ইপেপার । আজবৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

মুজিবনগর রতনপুরের টুপলার মাঠে খালের উপর অবৈধ বাঁধ তলিয়ে গেছে কয়েক শত বিঘা জমির ধান!

সমীকরণ প্রতিবেদন
  • আপলোড টাইম : ০৪:৪৩:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০১৭
  • / ৫২৯ বার পড়া হয়েছে

07মুজিবনগর অফিস: মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়ের রতনপুর এবং তারানগর গ্রমের মাঝা মাঝি অবস্থিত টুপলার বিল সংলগ্ন মাঠের পানি নিষ্কাশন খালের উপর অবৈধ বাঁধ দিয়ে মাছ ধরছে কিছু অসাধু ব্যক্তি। তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা জমির ধান প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে টুপলার বিলের পাশে মাঠের কৃষকরা। রতনপুর গ্রামের কৃষক হাসিবুলসহ বেশ কিছু কৃষক জানান, তাদেরসহ অর্ধশতাধিক কৃষকের টুপলার বিলের মাঠে ধান ও পাটের জমি আছে। বিলের পানি নিষ্কাসনের জন্য টুপলার বিল হতে রতনপুর গ্রামের ভিতর দিয়ে ভৈরব নদী পর্যন্ত একটি সরকারি খাল আছে যাতে করে ভারি বর্ষন হলে কোন আবাদি জমির ধান পাট বা অন্য কোন ফসলের ক্ষতি না হয়। ভারী বর্ষনে ফলে বিলের পানি বেড়ে গেলে ঐ খাল দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে ভৈরব নদীতে গিয়ে পৌঁছায়। কিন্তু এখন বিল মালিকরা খালের উপর বিলের মাছ ঠেকানোর জন্য অবৈধ বাঁশের বেড়ার বাঁধ নির্মান করে পানির স্বাভাবিক প্রবাহকে বাধাগ্রস্থ করার ফলে পানি ঠিকমত প্রবাহিত না হতে পেরে বিলের পানি চার পাশ বৃদ্ধি পেয়ে  তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা ধান ও পাটের জমি।
এ বিষয়ে উপজেলা উপজেলা ভূমি অফিসের সার্টিফিকেট পেসকার আব্দুল হামিদের নিকট জানতে চওয়া হলে তিনি জানান, ইউএনও স্যার নাই, এবিষয়ে কৃষকেরা জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে পারলে ভালো হতো।

ট্যাগ :

নিউজটি শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন

মুজিবনগর রতনপুরের টুপলার মাঠে খালের উপর অবৈধ বাঁধ তলিয়ে গেছে কয়েক শত বিঘা জমির ধান!

আপলোড টাইম : ০৪:৪৩:২১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ জুলাই ২০১৭

07মুজিবনগর অফিস: মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়ের রতনপুর এবং তারানগর গ্রমের মাঝা মাঝি অবস্থিত টুপলার বিল সংলগ্ন মাঠের পানি নিষ্কাশন খালের উপর অবৈধ বাঁধ দিয়ে মাছ ধরছে কিছু অসাধু ব্যক্তি। তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা জমির ধান প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে টুপলার বিলের পাশে মাঠের কৃষকরা। রতনপুর গ্রামের কৃষক হাসিবুলসহ বেশ কিছু কৃষক জানান, তাদেরসহ অর্ধশতাধিক কৃষকের টুপলার বিলের মাঠে ধান ও পাটের জমি আছে। বিলের পানি নিষ্কাসনের জন্য টুপলার বিল হতে রতনপুর গ্রামের ভিতর দিয়ে ভৈরব নদী পর্যন্ত একটি সরকারি খাল আছে যাতে করে ভারি বর্ষন হলে কোন আবাদি জমির ধান পাট বা অন্য কোন ফসলের ক্ষতি না হয়। ভারী বর্ষনে ফলে বিলের পানি বেড়ে গেলে ঐ খাল দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে ভৈরব নদীতে গিয়ে পৌঁছায়। কিন্তু এখন বিল মালিকরা খালের উপর বিলের মাছ ঠেকানোর জন্য অবৈধ বাঁশের বেড়ার বাঁধ নির্মান করে পানির স্বাভাবিক প্রবাহকে বাধাগ্রস্থ করার ফলে পানি ঠিকমত প্রবাহিত না হতে পেরে বিলের পানি চার পাশ বৃদ্ধি পেয়ে  তলিয়ে গেছে শত শত বিঘা ধান ও পাটের জমি।
এ বিষয়ে উপজেলা উপজেলা ভূমি অফিসের সার্টিফিকেট পেসকার আব্দুল হামিদের নিকট জানতে চওয়া হলে তিনি জানান, ইউএনও স্যার নাই, এবিষয়ে কৃষকেরা জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে পারলে ভালো হতো।