ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে জাল টাকা রাখা দায়ে রিপনের ৪ বছরের জেল

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ১১:২৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
  • / ৩৩১ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস: জাল টাকা রাখার অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় রিপন নামের এক ব্যক্তিকে ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদয়ে আরো ২ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ১ম আদালতের বিচারক মোহা. গাজী রহমান ওই আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত রিপন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার গাড়াডোব গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে। মামলার বিবরনে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৮ অক্টোবর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মেহেরপুর ডিবি পুলিশের এসআই বাবুল আক্তারের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি দল গাংনী উপজেলা বামন্দী বাসস্টান্ডের একটি সুপার মার্কেটের নিচে মিনারুলের মুদি দোকানের সামনে রিপন ও তার এক সঙ্গী মোটরসাকেল নিয়ে যাবার সময় ডিবি পুলিশ তাদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা পালাবার চেষ্টা করে। এসময় তাদেরকে আটক করে তাদের কাছ থেকে ২৩টি ভারতের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রিপন ও তার সঙ্গী ফিরোজকে আসামী করে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ¶মতা আইনের ২৫-ক (ক)(খ) ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ৮ গাংনী থানা। তারিখ ০৮-১০-২০১৩। জি আর মামলা নং ৬৭৬/১৩ এসটিসি নং ৫৬/১৪। পরে মামলা তদন্তকারী কর্মকতা মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ৬ জন ¯^া¶ী সা¶্য দেন। এতে আসামী রিপন দোষী প্রমানিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত তাকে ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমান অনাদয়ে আরো ২ মাসের কারাদন্ড দেন। মামলার অপর আসামী ফিরোজের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় আদালত তাকে বেকসুর খালাস দেন। মামলায় রাষ্ট্রপ¶ে পিপি পল্লব ভট্টাচার্য এবং আসামি প¶ে এ্যাড. কামরুল হাসান কৌসুলী ছিলেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে জাল টাকা রাখা দায়ে রিপনের ৪ বছরের জেল

আপলোড টাইম : ১১:২৪:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

মেহেরপুর অফিস: জাল টাকা রাখার অভিযোগ প্রমানিত হওয়ায় রিপন নামের এক ব্যক্তিকে ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড এবং ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদয়ে আরো ২ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরের দিকে মেহেরপুর জেলা ও দায়রা জজ এবং স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল ১ম আদালতের বিচারক মোহা. গাজী রহমান ওই আদেশ দেন। সাজাপ্রাপ্ত রিপন মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার গাড়াডোব গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে। মামলার বিবরনে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ৮ অক্টোবর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মেহেরপুর ডিবি পুলিশের এসআই বাবুল আক্তারের নেতৃত্বে ডিবি পুলিশের একটি দল গাংনী উপজেলা বামন্দী বাসস্টান্ডের একটি সুপার মার্কেটের নিচে মিনারুলের মুদি দোকানের সামনে রিপন ও তার এক সঙ্গী মোটরসাকেল নিয়ে যাবার সময় ডিবি পুলিশ তাদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা পালাবার চেষ্টা করে। এসময় তাদেরকে আটক করে তাদের কাছ থেকে ২৩টি ভারতের জাল নোট উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় রিপন ও তার সঙ্গী ফিরোজকে আসামী করে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ¶মতা আইনের ২৫-ক (ক)(খ) ধারায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। যার মামলা নং ৮ গাংনী থানা। তারিখ ০৮-১০-২০১৩। জি আর মামলা নং ৬৭৬/১৩ এসটিসি নং ৫৬/১৪। পরে মামলা তদন্তকারী কর্মকতা মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ৬ জন ¯^া¶ী সা¶্য দেন। এতে আসামী রিপন দোষী প্রমানিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত তাকে ৪ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা জরিমান অনাদয়ে আরো ২ মাসের কারাদন্ড দেন। মামলার অপর আসামী ফিরোজের বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় আদালত তাকে বেকসুর খালাস দেন। মামলায় রাষ্ট্রপ¶ে পিপি পল্লব ভট্টাচার্য এবং আসামি প¶ে এ্যাড. কামরুল হাসান কৌসুলী ছিলেন।