ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে ফুল বিক্রেতাকে বিচারকের মারধর, প্রতিবাদে কর্মবিরতি ও মানববন্ধন

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৫:১৬:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৭
  • / ৩৩০ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মোহাম্মদ সানাউল্লাহ কতৃক ফুল ব্যবসায়ী টুটুল হোসেনকে মারধর করার প্রতিবাদে এক ঘন্টার কর্মবিরতি পালন করছে ব্যবসায়ীরা। বুধবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে তারা। মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিচারককে অপসারণ করা না হলে আগামীতে কঠোর কর্মসূচী দেওয়া হবে বলে জানান বক্তারা।
মেহেরপুর বড়বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মনিরুজ্জামান দিপু জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্ত বিচারকের অপসারণ ও শাস্তির ব্যবস্থা করা না হলে ব্যবসায়ীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ও প্রতিবাদ কর্মসূচি গ্রহণ করবেন। একজন বিচারক হয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীকে এভাবে পিটিয়ে আহত করার নজির দেশের কোথাও আছে বলে আমার জানা নেই। অন্যায়ভাবে ফুল ব্যবসায়ীকে মারধর করা হয়েছে। তারই প্রতিবাদে এ কর্মসূচী।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে বড়বজারের সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে টুটুলকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশের একটি দল। জজ কোর্টে নিয়ে গিয়ে মারধরও করা হয়। পরে কোট এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে মেহেরপুরে জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে টুটুল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সন্ধ্যায় ওই বিচারক ফুল ব্যবসায়ীকে দেখতে গেলে ব্যবসায়ীদের তোপের মুখে পড়েন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে ফুল বিক্রেতাকে বিচারকের মারধর, প্রতিবাদে কর্মবিরতি ও মানববন্ধন

আপলোড টাইম : ০৫:১৬:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ অগাস্ট ২০১৭

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মোহাম্মদ সানাউল্লাহ কতৃক ফুল ব্যবসায়ী টুটুল হোসেনকে মারধর করার প্রতিবাদে এক ঘন্টার কর্মবিরতি পালন করছে ব্যবসায়ীরা। বুধবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করে তারা। মেহেরপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে বিচারককে অপসারণ করা না হলে আগামীতে কঠোর কর্মসূচী দেওয়া হবে বলে জানান বক্তারা।
মেহেরপুর বড়বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মনিরুজ্জামান দিপু জানান, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্ত বিচারকের অপসারণ ও শাস্তির ব্যবস্থা করা না হলে ব্যবসায়ীরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট ও প্রতিবাদ কর্মসূচি গ্রহণ করবেন। একজন বিচারক হয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীকে এভাবে পিটিয়ে আহত করার নজির দেশের কোথাও আছে বলে আমার জানা নেই। অন্যায়ভাবে ফুল ব্যবসায়ীকে মারধর করা হয়েছে। তারই প্রতিবাদে এ কর্মসূচী।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে বড়বজারের সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের সামনে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে টুটুলকে তুলে নিয়ে যায় পুলিশের একটি দল। জজ কোর্টে নিয়ে গিয়ে মারধরও করা হয়। পরে কোট এলাকা থেকে তাকে উদ্ধার করে মেহেরপুরে জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে ব্যবসায়ীরা। বর্তমানে টুটুল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সন্ধ্যায় ওই বিচারক ফুল ব্যবসায়ীকে দেখতে গেলে ব্যবসায়ীদের তোপের মুখে পড়েন।