ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সৌদি আরবে ১১ আগস্ট পবিত্র ঈদুল আজহা

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:৫১:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০১৯
  • / ২১৬ বার পড়া হয়েছে

সমীকরণ ডেস্ক:
সৌদি আরবে পবিত্র জিলহজ্ব মাসের চাঁদ দেখা গেছে। তাই সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আগামী ১১ আগস্ট পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। আর পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে ১০ আগস্ট। সে হিসেবে বাংলাদেশে একদিন পর ১২ আগস্ট ঈদুল আজহা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হিজরি সন অনুযায়ী ঈদুল আযহা জ্বিলহজ্বের ১০ তারিখে উদযাপিত হয়। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা এই দিনটিতেই মহান আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যে পশু কুরবানী করে থাকেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর সুন্নত হিসেবে এই কুরবানী দিয়ে থাকেন মুসলমানরা। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে ইব্রাহিম (আ.) তার শিশু পুত্র ইসমাঈল (আ.) কে কুরবানী করতে চেয়েছিলেন। তবে আল্লাহ তায়ালা খুশি হয়ে ইসমাঈলের পরিবর্তে একটি দুম্বা কুরবানী হিসেবে কবুল করেন। সেই ত্যাগের মহিমায় উদ্বুদ্ধ হয়ে মুসলমানদের জন্যও কুরবানীকে একটি ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও এই জিলহজ্ব মাসেই সামর্থ্যবান মুসলমানরা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি হজ পালন করে থাকেন। আরাফাতের ময়দানে অবস্থান, পবিত্র কাবা ঘর তওয়াফসহ বেশ কয়েকটি আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে এই হজ পালন করে থাকেন মুসলমানরা।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

সৌদি আরবে ১১ আগস্ট পবিত্র ঈদুল আজহা

আপলোড টাইম : ১০:৫১:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ অগাস্ট ২০১৯

সমীকরণ ডেস্ক:
সৌদি আরবে পবিত্র জিলহজ্ব মাসের চাঁদ দেখা গেছে। তাই সৌদিসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আগামী ১১ আগস্ট পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে। আর পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হবে ১০ আগস্ট। সে হিসেবে বাংলাদেশে একদিন পর ১২ আগস্ট ঈদুল আজহা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। হিজরি সন অনুযায়ী ঈদুল আযহা জ্বিলহজ্বের ১০ তারিখে উদযাপিত হয়। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে এই দিনটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা এই দিনটিতেই মহান আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যে পশু কুরবানী করে থাকেন। হজরত ইব্রাহিম (আ.) এর সুন্নত হিসেবে এই কুরবানী দিয়ে থাকেন মুসলমানরা। আল্লাহ তায়ালার নির্দেশে ইব্রাহিম (আ.) তার শিশু পুত্র ইসমাঈল (আ.) কে কুরবানী করতে চেয়েছিলেন। তবে আল্লাহ তায়ালা খুশি হয়ে ইসমাঈলের পরিবর্তে একটি দুম্বা কুরবানী হিসেবে কবুল করেন। সেই ত্যাগের মহিমায় উদ্বুদ্ধ হয়ে মুসলমানদের জন্যও কুরবানীকে একটি ইবাদত হিসেবে গণ্য করা হয়। এছাড়াও এই জিলহজ্ব মাসেই সামর্থ্যবান মুসলমানরা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি হজ পালন করে থাকেন। আরাফাতের ময়দানে অবস্থান, পবিত্র কাবা ঘর তওয়াফসহ বেশ কয়েকটি আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে এই হজ পালন করে থাকেন মুসলমানরা।