ইপেপার । আজশুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় দুই জনের কারাদন্ড

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০১:০৫:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০১৭
  • / ২৬১ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় জামাল উদ্দিন মন্ডল নামের এক আসামীর ১৭ বছর এবং তার সহযোগী হাশেম আলী মিন্টুর ১০ বছর সশ্রম কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-চতুর্থ আদালতের বিচারক তাজুল ইসলাম এ আদেশ দেন। দন্ডাদেশ প্রাপ্ত জামাল উদ্দিন মন্ডল গাংনী উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে এবং হাশেম আলী মিন্টু একই উপজেলার কসবা গ্রামের ইশরান আলীর ছেলে। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর জেলার গাংনী উপজেলার তেতুলবাড়িয়া থেকে জামাল উদ্দিনকে আটক করে পুলিশ। পরে তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সহযোগি মিন্টুকে আটক করা হয়। তাদের কাছে থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, তিন রাউন্ড গুলি ও ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়। মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ২৮ জুলাই আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলায় ২৪ জন স্বাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে সহকারি পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাড. রুস্তুম আলী এবং আসামি পক্ষে এ্যাড.কামরুল হাসান আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় দুই জনের কারাদন্ড

আপলোড টাইম : ০১:০৫:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ অক্টোবর ২০১৭

মেহেরপুর অফিস: মেহেরপুরে অস্ত্র মামলায় জামাল উদ্দিন মন্ডল নামের এক আসামীর ১৭ বছর এবং তার সহযোগী হাশেম আলী মিন্টুর ১০ বছর সশ্রম কারাদন্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল সোমবার দুপুরে মেহেরপুরের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-চতুর্থ আদালতের বিচারক তাজুল ইসলাম এ আদেশ দেন। দন্ডাদেশ প্রাপ্ত জামাল উদ্দিন মন্ডল গাংনী উপজেলার তেঁতুলবাড়িয়া গ্রামের আজিম উদ্দিনের ছেলে এবং হাশেম আলী মিন্টু একই উপজেলার কসবা গ্রামের ইশরান আলীর ছেলে। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৩ ডিসেম্বর জেলার গাংনী উপজেলার তেতুলবাড়িয়া থেকে জামাল উদ্দিনকে আটক করে পুলিশ। পরে তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে সহযোগি মিন্টুকে আটক করা হয়। তাদের কাছে থেকে একটি বিদেশী পিস্তল, তিন রাউন্ড গুলি ও ম্যাগজিন উদ্ধার করা হয়। মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ২৮ জুলাই আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করেন। মামলায় ২৪ জন স্বাক্ষী সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে সহকারি পাবলিক প্রসিকিউটর এ্যাড. রুস্তুম আলী এবং আসামি পক্ষে এ্যাড.কামরুল হাসান আইনজীবীর দায়িত্ব পালন করেন।