আলমডাঙ্গার পারদূর্গাপুরে পূর্বশত্র“তার জের ধরে একজনকে কুপিয়ে জখম

নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার পারদূর্গাপুরে পূর্বশত্র“তার জের ধরে জাহিদুল ইসলামকে (৩৫) উপর্যুপুরী কুপিয়ে জখম করে পালিয়েছে একই গ্রামের উসমান। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ০৫-০৮-১৬ তারিখে পারদূর্গাপুর গ্রামের সদর আলীর ছাগল শরীফের পানের বরজে ঢুকে পানবরজের সামান্য ক্ষতিসাধন করে। এই ক্ষতিস্বরুপ শরীফ ছাগলটিকে প্রচন্ড মারধর ও সদর আলীর সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। তাকে মারতে গেলে সাইফুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম এরকম অন্যায়ের প্রতিবাদ করে। জাহিদুলের এই প্রতিবাদের কারনে শরীফের পিতা উসমান ও তার ভাইসহ কয়েকজন মিলে গতকাল শনিবার আনুমানিক সকাল ৮ টার দিকে জাহিদুলের চাচাত ভাই মুস্তাক কে নিজ বাড়ি থেকে তুলে এনে উসমান তার নিজের বাড়িতে আটকে রেখে তাকে মারধর করে। খবর পেয়ে জাহিদুল ও তার চাচাত ভাই হুমায়ন কবীর বাড়ির কয়েকজন কে সাথে নিয়ে উসমানের বাড়িতে যায় মুস্তাককে নিয়ে আসতে। উসমানের বাড়ির সামনে গেলে উসমান সহ তার দুইভাই তাদেরকে মারতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছুটে আসে। বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উসমান জাহিদুলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে তাকে রক্ষা করতে গেলে তার চাচাত ভাই হুমায়ন কবীরও উসমানের চাপাতির স্বীকার হয়। উপস্থিত জনতা ও আত্মীয়রা ঘটনাস্থল থেকে সাথে সাথে জাহিদুলকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোঃ মাসুদ রানা রুগীর  অবস্থা সঙ্কট পূণ্য হওয়ায় সাথে সাথেই তিনি তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন রোগীর হাতে ও পিঠে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে আর রোগীর লাঞ্চ কোপের আঘাতে ফুটো হয়ে গিয়েছে রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায়, মৃত নুরু ফাজিলের ছেলে এই ঘাতক উসমান (৫৫) সন্ত্রাসী মূলক কর্মকান্ড ছাড়াও মাদক নিয়ে কারবার করে আসছে অনেকদিন ধরে। এর আগে অনেকবার ত্রাস সৃষ্টি করা উসমান সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য দেশীয় অস্ত্রসহ ধরাও পড়েছে পুলিশের হাতে  এবং জেলেও থেকেছে অনেকবার। এলাকার ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হিসাবেই মূলত সে চিহ্নিত। এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ওসি আকরাম হোসেনকে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ডিউটি অফিসারের সাথে কথা বলতে বললে দায়িত্বে থাকা ডিউটি অফিসার জানান জাহিদুলের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেছে তার পরিবারের লোক। আমরা এখনো পর্যন্ত কাওকে গ্রেফতার করতে পারেনি তবে যারা ঘাতক তাদের ধরবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। জেলেদের পরিচয়পত্র বিতরণী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন “বৈশাখে মা মাছ না ধরতে জেলেদের প্রতি সকলের আহবান”আলমডাঙ্গার পারদূর্গাপুরে পূর্ব শত্র“তার জের ধরে একজনকে কুপিয়ে জখম
নিজস্ব প্রতিবেদক : চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার পারদূর্গাপুরে পূর্বশত্র“তার জের ধরে জাহিদুল ইসলামকে (৩৫) উপর্যুপুরী কুপিয়ে জখম করে পালিয়েছে একই গ্রামের উসমান। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ০৫-০৮-১৬ তারিখে পারদূর্গাপুর গ্রামের সদর আলীর ছাগল শরীফের পানের বরজে ঢুকে পানবরজের সামান্য ক্ষতিসাধন করে। এই ক্ষতিস্বরুপ শরীফ ছাগলটিকে প্রচন্ড মারধর ও সদর আলীর সাথে বাকবিতন্ডায় জড়িয়ে পড়ে। তাকে মারতে গেলে সাইফুল ইসলামের ছেলে জাহিদুল ইসলাম এরকম অন্যায়ের প্রতিবাদ করে। জাহিদুলের এই প্রতিবাদের কারনে শরীফের পিতা উসমান ও তার ভাইসহ কয়েকজন মিলে গতকাল শনিবার আনুমানিক সকাল ৮ টার দিকে জাহিদুলের চাচাত ভাই মুস্তাক কে নিজ বাড়ি থেকে তুলে এনে উসমান তার নিজের বাড়িতে আটকে রেখে তাকে মারধর করে। খবর পেয়ে জাহিদুল ও তার চাচাত ভাই হুমায়ন কবীর বাড়ির কয়েকজন কে সাথে নিয়ে উসমানের বাড়িতে যায় মুস্তাককে নিয়ে আসতে। উসমানের বাড়ির সামনে গেলে উসমান সহ তার দুইভাই তাদেরকে মারতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ছুটে আসে। বাকবিতন্ডার এক পর্যায়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে উসমান জাহিদুলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে আহত করে তাকে রক্ষা করতে গেলে তার চাচাত ভাই হুমায়ন কবীরও উসমানের চাপাতির স্বীকার হয়। উপস্থিত জনতা ও আত্মীয়রা ঘটনাস্থল থেকে সাথে সাথে জাহিদুলকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোঃ মাসুদ রানা রুগীর  অবস্থা সঙ্কট পূণ্য হওয়ায় সাথে সাথেই তিনি তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক বলেন রোগীর হাতে ও পিঠে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়েছে। অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছে আর রোগীর লাঞ্চ কোপের আঘাতে ফুটো হয়ে গিয়েছে রোগীর অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় সূত্রে আরও জানা যায়, মৃত নুরু ফাজিলের ছেলে এই ঘাতক উসমান (৫৫) সন্ত্রাসী মূলক কর্মকান্ড ছাড়াও মাদক নিয়ে কারবার করে আসছে অনেকদিন ধরে। এর আগে অনেকবার ত্রাস সৃষ্টি করা উসমান সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের জন্য দেশীয় অস্ত্রসহ ধরাও পড়েছে পুলিশের হাতে  এবং জেলেও থেকেছে অনেকবার। এলাকার ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী হিসাবেই মূলত সে চিহ্নিত। এ বিষয়ে আলমডাঙ্গা থানার ওসি আকরাম হোসেনকে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ডিউটি অফিসারের সাথে কথা বলতে বললে দায়িত্বে থাকা ডিউটি অফিসার জানান জাহিদুলের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেছে তার পরিবারের লোক। আমরা এখনো পর্যন্ত কাওকে গ্রেফতার করতে পারেনি তবে যারা ঘাতক তাদের ধরবার প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। জেলেদের পরিচয়পত্র বিতরণী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন “বৈশাখে মা মাছ না ধরতে জেলেদের প্রতি সকলের আহবান”