ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

হংকংয়ে মসজিদে পুলিশের জলকামান হামলা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯
  • / ২৫২ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব প্রতিবেদন:
হংকংয়ের ইসলামী এলাকা কাউলুন ডিস্ট্রিক্টের এক মসজিদে জলকামান হামলা চালিয়েছে পুলিশ। গত রোববার রাতে ওই অঞ্চলে অব্যাহত ব্যাপক বিক্ষোভের সময় মসজিদটির সামনের গেটে কয়েকজন ধর্মীয় নেতা ও সাংবাদিকদের সমাবেশকে লক্ষ্য করে নীল পানি ছোঁড়ে পুলিশ। গত প্রায় পাঁচ মাস ধরে টানা বিক্ষোভের মধ্যে এটি ছিলো সবচেয়ে মারাত্মক। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে টিয়ার গ্যাসও ছোঁড়ে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার মুসলিম নেতাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হংকংয়ের নির্বাহী প্রধান ক্যারি লাম। টোকিওর সম্রাট নারিহিতোর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার আগে ধর্মীয় নেতাদের কাছে ক্ষমা চান তিনি। লামের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে মসজিদের ইমাম মোহাম্মাদ আরশাদ বলেছেন, লামকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে । মুসলিমরা যেন শান্তিতে হংকংয়ে বসবাস করতে পারে, লামের কাছে সেই প্রত্যাশা করেছেন তিনি। পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মসজিদে দুর্ঘটনাক্রমে স্প্রে করা হয়েছে এবং তারা ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ধর্মীয় স্থাপনাগুলো সুরক্ষা করবে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

হংকংয়ে মসজিদে পুলিশের জলকামান হামলা

আপলোড টাইম : ১১:০৪:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০১৯

বিশ্ব প্রতিবেদন:
হংকংয়ের ইসলামী এলাকা কাউলুন ডিস্ট্রিক্টের এক মসজিদে জলকামান হামলা চালিয়েছে পুলিশ। গত রোববার রাতে ওই অঞ্চলে অব্যাহত ব্যাপক বিক্ষোভের সময় মসজিদটির সামনের গেটে কয়েকজন ধর্মীয় নেতা ও সাংবাদিকদের সমাবেশকে লক্ষ্য করে নীল পানি ছোঁড়ে পুলিশ। গত প্রায় পাঁচ মাস ধরে টানা বিক্ষোভের মধ্যে এটি ছিলো সবচেয়ে মারাত্মক। পুলিশ বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে টিয়ার গ্যাসও ছোঁড়ে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার মুসলিম নেতাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হংকংয়ের নির্বাহী প্রধান ক্যারি লাম। টোকিওর সম্রাট নারিহিতোর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাওয়ার আগে ধর্মীয় নেতাদের কাছে ক্ষমা চান তিনি। লামের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে মসজিদের ইমাম মোহাম্মাদ আরশাদ বলেছেন, লামকে ক্ষমা করে দেয়া হয়েছে । মুসলিমরা যেন শান্তিতে হংকংয়ে বসবাস করতে পারে, লামের কাছে সেই প্রত্যাশা করেছেন তিনি। পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, মসজিদে দুর্ঘটনাক্রমে স্প্রে করা হয়েছে এবং তারা ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতি শ্রদ্ধাশীল এবং ধর্মীয় স্থাপনাগুলো সুরক্ষা করবে।