ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

শিক্ষাবৃত্তি ও পুরস্কার শিক্ষার্থীদের আরো বিদ্যোৎসাহী করে তোলে

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১০:২৯:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৮
  • / ৩০৮ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ কর্তৃক গরীব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে ডিসি
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেছেন, ‘পুরস্কার ও বৃত্তি প্রদান করলে শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় আরো উৎসাহী হয়ে উঠে। শিক্ষাবৃত্তির টাকা একজন শিক্ষার্থীকে খুব বেশি সাহায্য করতে পারেনা; কিন্তু তার থেকেও বেশি অনুপ্রেরণা যোগায়। প্রদত্ত এ বৃত্তি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ আরও বাড়াবে।’ গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ কর্তৃক ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে গরীব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তিনি। জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ সামসুল আবেদিন খোকনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি’র বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা ৬-বিজিবি’র পরিচালক লে. কর্ণেল ইমাম হাসান, চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় সরকার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন, সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা চুয়াডাঙ্গা জেলার উপ-পরিচালক জাফর ইকবাল, শিক্ষাবীদ সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. কামরুজ্জামান, আদর্শ সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর নওরোজ মোহাম্মদ সাঈদ। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নুরজাহান খানম। আলোচনা সভা শেষে অতিথিরা ৫ লক্ষ ৫৩ হাজার চেক তুলে দেয় ১৪৯ জন গরীব-মেধাবী শিক্ষার্থীর হাতে।
এ বছর ১৪৯ শিক্ষার্থীকে জেলা পরিষদের ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে সর্বমোট ৫ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকার এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক প্রদান করা হয়েছে। এরমধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান বিজ্ঞান ক্যাটাগরীতে ৫১ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, মানবিক ৩৬ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, বাণিজ্য ৯ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, মেডিকেল/ডেন্টাল (এমবিবিএস/বিডিএস) ৮ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক, প্রকৌশল (বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং) ৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক, বিশ্ববিদ্যালয় (কৃষি) ৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক ও বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণ) ক্যাটাগরীতে ৩৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক। এর বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২৯৪ জন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

শিক্ষাবৃত্তি ও পুরস্কার শিক্ষার্থীদের আরো বিদ্যোৎসাহী করে তোলে

আপলোড টাইম : ১০:২৯:০৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৮

চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ কর্তৃক গরীব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে শিক্ষাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে ডিসি
নিজস্ব প্রতিবেদক: চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক জিয়াউদ্দীন আহমেদ বলেছেন, ‘পুরস্কার ও বৃত্তি প্রদান করলে শিক্ষার্থীরা লেখাপড়ায় আরো উৎসাহী হয়ে উঠে। শিক্ষাবৃত্তির টাকা একজন শিক্ষার্থীকে খুব বেশি সাহায্য করতে পারেনা; কিন্তু তার থেকেও বেশি অনুপ্রেরণা যোগায়। প্রদত্ত এ বৃত্তি শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার ক্ষেত্রে আগ্রহ আরও বাড়াবে।’ গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ কর্তৃক ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে গরীব মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন তিনি। জেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ সামসুল আবেদিন খোকনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি’র বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা ৬-বিজিবি’র পরিচালক লে. কর্ণেল ইমাম হাসান, চুয়াডাঙ্গার স্থানীয় সরকার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রাজ্জাক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আব্দুল মোমেন, সহকারী জেলা শিক্ষা অফিসার আতাউর রহমান, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা চুয়াডাঙ্গা জেলার উপ-পরিচালক জাফর ইকবাল, শিক্ষাবীদ সিদ্দিকুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. কামরুজ্জামান, আদর্শ সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর নওরোজ মোহাম্মদ সাঈদ। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) নুরজাহান খানম। আলোচনা সভা শেষে অতিথিরা ৫ লক্ষ ৫৩ হাজার চেক তুলে দেয় ১৪৯ জন গরীব-মেধাবী শিক্ষার্থীর হাতে।
এ বছর ১৪৯ শিক্ষার্থীকে জেলা পরিষদের ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরে সর্বমোট ৫ লক্ষ ৫৩ হাজার টাকার এককালীন শিক্ষাবৃত্তির চেক প্রদান করা হয়েছে। এরমধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান বিজ্ঞান ক্যাটাগরীতে ৫১ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, মানবিক ৩৬ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, বাণিজ্য ৯ জনকে ৩ হাজার টাকার চেক, মেডিকেল/ডেন্টাল (এমবিবিএস/বিডিএস) ৮ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক, প্রকৌশল (বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং) ৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক, বিশ্ববিদ্যালয় (কৃষি) ৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক ও বিশ্ববিদ্যালয় (সাধারণ) ক্যাটাগরীতে ৩৫ জনকে ৫ হাজার টাকার চেক। এর বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ২৯৪ জন।