ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

হামলার চারদিনেও আটক হয়নি আসামী আমির

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:০০:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মার্চ ২০১৮
  • / ২৭০ বার পড়া হয়েছে

?????????????

জীবননগর সন্তোষপুরের হায়দার আলীর উপর
দর্শনা অফিস: জীবননগরের সন্তোষপুর গ্রামের হায়দার আলীর উপর হামলার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসামী আমির হোসেনকে গ্রেফতার করতে পারেনি। গত বুধবার বিকাল ৪টার দিকে সন্তোষপুর গ্রামের মান্দার মন্ডলের ছেলে হায়দার আলী (৫৫) সন্তোষপুর গ্রামের মাঝের পাড়া মাঠে ছাগল চরাতে গেলে একই গ্রামের ফকির চাঁদ মন্ডলের ছেলে আমির হোসেন তাকে রড দিয়ে পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে। তার মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে মারাত্মক আহত করে পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য আমির হোসেন হায়দার আলীকে ডেকে বলে তুমি গফুর মাষ্টারের ছেলে বন্ডুর জমিতে ছাগল দিয়ে ঘাস খাওয়ানোর কথা বলা নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় আমির হোসেন লোহার রড দিয়ে হায়দার আলীর মাথায় এবং শরীরে আঘাত করে। এরপর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় হায়দার আলীর ছেলে মধু বাদী হয়ে জীবননগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের ৫দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসামী আমির হোসেনকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এদিকে হায়দার আলী ও তার পরিবার আংতকে দিন কাটাচ্ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

হামলার চারদিনেও আটক হয়নি আসামী আমির

আপলোড টাইম : ০৮:০০:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১২ মার্চ ২০১৮

জীবননগর সন্তোষপুরের হায়দার আলীর উপর
দর্শনা অফিস: জীবননগরের সন্তোষপুর গ্রামের হায়দার আলীর উপর হামলার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসামী আমির হোসেনকে গ্রেফতার করতে পারেনি। গত বুধবার বিকাল ৪টার দিকে সন্তোষপুর গ্রামের মান্দার মন্ডলের ছেলে হায়দার আলী (৫৫) সন্তোষপুর গ্রামের মাঝের পাড়া মাঠে ছাগল চরাতে গেলে একই গ্রামের ফকির চাঁদ মন্ডলের ছেলে আমির হোসেন তাকে রড দিয়ে পিটিয়ে মারাত্মক আহত করে। তার মাথায় ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে মারাত্মক আহত করে পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য আমির হোসেন হায়দার আলীকে ডেকে বলে তুমি গফুর মাষ্টারের ছেলে বন্ডুর জমিতে ছাগল দিয়ে ঘাস খাওয়ানোর কথা বলা নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটির এক পর্যায় আমির হোসেন লোহার রড দিয়ে হায়দার আলীর মাথায় এবং শরীরে আঘাত করে। এরপর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে জীবননগর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। এ ঘটনায় হায়দার আলীর ছেলে মধু বাদী হয়ে জীবননগর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগের ৫দিন পেরিয়ে গেলেও পুলিশ আসামী আমির হোসেনকে গ্রেফতার করতে পারেনি। এদিকে হায়দার আলী ও তার পরিবার আংতকে দিন কাটাচ্ছে।