ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

স্বামী ও চাচা শ্বশুরের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা আদালতে মামলা করে বিপত্তি জয়রামপুরের সখি খাতুনকে হত্যার হুমকী অব্যাহত

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:২৯:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ২৭৬ বার পড়া হয়েছে

dfgদর্শনা অফিস: আদালতে স্বামী ও চাচা শ্বশুরের বিরুদ্ধে মামলা করে আতঙ্ক আর মামলার তুলে না নিলে হত্যা করা হবে এই ধরণের হুমকীতে দিন কাটছে জয়রামপুরের সখি খাতুনের। জয়রামপুর মালিথার শামছদ্দিনের মেয়ে সুখি খাতুন সাংবাদিকদের জানায়, গত ৩বছর আগে লোকনাথপুর নশকর আলীর ছেলে মুকুল হোসেনের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের ৩ বছর পর গত ১মাস ১০দিন আগে দেনমহরের ৮০ হাজার টাকা বিষয়ে আমার উপরে আমর স্বামী ও চাচা শ্বশুর শারিরিক নির্যাতন করে ও গালিগালাজ করলে আমি বাপের বাড়ী চলে আসি। গত কয়েকদিন আগে মামার বাড়ী থেকে ফেরার পথে আমার চাচা শ্বশুর আমাকে মোবাইল ফোনে বলে সখি মা তুমি আমার সাথে দেখা করো আমি তখন ট্রেন থেকে নেমে দর্শনা থেকে সিএনজি যোগে জয়রামপুর ফিরছিলাম আমার চাচা শ্বশুর ও স্বামী গোপনে খবর পেয়ে লোকনাথপুর ফুটবল মাঠের কাছে আমাকে জোর করে সিএনজি থেকে নামিয়ে নিয়ে টেনে হেঁচড়ে মাঠের ভেতর নিতে গেলে সিএনজি চালক বাধা দেয়। তারা  সিএনজি চালককে বেদম মারপিট করে এবং আমাকে নষ্ট করতে এবং মেরে ফেলতে মাঠে মধ্যে নেওয়ার চেষ্টার একপর্যায়ে দ্রুত টহল পুলিশ আমাকে উদ্ধার করতে আসলে স্বামী ও চাচা শ্বশুর পালিয়ে যায়। পরে গত ২৭ নভেম্বর আমি চুয়াডাঙ্গা আদালতে স্বামী মুকুল হোসেন  এবং চাচা শ্মশুর আশকার আলীর নামে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করি। এরপর থেকে আমাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য  স্বামী মুকুল হোসেন  এবং চাচা শ্মশুর আশকার আলীর হত্যার হুমকী দিয়ে যাচ্ছে।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

স্বামী ও চাচা শ্বশুরের বিরুদ্ধে চুয়াডাঙ্গা আদালতে মামলা করে বিপত্তি জয়রামপুরের সখি খাতুনকে হত্যার হুমকী অব্যাহত

আপলোড টাইম : ০৪:২৯:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৬

dfgদর্শনা অফিস: আদালতে স্বামী ও চাচা শ্বশুরের বিরুদ্ধে মামলা করে আতঙ্ক আর মামলার তুলে না নিলে হত্যা করা হবে এই ধরণের হুমকীতে দিন কাটছে জয়রামপুরের সখি খাতুনের। জয়রামপুর মালিথার শামছদ্দিনের মেয়ে সুখি খাতুন সাংবাদিকদের জানায়, গত ৩বছর আগে লোকনাথপুর নশকর আলীর ছেলে মুকুল হোসেনের সাথে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের ৩ বছর পর গত ১মাস ১০দিন আগে দেনমহরের ৮০ হাজার টাকা বিষয়ে আমার উপরে আমর স্বামী ও চাচা শ্বশুর শারিরিক নির্যাতন করে ও গালিগালাজ করলে আমি বাপের বাড়ী চলে আসি। গত কয়েকদিন আগে মামার বাড়ী থেকে ফেরার পথে আমার চাচা শ্বশুর আমাকে মোবাইল ফোনে বলে সখি মা তুমি আমার সাথে দেখা করো আমি তখন ট্রেন থেকে নেমে দর্শনা থেকে সিএনজি যোগে জয়রামপুর ফিরছিলাম আমার চাচা শ্বশুর ও স্বামী গোপনে খবর পেয়ে লোকনাথপুর ফুটবল মাঠের কাছে আমাকে জোর করে সিএনজি থেকে নামিয়ে নিয়ে টেনে হেঁচড়ে মাঠের ভেতর নিতে গেলে সিএনজি চালক বাধা দেয়। তারা  সিএনজি চালককে বেদম মারপিট করে এবং আমাকে নষ্ট করতে এবং মেরে ফেলতে মাঠে মধ্যে নেওয়ার চেষ্টার একপর্যায়ে দ্রুত টহল পুলিশ আমাকে উদ্ধার করতে আসলে স্বামী ও চাচা শ্বশুর পালিয়ে যায়। পরে গত ২৭ নভেম্বর আমি চুয়াডাঙ্গা আদালতে স্বামী মুকুল হোসেন  এবং চাচা শ্মশুর আশকার আলীর নামে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করি। এরপর থেকে আমাকে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য  স্বামী মুকুল হোসেন  এবং চাচা শ্মশুর আশকার আলীর হত্যার হুমকী দিয়ে যাচ্ছে।