ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

সমুদ্র থেকে ৯৯ অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে তুরস্ক

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৮:৪৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০
  • / ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

বিশ্ব ডেস্ক:
তুরস্ক এজিয়ান সাগরে গ্রীক কোস্টগার্ডের ফেরত পাঠানো ৯৯ জন অভিবাসীদের উদ্ধার করেছে। মঙ্গলবার দেশটির নিরাপত্তা বিভাগের বরাতে বিষয়টি জানা যায়। তুরস্কের এজিয়ান সাগরে ইজমিরের ডিকিলিতে মাদ্রা উপকূলে একটি নৌকায় আটকা পড়ার খবর শুনে তুর্কি কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে ওই অভিবাসীদের উদ্ধার করেছে। শুধু ডিকিলি উপকূল থেকে ৪৩ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। রুটিন চেকের পরে অভিবাসীদের প্রাদেশিক মাইগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে স্থানান্তর করা হয়েছে। ডেমিরেন নিউজ এজেন্সি (ডিএইচএ) জানিয়েছে, উপকূল রক্ষীরা ইজমিরের ফোকা জেলা থেকে আরো ৫৬ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে। নতুন জীবন শুরুর লক্ষ্যে ওই অভিবাসীরা বিশেষত যুদ্ধ ও নির্যাতনের থেকে রেহাই পেতে টার্কি মূল ট্রানজিট পয়েন্ট দিয়ে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল। যুদ্ধ ও নিরাপত্তা জনিত কারণে ইউরোপে পাড়ি দেয়ার অন্যতম নিরাপদ রাস্তা তুরস্ক। তুরস্কের সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২০১৬ সালের অভিবাসী চুক্তি অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়ার অভিযোগে এবছরের শুরুর দিকে দেশটি অভিবাসীদের ইউরোপে যাওয়ার রাস্তা খুলে দিয়েছে। আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দেওয়ায় গ্রিসের এধরণের অনৈতিক কাজের নিন্দা করে তুরস্ক বলেছে গ্রিস আইন ভঙ্গ করার পাশাপাশি নারী ও শিশুসহ দুর্বল অভিবাসীদের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। সূত্রঃ ডেইলি সাবাহ

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

সমুদ্র থেকে ৯৯ অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে তুরস্ক

আপলোড টাইম : ০৮:৪৩:৫৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুলাই ২০২০

বিশ্ব ডেস্ক:
তুরস্ক এজিয়ান সাগরে গ্রীক কোস্টগার্ডের ফেরত পাঠানো ৯৯ জন অভিবাসীদের উদ্ধার করেছে। মঙ্গলবার দেশটির নিরাপত্তা বিভাগের বরাতে বিষয়টি জানা যায়। তুরস্কের এজিয়ান সাগরে ইজমিরের ডিকিলিতে মাদ্রা উপকূলে একটি নৌকায় আটকা পড়ার খবর শুনে তুর্কি কোস্ট গার্ড অভিযান চালিয়ে ওই অভিবাসীদের উদ্ধার করেছে। শুধু ডিকিলি উপকূল থেকে ৪৩ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে। রুটিন চেকের পরে অভিবাসীদের প্রাদেশিক মাইগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে স্থানান্তর করা হয়েছে। ডেমিরেন নিউজ এজেন্সি (ডিএইচএ) জানিয়েছে, উপকূল রক্ষীরা ইজমিরের ফোকা জেলা থেকে আরো ৫৬ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করেছে। নতুন জীবন শুরুর লক্ষ্যে ওই অভিবাসীরা বিশেষত যুদ্ধ ও নির্যাতনের থেকে রেহাই পেতে টার্কি মূল ট্রানজিট পয়েন্ট দিয়ে পালিয়ে যেতে চেয়েছিল। যুদ্ধ ও নিরাপত্তা জনিত কারণে ইউরোপে পাড়ি দেয়ার অন্যতম নিরাপদ রাস্তা তুরস্ক। তুরস্কের সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২০১৬ সালের অভিবাসী চুক্তি অনুযায়ী পরিচালিত না হওয়ার অভিযোগে এবছরের শুরুর দিকে দেশটি অভিবাসীদের ইউরোপে যাওয়ার রাস্তা খুলে দিয়েছে। আশ্রয়প্রার্থীদের ফিরিয়ে দেওয়ায় গ্রিসের এধরণের অনৈতিক কাজের নিন্দা করে তুরস্ক বলেছে গ্রিস আইন ভঙ্গ করার পাশাপাশি নারী ও শিশুসহ দুর্বল অভিবাসীদের জীবনকে বিপন্ন করে তুলছে। সূত্রঃ ডেইলি সাবাহ