামি, তিতুদহ, বাঁকা, শংকরচন্দ্র, কার্পাসডাঙ্গা ও কুমারী ইউপি সচিব।

আমাদের মেহেরপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুরে তিন দফা দাবিতে ইউনিয়ন পরিষদ সচিবরা অনশন পালন করেছে। মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গতকাল রবিবার সকাল ৯ টা থেকে এ অনশন কর্মসূচী পালন করেন তারা। এর আগে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন ইউপি সচিববৃন্দ। এসময় মেহেরপুর জেলা সচিব সমিতির সভাপতি জহুরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক আজিমউদ্দীন,সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম,সানোয়ার হোসেনসহ জেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত সচিববৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সচিব পদবী পরিবর্তন করে মূখ্য কর্মকর্তা ও ১০ম গ্রেড স্কেলের মর্যাদা প্রদান, সকল ভাতা সরকারী কোষাগার থেকে প্রদান ও আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষে পেনশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করন। অনশন কর্মসূচীতে অংশ নেন জেলা বাপসার সভাপতি মোঃ জহুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন, সাবেক সভাপতি সানোয়ার হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ এরশাদ আলী, ইউনিয়ন পরিষদ-এর সচিব বজলুল হক, মনিরুল ইসলাম, আঃ কাফী, শাহাদৎ হোসেন, আঃ রহমান, মতিয়ার রহমান, আঃ মতিন, আঃ হামিদ, রাশিদুল হক, জমির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন, হায়দার আলী, শাহিনুজ্জামান প্রমূখ। সচিববৃন্দ বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের আবেদন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মহোদয়কে নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু অদ্যাবধি আমাদেরকে মন্ত্রণালয় হতে কোন আশ্বাস প্রদান করা হয়নি। অত:পর মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে বাপসা নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎ করে মহাসমাবেশের বিষয়ে ইচ্ছা ব্যক্ত করলে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেন। কিন্তু পরবর্তীতে মহাসমাবেশের বিষয়ে মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট হতে কোন ধরণের আশ্বাস না পাওয়ার কারণে এবং ইউপি সচিবদের চাকুরী দিনকে দিন জটিল থেকে জটিলতর হওয়ায় ও প্রবিধান মালায় সচিবদের স্বার্থবিরোধী নির্দেশনা যা ইউপি সচিবদের প্রতি  প্রশাসনের উদাসীনতারই বহিঃপ্রকাশ। আমাদের দাবীর সাথে স্থানীয় সরকার বিষয়ে অভিজ্ঞ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ একমত পোষণ করার পরও সদাশয় সরকার আমাদের ন্যায্য দাবী পূরণ না করায় ও সবদিক বিচার বিবেচনা করেই ইউপি সচিবদের যৌক্তিক দাবী সরকারের অন্যান্য কর্মচারীদের ন্যায় শতভাগ বেতন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনসনসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা হতে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে তাই সরকার তাদের ন্যায্য দাবী মেনে না নেওয়ায় পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্তরে অবস্থান পূর্বক অনশন কর্মসূচী পালন করছি। আমাদের দাবী মেনে নেওয়া না হলে আগামী ২ এপ্রিল কেন্দ্রীয় ভাবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনশন কর্মসূচী পালন করা হবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

আজকের সমীকরণ ইপেপার

ইউপি সচিবদের তিন দফা দাবী আদায়ের লক্ষে ধর্মঘট: দাবী বাস্তবায়ন না হলে সারাদেশে লাগাতার অনশন কর্মসূচীর ঘোষণা চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে ইউপি সচিবদের একদিনের অনশন ধর্মঘট পালন

আপলোড টাইম : ০৩:৫৫:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৭

নিজস্ব প্রতিবেদক: ৩দফা দাবী আদায়ের লক্ষে একদিনের অনশন ধর্মঘট করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুর শাখা।
আমাদের শহর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ৩দফা দাবী আদায়ের লক্ষে একদিনের অনশন ধর্মঘট করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা গতকাল রোববার সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে এ অনশন ধর্মঘট পালন করে নেতৃবৃন্দ। এসময় তারা সিলেকশন গ্রেড, বেতন-ভাতা ও পেনশন ব্যবস্থার তিন দফা দাবী করে।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে অনুষ্ঠিত একদিনের অবস্থান ধর্মঘটে ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি জেলা শাখার সভাপতি উথলী ইউপি সচিব লিয়াকত আলীর সভাপতিত্বে বক্তব্য প্রদান করেন নেতৃবৃন্দরা। তারা বলেন, ইউনিয়ন পরিষদ সচিবদের পদবী পরিবর্তনসহ ১০ম গ্রেড ও অফিসার মর্যাদা প্রদান, বেতন-ভাতাসহ সকল সুবিধাদি সরকারী কোষাগার থেকে প্রদান এবং ইউনিয়ন পরিষদের কর্মচারীদের আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষে পেনশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করার দাবীতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন কর্মসুচী পালন করেছে বাংলাদেশ ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি বাপসা। এই তিন দফা দাবী নিয়ে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানবন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। এরপরও কোন সুরাহা না হওয়ায় গত ২৯ ও ৩০ জানুয়ারি আবারও জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দুই দিনের অবস্থান কর্মসূচী পালন করা হয়। তারই প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বরে অনশন ধর্মঘট করে তারা। এরপরও দাবী বাস্তবায়ন না হলে কেন্দ্রীয় ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২ এপ্রিল ঢাকা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে লাগাতার অনশন কর্মসূচী পালন করবে বলে জানান ইউপি সচিবরা।
অনশন ধর্মঘটে অংশগ্রহণ করেন, ইউনিয়ন পরিষদ সচিব সমিতি চুয়াডাঙ্গা শাখার সাধারণ সম্পাদক তিতুদহ ইউপি সচিব ফয়জুর রহমান, চিৎলা ইউপি সচিব চিরকুমার সাহা, বাড়াদী ইউপি সচিব আনিছুর রহমান, দামুড়হুদা সদর ইউপি সচিব আলমগীর হোসেন, হাউলি ইউপি সচিব শাহাবুবুর রহমান, জেহালা ইউপি সচিব জামিরুল ইসলাম, আন্দুলবাড়িয়া ইউপি সচিব মনিরুজ্জামান, আইলহাঁস ইউপি সচিব আশাদুল ইসলাম, রায়পুর ইউপি সচিব হাসানুজ্জামানসহ আলুকদিয়া, কুড়ুলগাছি, কালিদাসপুর, উথলী, জামজামি, তিতুদহ, বাঁকা, শংকরচন্দ্র, কার্পাসডাঙ্গা ও কুমারী ইউপি সচিব।

আমাদের মেহেরপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মেহেরপুরে তিন দফা দাবিতে ইউনিয়ন পরিষদ সচিবরা অনশন পালন করেছে। মেহেরপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গতকাল রবিবার সকাল ৯ টা থেকে এ অনশন কর্মসূচী পালন করেন তারা। এর আগে মেহেরপুর জেলা প্রশাসক পরিমল সিংহের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করেন ইউপি সচিববৃন্দ। এসময় মেহেরপুর জেলা সচিব সমিতির সভাপতি জহুরুল ইসলাম,সাধারন সম্পাদক আজিমউদ্দীন,সাবেক সভাপতি রফিকুল ইসলাম,সানোয়ার হোসেনসহ জেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদে কর্মরত সচিববৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সচিব পদবী পরিবর্তন করে মূখ্য কর্মকর্তা ও ১০ম গ্রেড স্কেলের মর্যাদা প্রদান, সকল ভাতা সরকারী কোষাগার থেকে প্রদান ও আর্থিক নিরাপত্তার লক্ষে পেনশন ব্যবস্থা নিশ্চিত করন। অনশন কর্মসূচীতে অংশ নেন জেলা বাপসার সভাপতি মোঃ জহুরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আজিম উদ্দিন, সাবেক সভাপতি সানোয়ার হোসেন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ এরশাদ আলী, ইউনিয়ন পরিষদ-এর সচিব বজলুল হক, মনিরুল ইসলাম, আঃ কাফী, শাহাদৎ হোসেন, আঃ রহমান, মতিয়ার রহমান, আঃ মতিন, আঃ হামিদ, রাশিদুল হক, জমির উদ্দিন, শাহাবুদ্দিন, হায়দার আলী, শাহিনুজ্জামান প্রমূখ। সচিববৃন্দ বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের আবেদন পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মহোদয়কে নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু অদ্যাবধি আমাদেরকে মন্ত্রণালয় হতে কোন আশ্বাস প্রদান করা হয়নি। অত:পর মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মহোদয়ের সাথে বাপসা নেতৃবৃন্দ সাক্ষাৎ করে মহাসমাবেশের বিষয়ে ইচ্ছা ব্যক্ত করলে মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেন। কিন্তু পরবর্তীতে মহাসমাবেশের বিষয়ে মাননীয় স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মহোদয়ের নিকট হতে কোন ধরণের আশ্বাস না পাওয়ার কারণে এবং ইউপি সচিবদের চাকুরী দিনকে দিন জটিল থেকে জটিলতর হওয়ায় ও প্রবিধান মালায় সচিবদের স্বার্থবিরোধী নির্দেশনা যা ইউপি সচিবদের প্রতি  প্রশাসনের উদাসীনতারই বহিঃপ্রকাশ। আমাদের দাবীর সাথে স্থানীয় সরকার বিষয়ে অভিজ্ঞ কয়েকজন বিশেষজ্ঞ একমত পোষণ করার পরও সদাশয় সরকার আমাদের ন্যায্য দাবী পূরণ না করায় ও সবদিক বিচার বিবেচনা করেই ইউপি সচিবদের যৌক্তিক দাবী সরকারের অন্যান্য কর্মচারীদের ন্যায় শতভাগ বেতন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, পেনসনসহ অন্যান্য সুযোগ সুবিধা হতে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে তাই সরকার তাদের ন্যায্য দাবী মেনে না নেওয়ায় পূর্ব ঘোষিত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্তরে অবস্থান পূর্বক অনশন কর্মসূচী পালন করছি। আমাদের দাবী মেনে নেওয়া না হলে আগামী ২ এপ্রিল কেন্দ্রীয় ভাবে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনশন কর্মসূচী পালন করা হবে।