ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে ফেন্সিডিল রাখার দায়ে দু’জনের জেল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৬:২০:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মে ২০১৮
  • / ৩২২ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুর ফেন্সিডিল রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় জাহিদুল নামক এক ব্যক্তিকে ২ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাসের জেল দিয়েছেন আদালত। মেহেরপুর স্পেসাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। একই মামলায় কামরুল নামের অপর এক আসামীকে ১ বছর জেল দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের সাহাদুল হকের ছেলে এবং কামরুল একই গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর গাংনী উপজেলা বামন্দী ক্যাম্পের এসআই আনিছুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একদি দল তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান চালায়। এসময় পুলিশ জাদিুল ও কামরুলকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে ১৫ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ২৫-বি/২৫-ডি ধায়ায় একটি মামলা দায়ের কর হয়। যার মামলা নং- ২ গাংনী থানা। জিআর কেস নং-৪২২/৯। মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষি প্রদান করে। এতে তারা দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এ রায় দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে এপিপিএমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষে এ্যাড. মোসারফ হোসেন কৌশুলী ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে ফেন্সিডিল রাখার দায়ে দু’জনের জেল

আপলোড টাইম : ০৬:২০:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ মে ২০১৮

মেহেরপুর প্রতিনিধি: মেহেরপুর ফেন্সিডিল রাখার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় জাহিদুল নামক এক ব্যক্তিকে ২ বছর সশ্রম কারাদন্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো ৩ মাসের জেল দিয়েছেন আদালত। মেহেরপুর স্পেসাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মো. তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। একই মামলায় কামরুল নামের অপর এক আসামীকে ১ বছর জেল দিয়েছেন। সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের সাহাদুল হকের ছেলে এবং কামরুল একই গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২ সেপ্টেম্বর গাংনী উপজেলা বামন্দী ক্যাম্পের এসআই আনিছুর রহমানের নেতৃত্বে পুলিশের একদি দল তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামে মাদকবিরোধী অভিযান চালায়। এসময় পুলিশ জাদিুল ও কামরুলকে আটক করে। তাদের কাছ থেকে ১৫ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করে। ওই ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ২৫-বি/২৫-ডি ধায়ায় একটি মামলা দায়ের কর হয়। যার মামলা নং- ২ গাংনী থানা। জিআর কেস নং-৪২২/৯। মামলায় মোট ৮ জন সাক্ষি প্রদান করে। এতে তারা দোষী প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এ রায় দেন। মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে এপিপিএমএম রুস্তম আলী এবং আসামী পক্ষে এ্যাড. মোসারফ হোসেন কৌশুলী ছিলেন।